ইবনে বাজা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AstroWizard (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
AstroWizard (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক বিজ্ঞানী|image=Ibn Bājja, Sayr mulhimah min al-Sharq wa-al-Gharb.png|birth_date={{আনু|১০৮৫}}|birth_place=[[জারাগোজা]], [[আন্দালুস]]<br />(বর্তমানে [[আরাগোন]], [[জারাগোজা প্রদেশ]], [[স্পেন]])|death_place=[[ফেজ, মরক্কো|ফেজ]]<br />(বর্তমানে [[ফেজ, মরক্কো]])|death_date={{আনু|১১৩৮}}|nationality=[[আন্দালুস]]|fields=[[মধ্যযুগীয় ইসলামি বিশ্বে জ্যোতির্বিদ্যা|জ্যোতির্বিদ্যা]], [[দর্শন]], [[মধ্যযুগীয় ইসলামি বিশ্বের চিকিৎসা|চিকিৎসা]], [[মধ্যযুগীয় ইসলামী বিশ্বে পদার্থবিজ্ঞান|পদার্থবিজ্ঞান]], [[কবি]], [[ইসলামি বিজ্ঞান|বিজ্ঞান]]|influences=[[ইবনে তুফায়েল]], [[ইবনে রুশদ]], [[মুসা বিন মৈমুন]]}}
'''আবু বকর মুহাম্মদ ইবনে ইয়াহিয়া ইবনে আস সাইগ আত তুজিবি ইবনে বাজা আল তুজিবি''' ({{lang-ar|أبو بكر محمد بن يحيى بن الصائغ التجيبي بن باجة}}
তার সময়ে, শুধুমাত্র তিনি দর্শনেরই একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বই নয়, সঙ্গীত ও কবিতায়েও অবদান রেখেছিলেন।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jstor.org/stable/609108|শিরোনাম=The Dīwān Attributed to Ibn Bājjah (Avempace)|শেষাংশ=Dunlop|প্রথমাংশ=D. M.|তারিখ=1952|সাময়িকী=Bulletin of the School of Oriental and African Studies, University of London|খণ্ড=14|সংখ্যা নং=3|পাতাসমূহ=463–477|issn=0041-977X}}</ref> তাঁর [[দিওয়ান (কাব্য)|দিওয়ান]] (আরবিঃ কবিতার সংকলন) ১৯৫১ সালে পুনরায় আবিষ্কৃত হয়। যদিও তার অনেক কাজই টিকে থাকেনি, জ্যোতির্বিদ্যা এবং পদার্থবিদ্যায় তার তত্ত্বগুলি যথাক্রমে [[মুসা বিন মৈমুন]] এবং [[ইবনে রুশদ]] দ্বারা সংরক্ষিত ছিল এবং পরবর্তীকালে [[ইসলামি স্বর্ণযুগ|ইসলামি সভ্যতা]] ও [[রেনেসাঁ]] [[ইউরোপ|ইউরোপের]] [[জ্যোতির্বিজ্ঞানী]] এবং [[পদার্থবিদ|পদার্থবিদদের]] প্রভাবিত করেছিল, যাদের মধ্যে [[গ্যালিলিও গ্যালিলেই]] রয়েছে।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.jstor.org/stable/609108|শিরোনাম=The Dīwān Attributed to Ibn Bājjah (Avempace)|শেষাংশ=Dunlop|প্রথমাংশ=D. M.|তারিখ=1952|সাময়িকী=Bulletin of the School of Oriental and African Studies, University of London|খণ্ড=14|সংখ্যা নং=3|পাতাসমূহ=463–477|issn=0041-977X}}</ref>
|