মগওয়ে অঞ্চল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.5
৯৯ নং লাইন:
মগওয়ে অঞ্চলের প্রধান পণ্য হচ্ছে পেট্রোলিয়াম। এ অঞ্চলে বার্মার অধিকাংশ তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদিত হয়। ম্যাগওয়ে অঞ্চলের তেল ক্ষেত্র মান, ইয়েনাঙ্গিয়াউং, চাউক, কিয়াউক-খোয়াত, লেটপান্ডো এবং আয়াদাউতে অবস্থিত।<ref>মায়ানমার তথ্য মন্ত্রণালয় (২০৯২) ''Myanmar, facts and figures 2002'' Union of Myanmar Ministry of Information, Yangon, page 42 {{OCLC|50131671}}</ref>
 
২০০২ সালের মে মাসে রাশিয়া মিয়ানমারকে ১০ মেগাওয়াট পারমাণবিক চুল্লী এবং এই অঞ্চলে দুটি গবেষণাগার নির্মাণে সহায়তা করতে সম্মত হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.irrawaddy.org/article.php?art_id=7330|শিরোনাম=বার্মার পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্খা|প্রকাশক=ইরাবতী মে ৩০, ২০০৭|সংগ্রহের-তারিখ=2007-06-03|আর্কাইভের-তারিখ=২০১০-১১-০৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20101104043440/http://www.irrawaddy.org/article.php?art_id=7330|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref> অন্যান্য শিল্পের মধ্যে রয়েছে সিমেন্ট, তুলা বুনন, তামাক, লোহা ও ব্রোঞ্জ শিল্প। মগওয়ে অঞ্চল প্রচুর পরিমাণে ভোজ্য তেল এবং পেট্রোলিয়াম উৎপাদন করে, যার ফলে মায়ানমারের তেলের পাত্র হিসেবে এটি খ্যাতি অর্জন করে।
 
পাকোক্কু হচ্ছে আপার মায়ানমারের (বার্মা) বৃহত্তম চালের বাজার। কৃষি আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক উৎস, প্রধান ফসল হচ্ছে সেসামাম এবং গ্রাউন্ডনাট। অন্যান্য ফসল হিসেবে ধান, মিলেট, ভুট্টা, সূর্যমুখী, শিম এবং ডাল, তামাক, টডি, মরিচ, পেঁয়াজ এবং আলু উৎপাদিত হয়। মগওয়ে অঞ্চলের বিখ্যাত পণ্যের মধ্যে রয়েছে থানাকা (লিমোনিয়া এসিডিসিমা) এবং ফাঙ্গার (চেবুলিক মাইরোবালান) ফল।