৫,৬৭৭টি
সম্পাদনা
(→কলা অনুষদ: সম্প্রসারণ) |
|||
[[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] বর্তমানে ১৩টি অনুষদে ৮৪টি বিভাগ রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ও এর অন্তর্গত বিভাগগুলো হল:
== কলা অনুষদ ==
[[File:Arts Building, DU.JPG|right|thumb|কলা অনুষদ]]
[[File:Lecture Theater Building, DU.JPG|right|thumb|লেকচার থিয়েটার ভবন]]
[[চিত্র:Aparajeyo Bangla statue.jpg|right|thumb|[[অপরাজেয় বাংলা]], ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের সামনে অবস্থিত একটি ভাস্কর্য]]
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কলা অনুষদ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯২১ সালে। এ অনুষদের অন্তর্গত বিভাগসমূহ
=== বাংলা বিভাগ ===
=== সংস্কৃত বিভাগ ===
সংস্কৃত বিভাগ, মূলত সংস্কৃত স্টাডিজ এবং সংস্কৃত ও বাংলা নামে ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। মহামহোপাধ্যায় [[হরপ্রসাদ শাস্ত্রী]] ছিলেন বিভাগের প্রথম প্রধান। ১৯৩১ সালে বিভাগের নাম সংস্কৃত ও বাংলা হয়। ১৯৩৭ সালে এটি সংস্কৃত বিভাগে পরিণত হয় এবং ১৯৫০ সালে এটি বাংলা ও সংস্কৃত বিভাগে পরিণত হয়। ১৯৭০ সালে সংস্কৃত ও বাংলা আলাদা হয়ে যায় এবং বিভাগের নাম পরিবর্তন করে সংস্কৃত ও পালি বিভাগ রাখা হয়। ২০০৭ সালে সংস্কৃত বিভাগ সম্পূর্ণ আলাদা পরিচয় পায়। এই বিভাগটিতে চার বছরের বিএ (সম্মান) কোর্স এবং এক বছরের এমএ কোর্স চালু আছে। বিভাগটিতে এম ফিল এবং পিএইচডি প্রোগ্রামও চালু আছে। এ বিভাগ হতে প্রাচ্যবিদ্যা পত্রিকা নামে একটি বার্ষিক জার্নাল প্রকাশিত হয়।
=== পালি ও বৌদ্ধ শিক্ষা বিভাগ
ঢাকা বিশ্ববিদালয় ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকল ধর্মের বা গোত্রের ছাত্র-ছাত্রীরা পালি ও বৌদ্ধ শিক্ষা বিভাগে ৪ বছর মেয়াদি স্নাতক শ্রেণীতে ভর্তি হতে পারে। "পালি ও বৌদ্ধ শিক্ষা" বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মান ডিগ্রী লাভের জন্য ৪ বছরে মোট ৮ টি সেমিস্টারে উত্তীর্ণ হতে হয়। পালি ভাষা ও বৌদ্ধ ধর্ম ছাড়া এই ৮ টি সেমিস্টারে ছাত্র-ছাত্রীদের ইংরেজি,পরিসংখ্যান, কম্পিউটার, অর্থনীতি, বাংলাদেশ স্টাডিজ,সমাজবিজ্ঞান, ইতিহাস, রিসার্চ মেথোডলজি সহ আরো বিভিন্ন বিষয়ে সমান নম্বরের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। সংস্কৃত বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম চালু রয়েছে।
=== দর্শন বিভাগ ===
দর্শন বিভাগের শুরু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে। ১৯৫২-৫৩ শিক্ষাবর্ষে দর্শন বিভাগ "দর্শন ও মনোবিজ্ঞান" বিভাগ নামে পরিচিতি লাভ করে। ১৯৬৫ সালের আগস্ট মাসে মনোবিজ্ঞান বিভাগ দর্শন বিভাগ থেকে আলাদা হয়ে যায়। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সূচনালগ্নে শহীদ হন দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ও তৎকালীন বিভাগীয় প্রধান [[গোবিন্দ চন্দ্র দেব|ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব]]। প্রতিষ্ঠা লগ্নে এর বিভাগীয় প্রধান ছিলেন [[জর্জ হ্যারি ল্যাংলি]]। শহীদ ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব তার মৃত্যুর পূর্বে দর্শন গবেষণা, বিশেষ করে মানব কল্যাণ, সামাজিক প্রগতি, বিশ্বভ্রাতৃত্ব ও বিশ্বশান্তির জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের অনুকূলে তার স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তির ৫০% উইল করে দিয়ে যান। তার উইলকৃত অর্থে ১৯৮০ সালের ডিসেম্বর মাসে দর্শন বিভাগে প্রতিষ্ঠিত হয় "[[দেব সেন্টার ফর ফিলসফিক্যাল স্টাডিজ]]"। এই কেন্দ্রের উদ্যোগে নিয়মিত ভাবে "দর্শন ও প্রগতি" নামে একটি বাংলা এবং Phylosophy and Progress নামে একটি ইংরেজি জার্নাল প্রকাশিত হয়। কেন্দ্রের উদ্যোগে মাসিক সেমিনার এবং প্রতিবছর দেব স্মারক বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হয়।<ref>ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠাঃ৩৬-৩৭</ref>
=== ইসলামী শিক্ষা বিভাগ ===
=== থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ ===
১৯৮৯ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের তত্ত্বাবধানে থিয়েটারের উপর একটি সহায়ক কোর্স চালু করা হয়। ২০০৯ সালে নাট্যকলা ও সঙ্গীত বিভাগ ভেঙ্গে দুটি আলাদা বিভাগ গঠিত হলে এ বিভাগের নাম হয় থিয়েটার বিভাগ। এরপর ২০১৪ সালের ২০ এপ্রিল বিভাগের নাম পরিবর্তন করে থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ রাখা হয়।
=== ভাষাবিজ্ঞান বিভাগ ===
=== নৃত্যকলা বিভাগ ===
কলা অনুষদের অধীনে ২০১৪-১৫ শিক্ষাবর্ষে ১০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে নৃত্যকলা বিভাগ চালু হয়। এ বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হলেন রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী [[রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা]]।
==বিজ্ঞান অনুষদ==
|