ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→সাহিত্য ও শিল্পকলা: কবির নাম ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
DeloarAkram (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৭৫ নং লাইন:
}}
'''ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়''' (সংক্ষেপে '''ঢাবি''') [[ঢাকা|ঢাকার]] [[শাহবাগ থানা|শাহবাগে]] অবস্থিত [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] একটি স্বায়ত্তশাসিত [[সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়|সরকারি]] [[গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয়]]। ১৯২১ সালে তদানীন্তন [[ব্রিটিশ ভারত|ব্রিটিশ ভারতে]] [[অক্সব্রিজ]] শিক্ষা ব্যবস্থা অনুসরণে এটি স্থাপিত হয়। এর শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয় ১৯২১ সালের ১ জুলাই।<ref>[https://www.prothomalo.com/bangladesh/%E0%A6%97%E0%A7%8C%E0%A6%B0%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B2-%E0%A6%85%E0%A6%A4%E0%A7%80%E0%A6%A4-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%B6%E0%A6%A4%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%87-%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F গৌরবোজ্জ্বল অতীত নিয়ে শতবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, প্রথম আলো, ১ জুলাই ২০২১ ]</ref> সূচনালগ্নে বিভিন্ন প্রথীতযশা বৃত্তিধারী ও বিজ্ঞানীদের দ্বারা কঠোরভাবে মান নিয়ন্ত্রিত হবার প্রেক্ষাপটে এটি '''প্রাচ্যের অক্সফোর্ড''' নামে স্বীকৃতি পায়।<ref name="বাংলাপিডিয়া">{{বই উদ্ধৃতি|লেখক=মিয়া, সাজাহান |অধ্যায়=ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |ইউআরএল=https://bn.banglapedia.org/index.php/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE_%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AF%E0%A6%BC |শিরোনাম=বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় জ্ঞানকোষ |সম্পাদক=ইসলাম, সিরাজুল |প্রকাশক=[[বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি]]|সংগ্রহের-তারিখ=২৯ জুন ২০২১}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://samakal.com/todays-print-edition/tp-editorial-comments/article/1507150498/%E0%A6%A2%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%9F%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AD%E0%A6%AC |শিরোনাম=ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবর্তন সম্ভব? |লেখক=ড. খুরশিদ আলম |তারিখ=২২ জুলাই ২০১৫|কর্ম=[[দৈনিক সমকাল]]|সংগ্রহের-তারিখ=সেপ্টেম্বর ১২, ২০১৯}}</ref>
বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদসমূহ|১৩টি অনুষদ]], ৮৩টি বিভাগ, ১৩টি ইনস্টিটিউট, ৫৬টি গবেষণা ব্যুরো ও কেন্দ্র, [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলসমূহ|২০টি আবাসিক হল ও ৩টি ছাত্রাবাস]], এবং ৭টি স্নাতক পর্যায়ের অধিভুক্ত সরকারি কলেজসহ মোট [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজ/ইনস্টিটিউট এর তালিকা|১০৫টি অধিভুক্ত কলেজ]] রয়েছে।<ref name="about"/> অধিভুক্ত কলেজগুলোর ভিন্ন অবকাঠামো ও কর্মকাণ্ড রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রন্থাগার|কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার]] বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ গ্রন্থাগার।<ref name="library">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.du.ac.bd//du_library.php|শিরোনাম=Dhaka University Library|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130308044619/http://www.du.ac.bd/du_library.php|আর্কাইভের-তারিখ=8 March 2013|ইউআরএল-অবস্থা=dead|সংগ্রহের-তারিখ=7 April 2013}}</ref>
৮৪ নং লাইন:
{{মূল নিবন্ধ|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস}}
[[চিত্র:Syed Nawab Ali Chowdhury.JPG| right|thumb|150px || নবাব [[সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী]], ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অন্যতম প্রধান প্রস্তাবক]]
ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনকালে স্বাধীন জাতিসত্ত্বার বিকাশের লক্ষ্যে বিশ শতকের দ্বিতীয় দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া শুরু হয়। ব্রিটিশ ভারতে তৎকালীন শাসকদের অন্যায্য সিদ্ধান্তে পূর্ববঙ্গের মানুষের প্রতিবাদের ফসল হচ্ছে এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এ সম্পর্কে প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ [[মুনতাসীর মামুন]] ''ঢাকা স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী'' গ্রন্থে লিখেছেন, <blockquote>বঙ্গভঙ্গ রদের ক্ষতিপূরণ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। লর্ড লিটন যাকে বলেছিলেন ''স্প্লেনডিড ইম্পিরিয়াল কমপেনসেশন''। পূর্ববঙ্গ শিক্ষাদীক্ষা, অর্থনীতি সব ক্ষেত্রেই পিছিয়ে ছিল। বঙ্গভঙ্গ হওয়ার পর এ অবস্থার খানিকটা পরিবর্তন হয়েছিল, বিশেষ করে শিক্ষার ক্ষেত্রে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive.prothom-alo.com/detail/news/5587|শিরোনাম=- প্রথম আলো|কর্ম=prothom-alo.com|সংগ্রহের-তারিখ=৩ জানুয়ারি ২০১৪|আর্কাইভের-তারিখ=২১ এপ্রিল ২০১৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140421083856/http://archive.prothom-alo.com/detail/news/5587|ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর}}</ref></blockquote> ১৯১২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় [[চার্লস হার্ডিঞ্জ|লর্ড হার্ডিঞ্জ]]। এর মাত্র তিন দিন পূর্বে ভাইসরয় এর সাথে সাক্ষাৎ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার আবেদন জানিয়ে ছিলেন ঢাকার [[খাজা সলিমুল্লাহ|নবাব স্যার সলিমুল্লাহ]], ধনবাড়ীর নবাব [[সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী]], [[আবুল কাশেম ফজলুল হক|শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক]] এবং অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। ২৭ মে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য প্রস্তাব করেন ব্যারিস্টার আর. নাথানের নেতৃত্বে ডি আর কুলচার, নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, [[নওয়াব সিরাজুল ইসলাম]], ঢাকার প্রভাবশালী নাগরিক [[আনন্দচন্দ্র রায়]], জগন্নাথ কলেজ (বর্তমানে [[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়]])-এর অধ্যক্ষ [[ললিত মোহন চট্টোপাধ্যায়]], [[ঢাকা কলেজ|ঢাকা কলেজের]] অধ্যক্ষ [[ডব্লিউ.এ.টি. আচির্বল্ড]], [[ঢাকা মাদ্রাসা]]র (বর্তমান [[কবি নজরুল সরকারি কলেজ]]) তত্ত্বাবধায়ক শামসুল উলামা [[আবু নসর ওহীদ|আবু নসর মুহম্মদ ওয়াহেদ]], মোহাম্মদ আলী (আলীগড়), প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যক্ষ এইচ. এইচ. আর. জেমস, প্রেসিডেন্সি কলেজের অধ্যাপক সি.ডব্লিউ. পিক, এবং সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ সতীশচন্দ্র আচার্য। ১৯১৩ সালে প্রকাশিত হয় নাথান কমিটির ইতিবাচক রিপোর্ট এবং সে বছরই ডিসেম্বর মাসে সেটি অনুমোদিত হয়। ১৯১৭ সালে গঠিত স্যাডলার কমিশনও ইতিবাচক প্রস্তাব দিলে ১৯২০ সালের ১৩ মার্চ [[পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা|ভারতীয় আইন সভা]] পাশ করে 'দি ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যাক্ট (অ্যাক্ট নং-১৩) ১৯২০'। [[লরেন্স দুনদাস, জেটল্যান্ডের ২য় মার্কাস|লর্ড রোনাল্ডসে]] ১৯১৭ হতে ১৯২২ সাল পর্যন্ত [[বাংলার গভর্নর]] থাকা কালে [[নবাব সৈয়দ শামসুল হুদা]] কে বিশ্ববিদ্যালয়ের আজীবন সদস্য ঘোষণা করেন। সৈয়দ শামসুল হুদার সুপারিশে স্যার [[আহমেদ ফজলুর রহমান|এ. এফ. রাহমান]] কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট মনোনীত করা হয়, তিনি ইতঃপূর্বে [[
সৃষ্টির শুরুতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নানা প্রতিকূলতার মুখে পড়ে। এ ছাড়া ১৯১৪ সালে [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ]] শুরু হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। এর ফলে পূর্ব বাংলার মানুষ হতাশা প্রকাশ করে। ১৯১৭ সালের মার্চ মাসে ইম্পেরিয়াল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী সরকারের কাছে অবিলম্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিল পেশের আহ্বান জানান। ১৯২০ সালের ২৩ মার্চ গভর্নর জেনারেল এ বিলে সম্মতি দেন। এ আইনটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার ভিত্তি। এ আইনের বাস্তবায়নের ফলাফল হিসেবে ১৯২১ সালের ১ জুলাই ৮৪৭ জন শিক্ষার্থী নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে। এ ৮৪৭ জনের মধ্যে নারী ছিলেন একজন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.bbc.com/bengali/news-57602325|শিরোনাম=একজন ছাত্রী নিয়ে শুরু করা বিশ্ববিদ্যালয়ের নারীশিক্ষায় যে ভূমিকা|শেষাংশ=আক্তার|প্রথমাংশ=সাইয়েদা|তারিখ=2021-06-27|কর্ম=বিবিসি নিউজ বাংলা|সংগ্রহের-তারিখ=2021-06-27|ভাষা=bn}}</ref>
ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বার উন্মুক্ত হয় ১৯২১ সালের ১ জুলাই। সে সময়ের [[ঢাকা]]র সবচেয়ে অভিজাত ও সৌন্দর্যমণ্ডিত [[রমনা]] এলাকায় প্রায় ৬০০ একর জমির উপর পূর্ববঙ্গ এবং [[আসাম]] প্রদেশের পরিত্যক্ত ভবনাদি এবং [[ঢাকা কলেজ|ঢাকা কলেজের]] (বর্তমান [[কার্জন হল]]) ভবনসমূহের সমন্বয়ে মনোরম পরিবেশে গড়ে উঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠার এই দিনটি প্রতিবছর "
তিনটি অনুষদ ও ১২টি বিভাগ নিয়ে একটি আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এর যাত্রা শুরু হয়। [[ঢাকা কলেজ]] ও [[জগন্নাথ কলেজ|জগন্নাথ কলেজের]] (বর্তমান [[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়]]) ডিগ্রি ক্লাসে অধ্যয়নরত ছাত্রদের নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে। শুধু ছাত্র নয়, শিক্ষক এবং লাইব্রেরির বই ও অন্যান্য উপকরণ দিয়েও এই দুটি কলেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠায় সহযোগিতা করে। এই সহযোগিতা দানের কৃতজ্ঞতা হিসেবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের দু’টি হলের নামকরণ করা হয় ঢাকা হল (বর্তমানে ড. মুহম্মদ [[শহীদুল্লাহ হল]]) ও [[জগন্নাথ হল]]।<ref>[জগন্নাথ কলেজ - বাংলাপিডিয়া] http://bn.banglapedia.org/index.php?title=%E0%A6%9C%E0%A6%97%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A5_%E0%A6%95%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%9C</ref>
কলা, বিজ্ঞান ও আইন অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ছিল
প্রথম শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন বিভাগে মোট ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ছিল ৮৭৭ জন এবং শিক্ষক সংখ্যা ছিল মাত্র ৬০ জন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী [[লীলা রায়|লীলা নাগ]] (ইংরেজি বিভাগ; এমএ-১৯২৩)। যে সব প্রথীতযশা শিক্ষাবিদ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্নে শিক্ষকতার সাথে জড়িত ছিলেন তারা হলেনঃ [[হরপ্রসাদ শাস্ত্রী]], [[এফ.সি. টার্নার]], [[মুহম্মদ শহীদুল্লাহ]], [[জর্জ হ্যারি ল্যাংলি|জি.এইচ. ল্যাংলি]], [[হরিদাস ভট্টাচার্য]], [[ডব্লিউ.এ.জেনকিন্স]], [[
১৯৫২ সালের [[ভাষা আন্দোলন]] থেকে শুরু করে ১৯৭১ এর [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|স্বাধীনতা যুদ্ধ]] পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে গৌরবময় ভূমিকা। স্বাধীনতা যুদ্ধে এ বিশ্ববিদ্যালয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আক্রমণের শিকার হয়। এতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং ছাত্র-ছাত্রী সহ অনেকে শহীদ হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের কঠোর নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে ১৯৬১ সালে স্বৈরাচারী [[আইয়ুব খান|আইয়ুব খানের]] সরকার প্রবর্তিত অর্ডিন্যান্স বাতিলের জন্য ষাটের দশক থেকে শিক্ষকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে স্বাধীনতার পর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ উক্ত অর্ডিন্যান্স বাতিল করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্ডার-১৯৭৩ জারি করে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় এই অর্ডার দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছে।<ref name="ReferenceA">ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ক্যালেন্ডার, জানুয়ারি ২০০৫-জুন ২০০৬, পৃষ্ঠা ১৭-১৮</ref>
৩৭৭ নং লাইন:
=== সাহিত্য ও শিল্পকলা ===
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সম্পৃক্ত সাহিত্যিকদের মধ্যে রয়েছেন [[আখতারুজ্জামান ইলিয়াস]], [[আনোয়ার পাশা (লেখক)|আনোয়ার পাশা]], [[আবুবকর সিদ্দিক]], [[আবুল ফজল (সাহিত্যিক)|আবুল ফজল]], [[আলাউদ্দিন আল আজাদ]], [[আসকার ইবনে শাইখ]], [[আসহাব উদ্দীন আহমদ]], [[আহমদ ছফা]], [[আহমদ শরীফ]], [[আহমাদ মোস্তফা কামাল]], [[ওমর আলী]], শহীদ জননী [[জাহানারা ইমাম]], [[জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত]], [[নুরুল মোমেন]], [[পূরবী বসু]], [[বুদ্ধদেব বসু]], [[মুনীর চৌধুরী]], [[মুহম্মদ জাফর ইকবাল]], [[রাশিদ আসকারী]], [[শহীদুল জহির]], [[শহীদুল্লা কায়সার]], [[শামসুর রাহমান]], [[শাহীন আখতার]], [[সেলিম আল দীন]], [[হুমায়ূন আজাদ]], [[হুমায়ূন আহমেদ]], এবং [[হুমায়ুন কাদির]]।
অভিনয়শিল্পী [[আলী যাকের]], [[ইলিয়াস কাঞ্চন]], [[উজ্জ্বল (অভিনেতা)|উজ্জ্বল]], [[খান আতাউর রহমান]], [[খালেদ খান]], [[চঞ্চল চৌধুরী]], [[ডলি আনোয়ার]], [[ডলি জহুর]], [[ফেরদৌস আহমেদ]], [[ফেরদৌসী মজুমদার]], [[মাসুম পারভেজ রুবেল]], [[সারা যাকের]], [[সুবর্ণা মুস্তাফা]], [[সোহেল রানা (অভিনেতা)|সোহেল রানা]], বাংলাদেশী ব্রিটিশ কৌতুক অভিনেতা [[দীনু শফিক]], এবং পরিচালক [[আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ সাদ]], [[আবু শাহেদ ইমন]], [[আলমগীর কবির]], [[ইবনে মিজান]], [[জহির রায়হান]], [[জাকির হোসেন রাজু]], [[তারেক মাসুদ]], [[নারগিস আক্তার]], [[নাসির উদ্দীন ইউসুফ]], [[মোরশেদুল ইসলাম]] এই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেছেন।
৩৮৪ নং লাইন:
===আইন===
===ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব===
=== খেলাধুলা ===
[[শেখ কামাল]]
== আরও দেখুন ==
|