স্নাতকোত্তর উপাধি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
 
== বাংলাদেশে স্নাতকোত্তর ==
[[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাধারণভাবে এক বছর অথবা প্রতিষ্ঠান ভিক্তিক দুই বছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর ডিগ্রি প্রদান করা হয়। স্নাতক অথবা স্নাতক সম্মান উত্তীর্ণ হওয়ার পরে স্নাতকোত্তর ডিগ্রির জন্য ভর্তি হওয়া যায়।<ref>[https://samakal.com/todays-print-edition/tp-editorial-comments/article/140558635 স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক হয়ে যাচ্ছে?] সমকাল</ref> কলা বা মানবিক ধারায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রির নাম এম.এ., [[ললিতকলা|চারুকলা]] ধারায় [[ব্যাচেলর অব ফাইন আর্টস|এম.এফ.এ.]], অন্যদিকে [[সামাজিক বিজ্ঞান]] ধারায় এম.এস.এস., [[বিজ্ঞান]] ধারায় এম.এসসি., [[ধর্মতত্ত্ব|ধর্মতত্ত্ব ও ইসলাম শিক্ষায়]] এম.টি.আই.এস এবং [[ব্যবসায় শিক্ষা]] ধারায় এম.কম. বা এম.বি.এ নামে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি দেয়া হয়। [[প্রকৌশল]] বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে এক বা দুই বছর মেয়াদী স্নাতকোত্তর কোর্স পড়ানো হয়। <ref>[http://www.prothomalo.com/amp/education/article/677200/‘স্নাতকোত্তর-করতে-চাই-ঢাকা-বিশ্ববিদ্যালয়ে’ স্নাতকোত্তর করতে চাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে’] প্রথম আলো</ref>
 
==আরও দেখুন==