আলাপ:হামদৌদা পাচা মসজিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
লেখক শংকর হালদার শৈলবালা-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Md Arif bd-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: প্রতিস্থাপিত পুনর্বহাল
 
১ নং লাইন:
{{আলাপ পাতা}}
 
== গল্প-উপন্যাসের পার্থক্য কি ? প্রবন্ধ ==
 
 
গল্প-উপন্যাসের পার্থক্য কি ?
বিষয় :- প্রবন্ধ
লেখক :- শংকর হালদার শৈলবালা
 
গল্প ও উপন্যাস মাঝে পার্থক্যটা হলো :- গল্পের পরিসর হবে উপন্যাসের চেয়ে ছোট।
একজন লেখক তার গল্পে পরিকল্পিত :- যে কোনো একটা বিষয় ফুটিয়ে তুলার চেষ্টা করেন কিন্তু উপন্যাসে বহুমুখী প্রসঙ্গ কে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে বৃহৎ পরিসরে।
 
গল্প - একটি কাহিনীর সংক্ষিপ্ত রূপ বর্ণনা ।
উপন্যাস - উক্ত কাহিনীর বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা।
উদাহরণ হিসাবে বলা যায় :- একটি কুকুরের পাঁচ টি বাচ্চা হয়েছে।
বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করতে গেলে , কুকুরের স্থান নির্ণয়, কোথায় কী ভাবে হয়েছে , সেই স্হানের পরিবেশের বর্ণনা, পাঁচটি বাচ্চার মধ্যে কয়টি পুরুষ কয়টি নারী ,কালার কেমন ও স্বাস্থ্য কেমন ইত্যাদি ইত্যাদি বিষয়গুলো চলে আসে।
 
বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছোটগল্পের উদ্যোক্তা ও প্রধান শিল্পী এবং ছোট গল্পের সৃষ্টিকর্তা বলা যায়।
 
ছোট গল্প সৃষ্টি সম্পর্কে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছিলেন :- " গল্পগুচ্ছে বাংলায় ছোটগল্প আমিই আরম্ভ করেছিলুম।……. গরিবের ঘরে অনেকেই জন্মেছে কিন্তু তারা দেখেনি। ছোটগল্প, বাংলার পল্লীর গল্প, এর আগে হয়নি। '
 
অধ‍্যাপক, সমালোচক এবং সুসাহিত‍্যিক নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় রচিত সংজ্ঞায়ও সামগ্রিক বৈশিষ্ট্য চমৎকার প্রতিফলিত হয়েছে।
 
' ছোটগল্প হচ্ছে প্রতীতি ( impression) জাত একটি সংক্ষিপ্ত গদ‍্যকাহিনী যার একতম বক্তব্য কোনো ঘটনা বা কোনো পরিবেশ বা কোনো মানসিকতাকে অবলম্বন করে ঐক‍্য সংকটের মধ্য দিয়ে সমগ্রতা লাভ করে। '
 
প্রথম চৌধুরী বলেছেন :- " ছোটগল্পকে প্রথমত ছোট, দ্বিতীয়ত গল্প হতে হবে। ছোটগল্পের হীরক কাঠিন‍্যের মধ্যে থাকবে জীবনের কোন বিশিষ্ট দিক ও খণ্ডাংশ।"
 
অসিতকুমার বন্দ‍্যোপাধ‍্যায় বলেছেন :-" গীতিকবিতা ও ছোটগল্প মেজাজের দিক থেকে যেন যমজ ভাই। "
 
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর উৎকৃষ্ট ছোটগল্পের প্রয়োজনীয় বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে নির্দেশ করেছেন -
( ক) সংক্ষিপ্ত : ছোটগল্প সংক্ষিপ্ত, কারণ তা একটিমাত্র এপিসোড অর্থাৎ পর্ব /অংশ বা অভিজ্ঞতার শিল্পরূপ। এই সংক্ষিপ্ততার জন‍্যেই ছোটগল্পের ভাষা বিবরণধর্মী নয়, সংকেতধর্মী।
 
(খ) সুডোল : ছড়ানো এলায়িত শিথিল - গ্রথিত নয়। ' এলোমেলো ডালপালার পুনরাবৃত্তি ' নয়। থাকবে শিল্পরূপের নিখুঁত ঐক‍্য, থাকবে সুস্পষ্ট, সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা।
 
(গ) নিটোল : সমস্ত অবান্তর অংশ বর্জন করে, অত‍্যাবশ‍্যকের সংরক্ষণ ও পরিস্ফুরণে ফুটে ওঠে ছোটগল্প, তার মধ‍্য দিয়েই সার্থক হয়ে ওঠে জগৎ জীবন সম্পর্কে লেখকের ' প্রতীতির সমগ্রতা' বা ' Unity of impression ' ।
 
(ঘ) অনিবার্য : ছোটগল্পের ঐ প্রতীতিকে কেবল প্রধান নয়, একতম ও একৈকমুখী হতে হয়, পূর্বনির্ধারিত হতে হয়।
গল্পের প্রথম বাক‍্য থেকেই গল্পের পরিণতির আভাস মিলবে। এর মূলে গল্পলেখকের প্রজ্ঞা দৃষ্টি - যার আলোয় গল্পের পরিসমাপ্তি প্রতিভাত।
 
(ঙ) উপসংহারের অপ্রত‍্যাশিত চমক : 'যা মার লাগায় মর্মে, লঘু লম্ফে।' ছোটগল্পের উপসংহারের অদ্ভূত ক্ষিপ্রতা, চমক, মোচড় - যাকে বলা হয় ' চাবুক মারা সমাপ্তি '।
 
(চ) দৈবলব্ধ : ছোটগল্প হবে অনন‍্য, নিজস্ব রূপ লক্ষণে বিশিষ্ট। তা 'বৃত্তান্ত' নয় 'আখ‍্যায়িকা' নয় 'উপাদান' নয় সংক্ষেপিত উপন‍্যাস নয়। তা স্বতন্ত্র, তা আপনাতে আপনি সম্পূর্ণ, তা যেন দৈবলব্ধ ধন।
 
এছাড়াও,ঘটনা ও ভাবের তীর্যক একমুখিনতা থাকবে।
ছোট গল্প ক্ষুদ্রাকৃতি উপন‍্যাস বা রোমান্স নয়। তাই সাহিত্যরূপে ঘটনা ও ভাবের পল্লবিত বিস্তার ও ব‍্যাখ‍্যামূলক বর্ণনা পরিহার্য।
ছোটগল্প জীবনের সামগ্রিক রূপের দর্পণ নয়, জীবনের খণ্ডরূপেরই এর অবলম্বন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ' সোনার তরী' কাব‍্যের ' বর্ষযাপন' কবিতায় খুবই সুন্দর, স্পষ্ট করে বলেছেন।
 
ছোটগল্পের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি হল
 
১: একক কেন্দ্রীয় ভাব।
 
২: ঘটনার স্বল্পতা।
 
৩: ব্যঞ্জনাধর্মিতা।
 
ছোটগল্প বাংলা কথাসাহিত্যের একটি বিশেষ রূপবন্ধ যা কাহিনীভিত্তিক এবং দৈর্ঘ্যে হ্রস্ব, তবে ছোটগল্পের আকার কী হবে সে সম্পর্কে কোন সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নেই।
 
সব ছোটগল্পই গল্প বটে কিন্তু সব গল্পই ছোটগল্প নয়।
একটি কাহিনী বা গল্পকে ছোটগল্পে উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য কিছু নান্দনিক ও শিল্পশর্ত পূরণ করতে হয়। ছোটগল্পের সংজ্ঞার্থ কী সে নিয়ে সাহিত্যিক বিতর্ক ব্যাপক।
এককথায় বলা যায়- যা আকারে ছোট, প্রকারে গল্প তাকে ছোটগল্প বলে।
 
ছোটগল্পের সংজ্ঞায়ন ও বৈশিষ্ট্যসম্পাদনা
এডগার অ্যালান পো-এর মতে :- যে গল্প অর্ধ হতে এক বা দুই ঘণ্টার মধ্যে এক নিশ্বাসে পড়ে শেষ করা যায়, তাকে ছোট গল্প বলে।
 
আবার এইচ জি ওয়েলস বলেছেন :- ছোটগল্প সাধারণত ১০ হতে ৫০ মিনিটের মধ্যে শেষ হওয়া বাঞ্ছনীয়।
ছোটগল্পে জীবনের সামগ্রিক দিকটি উপন্যাসের মতো বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হয় না বরং এর খণ্ডাংশকে পরিবেশিত হয়।
 
এজন্য ছোটগল্প যথাসম্ভব বাহুল্যবর্জিত, রসঘন ও নিবিড় হয়ে থাকে-সংগত কারণেই এতে পাত্রপাত্রী বা চরিত্রের সংখ্যা খুবই সীমিত হয়,ছোটগল্পের প্রারম্ভ ও প্রাক্কাল সাধারণৎ খানিকটা নাটকীয় হয়।
 
ছোটগল্পের যে সকল গুণাগুণ বর্ণনা করা হয়ে থাকে তা বহু ছোটগল্পের ক্ষেত্রেই প্রাসঙ্গিক কিন্তু এটিই এর সার্বিক গুণবিচারের মাপকাঠি নয়।
এ সকল গুণাগুণের অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য সমন্বিত ছোটগল্প প্রায়শই লিখিত হয়ে থাকে।
 
গল্প শেষ হয়ে গেলেও যাতে রেশ থেকে যায় ।
 
ছোটগল্পের শ্রেণি বিভাগ
 
(1) প্রেমবিষয়ক : এসব গল্পে প্রেম ও রোমান্স প্রাধান্য পায়।
যেমনঃ Ivan Turgenev-এর The Distruct Doctor; বঙ্কিমচন্দ্রের রাধারাণী; রবীন্দ্রনাথের নষ্টনীড়, একরাত্রি; মানিকের সর্পিল শিউলিমালা [নজরুল] ইত্যাদি।
 
(2) সামাজিক : সামাজিক প্রতিবেশ ও বিশেষ সমাজের রূপায়ন ফুটে ওঠে এসব গল্পে।
যেমনঃ রবীন্দ্রনাথের পোস্টমাস্টার, তারাশঙ্করের পিতাপুত্র প্রভৃতি।
 
(3) প্রকৃতি ও মানুষ : এসব গল্পে সাধারণতঃ প্রকৃতির পটভূমিতে চরিত্রাঙ্কন করা হয়।
উদাহরণস্বরূপঃ রবীন্দ্রনাথের তারাপদ, মনোজ বসুর বনমর্মর।
 
(4) অতিপ্রাকৃত : এ ধরনের গল্পে অতিপ্রাকৃত-ভাব বা রহস্য-আচ্ছন্নতা লক্ষ করা যায়।
উদাহরণঃ রবীন্দ্রনাথের নিশীথে, ক্ষুধিতপাষাণ, শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মর্কট।
 
(5) হাস্যরসাত্মক : হাস্যরস ও নিখাঁদ বিনোদন দান করা, এই গল্পগুলোতে প্রাধান্য পায়।
যেমনঃ রবীন্দ্রনাথের অধ্যাপক, রাজশেখর বসুর খোকার কাণ্ড, বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়ের কায়ার কল্প।
 
(6) উদ্ভট : এই গল্পগুলোতে অসম্ভব বা অবাস্তব কাহিনী বর্ণিত হয়।
উদাহরণঃ বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়ের নারায়ণী সেনা, কেদার বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভগবতীর পলায়ন ইত্যাদি।
 
(7) সাংকেতিক বা প্রতীকী : গল্পের পাত্রপাত্রী বা পরিবেশকে না বুঝিয়ে সাংকেতিকভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন স্থান বা চরিত্রকে বোঝানো হয় বা বার্তা প্রদান করা হয় এ ধরনের গল্পে।
এরকম গল্প হচ্ছেঃ George Orwell-এর Animal Farm, রবীন্দ্রনাথের তাসের দেশ, গুপ্তধন ইত্যাদি।
 
(8) ঐতিহাসিক : এই গল্পগুলোতে কোনও একটি বিশেষ ঐতিহাসিক কালে সংঘটিত ঘটনা বর্ণিত হয়। যেমনঃ শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের চুয়াচন্দন।
 
(9) বৈজ্ঞানিক : বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি ও তত্ত্বের সাহায্য নিয়ে এ ধরনের গল্প রচিত হয়।
উদাহরণস্বরূপঃ H. G. Wells-এর The Stolen Bacillus; সত্যজিৎ রায়ের শঙ্কু ও ফ্র্যাংকেনস্ট্যাইন, মরুরহস্য; মুহম্মদ জাফর ইকবালের বেজি, আমড়া ও ক্রাব নেবুলা, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিশ্বমামা ও অহি-নকুল, নীল মানুষের কাহিনি ইত্যাদি।
 
(10) গার্হস্থ্য : এই গল্পগুলোতে পারিবারিক ও গৃহজীবন প্রাধান্য পেয়ে থাকে।
এ ধরনের গল্পের ভেতর রয়েছেঃ রবীন্দ্রনাথের ব্যবধান, বনফুলের, তিলোত্তমা ইত্যাদি।
 
(11) মনস্তাত্ত্বিক : এসব গল্প সাধারণতঃ নর-নারীর মনস্তত্ত্ব ও মানসিক টানাপোড়েন নিয়ে রচিত হয়ে থাকে।
যেমনঃ শরৎচন্দ্রের রামের সুমতি, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের টোপ, আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের প্রতিশোধ ইত্যাদি।
 
(12) মনুষ্যতর : মনুষ্য নয় এমন, অর্থাৎ প্রাণী বা অন্য জীবকে কেন্দ্র করে এসব গল্প লিখিত হয়। এরকম গল্প হচ্ছেঃ শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাঘিনী, তারাশঙ্করের নারী ও নাগিনী।
 
(13) বাস্তবনিষ্ঠ : এসব গল্পে সাধারণতঃ জীবনের কোনও ঘটনা বা দিক অত্যন্ত বস্তুনিষ্ঠ ও অকপট ভাষায় প্রকাশিত হয়।
যেমনঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নমুনা, প্রাগৈতিহাসিক; অচিন্ত্য সেনের বস্ত্র; আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের তারাবিবির মরদপোলা, দুধেভাতে উৎপাত, পায়ের নিচে জল।
 
(14) ডিটেকটিভ গল্প : এই গল্পগুলোতে পুলিশি তদন্ত ও সত্যানুসন্ধানের রোমাঞ্চকর বর্ণনা পাওয়া যায়।
এর মধ্যে Arthur Conan Doyle-এর The Red-Headed League, Dorothy Sayers; নীহাররঞ্জন গুপ্তের সংকেত; পরশুরামের নীল তারা, সমরেশ বসুর আর এক ছায়া উল্লেখযোগ্য।
 
(15) বিদেশি পটভূমিকাযুক্ত গল্প : এ ধরনের গল্পে বিদেশী পরিবেশে, অর্থাৎ বাংলার বাইরে নরনারীর চরিত্রাঙ্কন করা হয়।
উদাহরণস্বরূপঃ প্রভাত মুখোপাধ্যায়ের মাতৃহীন, রাখাল সেনের সহযাত্রী ইত্যাদি।
 
============================
তথ্যসূত্র সম্পাদনা :-
(1) ক খ দাশ, শ্রীশচন্দ্র (২০১৩), সাহিত্য সন্দর্শন, আফসার ব্রাদার্স, ঢাকা।
 
(2) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। "সোনার তরী/বর্ষাযাপন"। উইকিসংলন।
 
(3) ছোট গল্প উইকিপিডিয়া
 
(4) ছোট গল্প কাকে বলে সেটা বুঝি, তার বৈশিষ্ট্য :- সোমা লাই
(5) এছাড়াও বিভিন্ন সাহিত্য বিষয়ক গল্প, উপন্যাস ও প্রবন্ধ পড়ে তথ্য সংগ্রহ।
 
(6) ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন ধরনের লেখা পড়া হয়েছে।
============================
প্রবন্ধের শব্দের সংখ্যা :- 1125
 
হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার :-
91 8926200021
ইমেইল :- sankar1968halder@gmail.com
শংকর হালদার শৈলবালা
গ্রাম :- দত্তপুলিয়া
পোস্ট :- দত্তপুলিয়া, থানা :- ধানতলা , জেলা :- নদীয়া, পিন কোড :- 741504, পশ্চিমবঙ্গ,ভারত। [[ব্যবহারকারী:লেখক শংকর হালদার শৈলবালা|লেখক শংকর হালদার শৈলবালা]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:লেখক শংকর হালদার শৈলবালা|আলাপ]]) ১৮:৫৯, ১৭ মার্চ ২০২১ (ইউটিসি)
 
ভীষন ভালো লেগেছে উইপিডিয়া। [[ব্যবহারকারী:লেখক শংকর হালদার শৈলবালা|লেখক শংকর হালদার শৈলবালা]] ([[ব্যবহারকারী আলাপ:লেখক শংকর হালদার শৈলবালা|আলাপ]]) ১৯:০৬, ১৭ মার্চ ২০২১ (ইউটিসি)
"হামদৌদা পাচা মসজিদ" পাতায় ফেরত যান।