আবুল কাসেম (ভাষা সৈনিক): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
Md Riaz Ahmed Gazi (আলোচনা | অবদান)
৩১ নং লাইন:
}}
 
'''প্রিন্সিপাল মোহাম্মদ আবুল কাসেম''' (২৮ জুন ১৯২০ - ১১ মার্চ ১৯৯১) একজন [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] রাজনীতিবিদ, লেখক, সমাজসেবক এবং বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম =Principal Abul Kashem's Death Anniversary Today | কর্ম =The Bangladesh Observer| তারিখ =11 March 2005}}</ref><ref name="Ahmad 1991">{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Ahmad|প্রথমাংশ=Quazi Azizuddin|শিরোনাম=Principal Abul Kashem Sharok Grantho: A commemorative book on Principal Abul Kashem|বছর=1991|প্রকাশক=Principal Abul Kashem Shreti Parishod|অবস্থান=Chittagong}}</ref> তিনি [[বাংলা ভাষা আন্দোলন|বাংলা ভাষা আন্দোলনের]] স্থপতি এবং [[তমদ্দুন মজলিস]] ও বাংলা[[বাঙলা কলেজ|বাঙলা কলেজের]] প্রতিষ্ঠাতা।
 
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
৪০ নং লাইন:
[[চিত্র:Ekushe Padak.jpg|thumb|right|200px|ভাষা সৈনিক আবুল কাসেমকে প্রদানকৃত একুশে পদকের সনদ।]]
 
প্রিন্সিপাল আবুল কাসেম ১৯৪৬ সালে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে প্রভাষক হিসাবে যোগ দেন। প্রভাষক হিসাবে তিনিই প্রথম [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] বাংলায় ক্লাস নেন। ১৯৫৩ সাল পর্যন্ত তিনি প্রভাষক পদে ছিলেন।<ref name="ReferenceA">{{সংবাদ উদ্ধৃতি | শিরোনাম =Death anniversary of Principal Abul Kashem today. | কর্ম =The New Nation | তারিখ =11 March 2005 }}</ref>
 
প্রিন্সিপাল আবুল কাসেম এদেশের সংস্কৃতি ও রাজনৈতিক অঙ্গণে একজন বিরল ব্যক্তিত্ব ৷ ভাষা আন্দোলনের মূল চেতনাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদানের লক্ষে বাংলা ভাষায় উচ্চ শিক্ষা দানের জন্য তিনি বাংলা[[বাঙলা কলেজ বধ্যভূমি|বাঙলা কলেজ]] প্রতিষ্ঠা করেন ৷ তিনি বাংলায় ৪০টি পাঠ্য পুস্তক রচনা করেন এবং বাংলা একাডেমী, আর্ট কলেজ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন, সিটি কলেজসহ প্রায় অর্ধশতাধিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের সহিত সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন ৷ তিনি প্রাদেশিক আইন পরিষদের সদস্য থাকাকালীন ১৯৫৬ সালের ৩০শে সেপ্টেম্বর প্রথম সর্বস্তরে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ও সরকারি ভাষা হিসেবে বাংলা চালু করার প্রস্তাব উত্থাপন করেন, যা সর্বসম্মতিক্রমে গ্রহীত হয়৷<ref name="Ahmad 1991"/>
 
[[তমদ্দুন মজলিস|তমদ্দুন মজলিসের]] রাষ্ট্রভাষা সাব-কমিটি এবং পরে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম কমিটি গঠনের মাধ্যমে যে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ধারা সৃষ্টি হয়, তিনি সে আন্দোলনের পথিকৃৎ্ ছিলেন৷ ভাষা আন্দোলনের পথ ধরেই আমাদের স্বাধিকার ও স্বাধীনতা আন্দোলন বিকাশ লাভ করে। ভাষা আন্দোলনের অগ্রণী সৈনিক প্রিন্সিপ্যাল আবুল কাসেম ছিলেন বাংলা ভাষার জাগ্রত বিবেকতুল্য ৷