মাহমুদ হাসান গাঙ্গুহি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ Owais Al Qarni মাহমুদ হাসান গাঙ্গুহী কে মাহমুদ হাসান গাঙ্গুহি শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
(গণ-প্রতিস্থাপন) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
২ নং লাইন:
{{তথ্যছক ধর্মীয় জীবনী
|religion=[[ইসলাম]]
|name=মাহমুদ হাসান
|birth_date=১৯০৭
|birth_place=গাঙ্গুহ,[[সাহারানপুর জেলা]], [[ব্রিটিশ ভারত]]
৮ নং লাইন:
|death_place=এলসবার্গ, [[দক্ষিণ আফ্রিকা]]
|nationality=[[ভারতীয়]]
|image=মাহমুদ হাসান
|native_name='''محمود حسن گنگوہی'''
|works=ফতোয়া মাহমুদিয়া (৩২ খন্ড)
২৭ নং লাইন:
|Madh'hab=হানাফি
}}
'''মাহমুদ হাসান
== জন্ম ==
মাহমুদ হাসান
== বংশ পরিচয় ==
৩৬ নং লাইন:
== শিক্ষাজীবন ==
মাহমুদ হাসানের প্রাথমিক শিক্ষার সূচনা হয় হযরত [[মাহমুদুল হাসান|শায়খুল হিন্দের]] নিকট হযরত [[রশিদ আহমেদ গাঙ্গোহি|রশিদ আহমেদ
== কর্মজীবন ==
৫৬ নং লাইন:
তিনি ৪ বার [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]] আগমন করেন। ১৯৯৬ সালে [[রমজান|মাহে রমজানে]] বাংলাদেশে তার সর্বশেষ সফর হয়েছিল। তখন তিনি ঢাকার মালিবাগ মাদরাসার জামে মসজিদে এক মাসব্যাপী কয়েক হাজার দেশি ও বিদেশি ভক্ত ও মুরিদদেরকে সাথে নিয়ে জিকির, তালকীন ও [[ইতিকাফ|এতেকাফ]] করেন।
তিনি [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] [[ঢাকা|ঢাকার]] [[নবাবগঞ্জ উপজেলা, ঢাকা|নবাবগঞ্জ]] থানার টিকরপুরে আল জামিয়াতুল মাহমুদিয়া টিকরপুর মাদরাসাটির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। তাছাড়া বাংলাদেশের ৬টি মাদরাসা এবং মালিবাগ মাদ্রাসা ও জামিয়া মাদানিয়া বারিধারার প্রধান দুটি খানকাহও তার নেসবতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://m.dailyinqilab.com/article/14833/%E0%A6%86%E0%A6%89%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC%E0%A6%A8-%E0%A6%B9%E0%A6%AF%E0%A6%B0%E0%A6%A4-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%AB%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A6-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A7%80-(%E0%A6%B0%E0%A6%B9)|শিরোনাম=আউলিয়াদের জীবন - হযরত মুফতি মাহমুদ হাসান
== বই ==
মুফতি মাহমুদ সারাজীবনে যত ফতোয়া দিয়েছিলেন তা প্রকাশ হয়েছে "ফতোয়া মাহমুদিয়া" নামে। ৩২ খণ্ডে সংকলিত এই বিশাল গ্রন্থটি হানাফি মাযহাবের একটি রেফারেন্স বই হিসেবে ব্যবহৃত হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.amazon.com/FATAWA-MAHMOODIYAH-31-SET-Urdu/dp/B07C1FWP3C|শিরোনাম=ফতোয়া মাহমুদিয়া|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=www.amazon.com|সংগ্রহের-তারিখ=2020-07-02}}</ref> ইতিমধ্যেই তার ৯টি মালফুজাত এবং ৯টি মাওয়ায়েজ প্রকাশিত হয়েছে। অন্যান্য রচনার মধ্যে রয়েছে,<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.ittadishop.com/writers/details/50866f22e25111e6af9f04018da4a601/fokihul-ummot-mufti-mahmud-hassan-ganguhi-rh.html|শিরোনাম=মাহমুদুল হাসান
* [[মুহাম্মদ ইবনে জারির আল-তাবারি|আল তাবারীর]] [[উর্দু ভাষা|উর্দু]] অনুবাদ সীরাতে সায়্যিদুল বাশার
* ফাহারসিল হাওয়া লিল হাশিয়াতুত ত্বহাবী
|