আনন্দচন্দ্র রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
লিং
৫ নং লাইন:
 
== অবদান ==
আনন্দচন্দ্র রায় আইন ব্যবসায়ে যথেষ্ট খ্যাতি ও পয়সা অর্জন করেন। জমিদারি ক্রয় করে ঢাকায় সমাজসেবামূলক কাজ করেছেন। তিনি [[ঢাকেশ্বরী মন্দির|ঢাকেশ্বরী মন্দিরের]] ফটক নির্মাণ এবং মন্দিরের সার্বিক ব্যয়বহনের জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। নিজ গ্রামে স্ত্রী আনন্দময়ীর নামে একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর সক্রিয়ভাবে স্থানীয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন তিনি। ঢাকায় বিভিন্ন সভা সমিতিতে তিনি বক্তব্য রাখেন ও সরকারের কাছে আবেদন করেন পৌরসভাগুলিকে দেশীয়দের হাতে ন্যস্ত করার। তিনি Dacca People’s Association বা ঢাকা সাধারণ সভার অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন। ১৮৮৪ সালের মিউনিসিপ্যালিটি আইন পাস হলে আনন্দচন্দ্র রায় ঢাকা পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান হন ও ১৮৮৭ সাল পর্যন্ত সেই দায়িত্ব পালন করেন। তিনি পূর্ববঙ্গ জমিদার সভা ও বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার সদস্য নির্বাচিত হন। [[জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়|জগন্নাথ কলেজ]], [[কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ|ভিক্টোরিয়া কলেজ]] এবং [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে]]<nowiki/>র প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও অবদান রাখেন । অবশ্য প্রথম দিকে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ছিলেন না তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/protichinta/article/1484191|শিরোনাম=ইতিহাসের আলোকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ওয়েবসাইট=প্রথম আলো|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-08-11}}</ref> ভিক্টোরিয়া কলেজের পরিচালনা পর্ষদের আজীবন সদস্য ছিলেন তিনি।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://kalpurushnet.com/%e0%a6%ac%e0%a7%83%e0%a6%b9%e0%a6%a4%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a7%81%e0%a6%ae%e0%a6%bf%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%be-%e0%a6%9c%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%b8-3/|শিরোনাম=বৃহত্তর কুমিল্লা জেলার স্মরণীয় বরণীয়-রায় বাহাদুর আনন্দচন্দ্র রায়|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2020-08-11}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=মে ২০২১ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> [[বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন|বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনে]] যোগদান করেছিলেন আনন্দচন্দ্র। এরপর তিনি কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯১২ সালে তিনি ঢাকায় কংগ্রেস প্রাদেশিক সম্মেলনের অভ্যর্থনা কমিটির সভাপতি নির্বাচিত হন। জনহিতৈষী কাজের জন্য সরকার তাঁকে রায়বাহাদুর উপাধি দেয়। আনন্দচন্দ্র রায় ১৯৩৫ সালে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://nariabarta.com/?p=3754|শিরোনাম=ঢাকা মিউনিসিপ্যালিটির প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান নড়িয়ার আনন্দচন্দ্র রায়|শেষাংশ=প্রতিবেদক|প্রথমাংশ=নড়িয়া বার্তা|তারিখ=২০১৯-০৫-০৭T০৯:০৯:৪৫+০০:০০|ওয়েবসাইট=নড়িয়া বার্তা|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2020-08-11}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==