আজারবাইজান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
তথ্যসূত্রের ত্রুটি সংশোধন
50-Man (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্র
৭৭ নং লাইন:
'''আজারবাইজান''' ([[আজারবাইজানি ভাষা|আজারবাইজানি ভাষায়]]: Azərbaycan ''আজ়্যার্বায়জান্‌''), সরকারী নাম '''আজারবাইজান প্রজাতন্ত্র''' ([[আজারবাইজানি ভাষা|আজারবাইজানি ভাষায়]]: Azərbaycan Respublikası) [[পূর্ব ইউরোপ]]ের একটি প্রজাতন্ত্রী রাষ্ট্র। এটি [[কৃষ্ণ সাগর]] ও [[কাস্পিয়ান সাগর|কাস্পিয়ান সাগরের]] মধ্যবর্তী স্থলযোটক দক্ষিণ ককেশাস অঞ্চলের সবচেয়ে পূর্বে অবস্থিত রাষ্ট্র। আয়তন ও জনসংখ্যার দিকে থেকে এটি ককেশীয় রাষ্ট্রগুলির মধ্যে বৃহত্তম। দেশটির উত্তরে [[রাশিয়া]], পূর্বে কাস্পিয়ান সাগর, দক্ষিণে [[ইরান]], পশ্চিমে [[আর্মেনিয়া]], উত্তর-পশ্চিমে [[জর্জিয়া]]। এছাড়াও ছিটমহল [[নাখশিভানের]] মাধ্যমে [[তুরস্ক|তুরস্কের]] সাথে আজারবাইজানের একচিলতে সীমান্ত আছে। আর্মেনিয়ার পর্বতের একটি সরু সারি নাখশিভান ও আজারবাইজানকে পৃথক করেছে। আজারবাইজানের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশের একটি এলাকা [[নাগর্নো-কারাবাখ|নাগোর্নো-কারাবাখের]] আনুগত্য বিতর্কিত। কাস্পিয়ান সাগরে অবস্থিত অনেকগুলি দ্বীপও আজারবাইজানের অন্তর্ভুক্ত। আজারবাইজানের রাষ্ট্রভাষা [[আজারবাইজানি ভাষা|আজারবাইজানি]]। কাস্পিয়ান সাগরতীরে অবস্থিত বন্দর শহর [[বাকু]] আজারবাইজানের রাজধানী ও বৃহত্তম শহর।
 
[[১৮শ শতক|১৮শ]] ও [[১৯শ শতক|১৯শ শতকে]] ককেশীয় এই দেশটি পর্যায়ক্রমে রুশ ও পারস্যদেশের শাসনাধীন ছিল। [[রুশ গৃহযুদ্ধ|রুশ গৃহযুদ্ধকালীন]] সময়ে ১৯১৮ সালের [[২৮শে মে]] তৎকালীন আজারবাইজানের উত্তর অংশটি একটি ইসলামী প্রজাতন্ত্র হিসেবে স্বাধীনতা ঘোষণা করে। কিন্তু মাত্র ২ বছরের মাথায় ১৯২০ সালে [[বলশেভিক]] লাল সেনারা এটি আক্রমণ করে আবার রুশ নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=Pipes|প্রথমাংশ=Richard |লেখক-সংযোগ=Richard Pipes|বছর=1997|অবস্থান=Cambridge, Massachusetts|শিরোনাম=The Formation of the Soviet Union: Communism and Nationalism 1917–1923|পাতাসমূহ= 218–220, 229 |সংস্করণ=2nd |প্রকাশক=Harvard University Press |আইএসবিএন=978-0-674-30951-7}}</ref> এবং ১৯২২ সালে দেশটি আন্তঃককেশীয় সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের অংশ হিসেবে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত ইউনিয়নের]] অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৩৬ সালে আন্তঃককেশীয় সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রটি ভেঙে তিনটি আলাদা প্রজাতন্ত্র আজারবাইজান, [[জর্জিয়া]] ও [[আর্মেনিয়া|আর্মেনিয়াতে]] ভেঙে দেওয়া হয়। তখন থেকেই আজারবাইজানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠী এবং নাগোর্নো-কারাবাখ এলাকার খ্রিস্টান আর্মেনীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে দ্বন্দ্ব্বের সূত্রপাত। নাগোর্নো-কারাবাখের জনগণ আর্মেনিয়ার সাথে একত্রিত হতে চায়। ১৯৯১ সালের [[২০শে অক্টোবর]] আজারবাইজান স্বাধীনতা লাভ করলে<ref>
{{বই উদ্ধৃতি
|শেষাংশ=Pipes
|প্রথমাংশ=Richard
|লেখক-সংযোগ=Richard Pipes
|বছর=1997
|অবস্থান=Cambridge, Massachusetts
|শিরোনাম=The Formation of the Soviet Union: Communism and Nationalism 1917–1923
|পাতাসমূহ= 218–220, 229
|সংস্করণ=2nd
|প্রকাশক=Harvard University Press
|আইএসবিএন=978-0-674-30951-7
}}</ref> এবং ১৯২২ সালে দেশটি আন্তঃককেশীয় সমাজতান্ত্রিক সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রের অংশ হিসেবে [[সোভিয়েত ইউনিয়ন|সোভিয়েত ইউনিয়নের]] অন্তর্ভুক্ত হয়। ১৯৩৬ সালে আন্তঃককেশীয় সোভিয়েত প্রজাতন্ত্রটি ভেঙে তিনটি আলাদা প্রজাতন্ত্র আজারবাইজান, [[জর্জিয়া]] ও [[আর্মেনিয়া|আর্মেনিয়াতে]] ভেঙে দেওয়া হয়। তখন থেকেই আজারবাইজানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনগোষ্ঠী এবং নাগোর্নো-কারাবাখ এলাকার খ্রিস্টান আর্মেনীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে দ্বন্দ্ব্বের সূত্রপাত। নাগোর্নো-কারাবাখের জনগণ আর্মেনিয়ার সাথে একত্রিত হতে চায়। ১৯৯১ সালের [[২০শে অক্টোবর]] আজারবাইজান স্বাধীনতা লাভ করলে<ref>
{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=King|প্রথমাংশ=David C.|শিরোনাম=Azerbaijan|ইউআরএল=https://archive.org/details/azerbaijan00king|তারিখ=2006|প্রকাশক=Marshall Cavendish|পাতা=[https://archive.org/details/azerbaijan00king/page/27 27]|আইএসবিএন =978-0761420118}}</ref> এই দ্বন্দ্ব্ব সশস্ত্র সংঘাতে রূপ নেয়। ফলে নতুনভাবে স্বাধীন দেশটির প্রথম বছরগুলি রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা, অর্থনৈতিক অবনতি, এবং নাগোর্নো-কারাবাখের যুদ্ধে অতীবাহিত হয়। ১৯৯৪ সালের মে মাসে একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর দীর্ঘ ২৮ বৎসর নগোর্নো কারাবাখ এবং সংলগ্ন ৭টি আজারবাইজানি জেলা বিচ্ছিন্নতাবাদী আর্মেনীয়দের নিয়ন্ত্রনাধীন ছিল,কিন্তু ২০২০ সালের ২৮শে অক্টোবর থেকে আজারবাইজান তাঁদের দখল হয়ে যাওয়া এলাকা উদ্ধারে সামরিক অভিযান শুরু করলে ৪৮ দিন পর এলাকাটি তাঁদের নিয়ন্ত্রনে আসে ।বর্তমানে নাগোর্নো-কারাবাখের কিছু অংশ এবং ১৯৯৪ সালে আর্মেনিয়া কর্তৃক দখল হয়ে যাওয়া ৭টি আজারবাইজানি জেলা আজারবাইজানের সামরিক নিয়ন্ত্রণে আছে। ১৯৯৫ সালে আজারবাইজানে প্রথম আইনসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং ঐ বছরই সোভিয়েত-উত্তর নতুন সংবিধান পাস করা হয়।
 
১৭৯ ⟶ ১৬৭ নং লাইন:
দেশটির বৈচিত্র্যময় জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে অন্য ধর্মাবলম্বী মানুষও রয়েছে। সংবিধানের ৪৮ তম ধারা অনুযায়ী আজারবাইজান একটি [[ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ|ধর্মনিরপেক্ষ]] রাষ্ট্র যা সকল মতাবলম্বীদের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করে থাকে। ২০০৬–২০০৮ সালের একটি গ্যালআপ ভোটগ্রহণ অনুসারে, অংশগ্রহণকারীদের মাত্র ২১% মনে করেন যে ধর্ম তাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।<ref>[http://www.gallup.com/poll/114211/Alabamians-Iranians-Common.aspx GALLUP – What Alabamians and Iranians Have in Common] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170723150253/http://www.gallup.com/poll/114211/Alabamians-Iranians-Common.aspx |তারিখ=২৩ জুলাই ২০১৭ }} – data accessed on 19 August 2014</ref>
 
দেশটির সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর মধ্যে [[খ্রিষ্টান]]দের সংখ্যা প্রায় ২৮০,০০০ (৩.১%)<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://features.pewforum.org/global-christianity/map.php#/Azerbaijan,ALL|শিরোনাম=Global Christianity|তারিখ=1 December 2014|ওয়েবসাইট=Pew Research Center's Religion & Public Life Project|সংগ্রহের-তারিখ=4 July 2015|আর্কাইভের-তারিখ=১৯ জুলাই ২০১৪|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140719204928/http://features.pewforum.org/global-christianity/map.php#/Azerbaijan,ALL|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর}}</ref> যাদের বেশিরভাগ রুশ ও জর্জীয় [[পূর্ব অর্থডক্স মণ্ডলী|অর্থডক্স]] এবং আর্মেনীয় প্রেরিতীয়।<ref name="cia">{{cite web|title=Azerbaijan |url=https://www.cia.gov/the-world-factbook/countries/azerbaijan/ |website=World Factbook |publisher=CIA |year=2009 |access-date=4 June 2009 }}</ref> ২০০৩ সালে [[ক্যাথলিক মণ্ডলী|রোমান ক্যাথলিকদের]] সংখ্যা ছিল ২৫০।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Catholic Church in Azerbaijan |প্রকাশক=Catholic-Hierarchy |ইউআরএল=http://www.catholic-hierarchy.org/country/az.html |সংগ্রহের-তারিখ=27 May 2007 |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20070429114809/http://www.catholic-hierarchy.org/country/az.html |আর্কাইভের-তারিখ=29 April 2007 |ইউআরএল-অবস্থা=live }}</ref> ২০০২ সালের জরিপমতে অন্যান্য খ্রিষ্টান মণ্ডলীগুলোর মধ্যে রয়েছে লুথারবাদী, বাপ্তিস্মবাদী ও মলোকান।<ref name="AZR">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | শেষাংশ = Corley | প্রথমাংশ = Felix | শিরোনাম = Azerbaijan: 125 religious groups re-registered | প্রকাশক = Keston News Service | তারিখ = 9 March 2002 | ইউআরএল = http://www.keston.org.uk/kns/2002/020409AZ.htm | সংগ্রহের-তারিখ = 9 April 2002 | আর্কাইভের-ইউআরএল = https://web.archive.org/web/20110724052726/http://www.keston.org.uk/kns/2002/020409AZ.htm | আর্কাইভের-তারিখ = 24 July 2011 | ইউআরএল-অবস্থা=dead}}</ref> এছাড়া দেশটিতে ছোট একটি [[প্রোটেস্ট্যান্টবাদ|প্রোটেস্ট্যান্ট]] সম্প্রদায়ও রয়েছে।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://news.day.az/society/85160.html|শিরোনাম=5,000 Azerbaijanis adopted Christianity|প্রকাশক=Day.az|তারিখ=7 July 2007|ভাষা=Russian|সংগ্রহের-তারিখ=30 January 2012|আর্কাইভের-তারিখ=২৮ মে ২০১৩|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130528081919/http://news.day.az/society/85160.html|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://azeri.irib.ir/tehliller/item/148029-xristian-missioner-t%C9%99riq%C9%99tl%C9%99r-ar-da-aktivl%C9%99sir?tmpl=component&print=1|শিরোনাম=Christian Missionaries Becoming Active in Azerbaijan|প্রকাশক=Tehran Radio|তারিখ=19 June 2011|ভাষা=Azerbaijani|সংগ্রহের-তারিখ=12 August 2012|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140219223500/http://azeri.irib.ir/tehliller/item/148029-xristian-missioner-t%C9%99riq%C9%99tl%C9%99r-ar-da-aktivl%C9%99sir?tmpl=component&print=1|আর্কাইভের-তারিখ=19 February 2014|ইউআরএল-অবস্থা=dead}}</ref> আজারবাইজানে একটি প্রাচীন [[ইহুদি]] সম্প্রদায়েরও বসবাস রয়েছে যাদের ইতিহাস অন্ততপক্ষে ২০০০ বছর পুরনো। ইহুদি সংগঠনসমূহের অনুমানমতে আজারবাইজানে মোট ইহুদিসংখ্যা ১২,০০০।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=Rothholz|প্রথমাংশ১=Peter|শিরোনাম=Jewish Life in Azerbaijan Embodies Muslim-Majority Nation's Culture of Tolerance|ইউআরএল=https://www.breakingisraelnews.com/54248/jewish-life-azerbaijan-embodies-muslim-majority-nations-culture-tolerance-jewish-world/|এজেন্সি=JNS.org|প্রকাশক=BreakingIsraelNews|তারিখ=20 November 2015|ইউআরএল-অবস্থা=bot: unknown|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20151121165438/https://www.breakingisraelnews.com/54248/jewish-life-azerbaijan-embodies-muslim-majority-nations-culture-tolerance-jewish-world/|আর্কাইভের-তারিখ=21 November 2015}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Baku gives land for Jewish cultural center, kosher restaurant|ইউআরএল=http://www.jta.org/2013/12/11/news-opinion/israel-middle-east/jews-in-azerbaijani-capital-to-get-first-kosher-restaurant|প্রকাশক=Jewish Telegraphic Agency|তারিখ=11 December 2013|সংগ্রহের-তারিখ=১ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-তারিখ=১৩ ডিসেম্বর ২০১৩|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20131213073912/http://www.jta.org/2013/12/11/news-opinion/israel-middle-east/jews-in-azerbaijani-capital-to-get-first-kosher-restaurant|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর}}</ref><ref>{{cite magazine|last1=Allen-Ebrahimian|first1=Bethany|title=How I Accidentally Became a Lobbyist for Azerbaijan|url=https://foreignpolicy.com/2016/04/01/how-i-accidentally-became-a-lobbyist-for-azerbaijan-human-rights-religion-israel/|magazine=Foreign Policy}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=Sloame|প্রথমাংশ১=Joanna|শিরোনাম=Azerbaijan|ইউআরএল=https://www.jewishvirtuallibrary.org/jsource/vjw/Azerbaijan.html|ওয়েবসাইট=Jewish Virtual Library|প্রকাশক=American-Israeli Cooperative Enterprise|সংগ্রহের-তারিখ=১ অক্টোবর ২০২০|আর্কাইভের-তারিখ=১৩ নভেম্বর ২০০৫|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20051113093458/https://www.jewishvirtuallibrary.org/jsource/vjw/Azerbaijan.html|ইউআরএল-অবস্থা=কার্যকর}}</ref> এছাড়াও আজারবাইজানে [[বাহাই ধর্ম]], [[ইস্কন]] ও [[জেহোভার সাক্ষী]]র পাশাপাশি অন্যান্য ধর্মাবলম্বী সম্প্রদায়ের বসবাস রয়েছে।<ref name="AZR"/> কিছু ধর্মীয় সম্প্রদায় ধর্মীয় স্বাধীনতার উপভোগের ক্ষেত্রে অদাফতরিক বাধার সম্মুখীন হয়। ইউএস স্টেট ডিপার্টমেন্টের একটি রিপোর্ট মতে নির্দিষ্ট কিছু মুসলমান ও খ্রিস্টান জনগোষ্ঠীর সদস্যরা আজারবাইজানে ধরপাকড়ের শিকার হন এবং অনেক ধর্মীয় গোষ্ঠী আজারবাইজান প্রজাতন্ত্রের ধর্মীয় সংগঠন বিষয়ক জাতীয় পরিষদে (এসসিডাব্লিউআরএ) নিবন্ধিত হওয়ার ক্ষেত্রে বাধার সম্মুখীন হয়।<ref>[https://2009-2017.state.gov/documents/organization/192997.pdf Azerbaijan] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170122022839/https://2009-2017.state.gov/documents/organization/192997.pdf |তারিখ=২২ জানুয়ারি ২০১৭ }}. state.gov</ref>
 
===শিক্ষা===
 
== সংস্কৃতি ==
{{মূল নিবন্ধ|আজারবাইজানের সংস্কৃতি}}
 
== আরও দেখুন ==
 
== তথ্যসূত্র ==