খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AstroWizard (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
AstroWizard (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৫ নং লাইন:
| birth_name = খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ
| birth_date = ৫৫৫<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://icraa.org/the-age-of-khadija-at-the-time-of-her-marriage-with-the-prophet/|শিরোনাম=Khadija's age at the Time of her Marriage with the Prophet: 40 or 28?|তারিখ=|ওয়েবসাইট=icraa.org|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190415013002/http://icraa.org/the-age-of-khadija-at-the-time-of-her-marriage-with-the-prophet/|আর্কাইভের-তারিখ=2019-04-15|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-23}}</ref> খ্রিঃ অথবা ৫৬৭ খ্রিঃ
| birth_place = [[মক্কা]], [[হেজাজ]], [[আরব উপদ্বীপ|আরব]]<br />(বর্তমানে [[সৌদি আরব]])
| death_date = ১০ রমজান (প্রাচীন আরবি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী)<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.al-islam.org/restatement-history-islam-and-muslims-sayyid-ali-ashgar-razwy/birth-muhammad-and-early-years-his|শেষাংশ=Sayyid Ali Ashgar Razwy|শিরোনাম=The Birth of Muhammad and the Early Years of his Life|সংগ্রহের-তারিখ=7 November 2017}}</ref><br /> ২২ নভেম্বর{{cn}} {{মৃত্যুর বছর ও বয়স|619|555}} অথবা {{মৃত্যুর বছর ও বয়স|619|567}}
| death_place = মক্কা
| resting_place = [[জান্নাতুল মুয়াল্লা]], মক্কা
| known_for = [[ইসলাম|ইসলামের]]ের নবী [[মুহাম্মাদ|মুহাম্মাদের]]ের প্রথম স্ত্রী, [[মুমিন|মুমিনদের]]দের মাতা
| other_names = খাদিজাতুল কুবরা
| title = [[উম্মাহাতুল মুমিনীন]], আমিরাত-কুরাইশ, আল-তাহিরা
১৭ নং লাইন:
|[[মুহাম্মদ]]
}}
| children = '''পুত্রগণঃ''' ‘আব্দুল্লাহ ইবনে ‘আতিক, হালাহ ইবনে আবি হালাহ, হিন্দ ইবনে আবি হালাহ, [[কাসিম ইবনে মুহাম্মাদ]], [[আবদুল্লাহ ইবনে মুহাম্মদ]]<br />'''কন্যাগণঃ''' হিন্দা বিনতে ‘আতিক, জয়নব বিনতে আবি হালাহ, [[জয়নব বিনতে মুহাম্মাদ]], [[রুকাইয়াহ বিনতে মুহাম্মাদ]], [[উম্মে কুলসুম বিনতে মুহাম্মাদ]], [[ফাতিমা|ফাতিমা বিনতে মুহাম্মাদ]]
| mother = [[ফাতিমা বিনতে জায়দাহ]]
| father = [[খুওয়াইলিদ ইবনে আসাদ]]
| relatives = '''নাতিঃ''' [[হাসান ইবনে আলী]], [[হোসাইন ইবনে আলী]], [[আব্দুল্লাহ ইবনে উসমান]]<br />'''নাতনিঃ''' [[উমামা বিনতে আবিল আস]], [[জয়নব বিনতে আলী]], [[উম্মে কুলসুম বিনতে আলী]]<br />[[আসাদ বিন আল-উজ্জা]] (দাদা)<br />[[হালা বিনতে খুওয়াইলিদ]] (বোন)<br />[[ওয়ারাকা ইবনে নওফল]] (চাচাতো ভাই)
| family = [[আহল আল-বাইত]] (বিবাহের পর)
}}
'''খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ''' ({{lang-ar|خَدِيجَة بِنْت خُوَيْلِد|খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ}}; {{circa}} ৫৫৫{{spaced ndash}}৬২০<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive.org/details/tabarivolume39|শিরোনাম=History of Tabari - Volume 39|শেষাংশ=Umair Mirza|তারিখ=1998-01-01|পাতা=[https://archive.org/details/tabarivolume39/page/n160/mode/2up ১৬১]}}</ref>), যিনি সাধারণত '''খাদিজা''' নামে পরিচিত, ছিলেন [[ইসলাম|ইসলামের]]ের [[নবী]] [[মুহাম্মাদ|মুহাম্মাদের]]ের প্রথম [[মুহাম্মাদের স্ত্রীগণ|স্ত্রী]]<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.ummah.net/khoei/khadija.htm|শিরোনাম=Wife of the Prophet Muhammad (SAWAS)|তারিখ=|ওয়েবসাইট=www.ummah.net|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20071014015216/http://www.ummah.net/khoei/khadija.htm|আর্কাইভের-তারিখ=2007-10-14|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-23}}</ref> এবং প্রথম [[মুসলিম|অনুসারী]]। খাদিজা ছিলেন [[মক্কা|মক্কার]] [[কুরাইশ]] উপজাতির নেতা খুওয়ালিদ ইবনে আসাদের কন্যা এবং নিজ প্রচেষ্টায় একজন সফল ব্যবসায়ী মহিলা।
 
খাদিজাকে মুসলমানরা প্রায়শই "বিশ্বাসীগণের মা" বলে উল্লেখ করে থাকেন। তিনি ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মহিলা ব্যক্তিত্ব। তিনি তার মেয়ে [[ফাতিমা]], [[আসিয়া বিনতে মুজাহিম|আসিয়া]] এবং মরিয়ম সহ ইসলামের চার "স্বর্গের মহিলা" দের মধ্যে একজন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://brill.com/view/serial/ENQU|শিরোনাম=Encyclopaedia of the Qur'ān|ওয়েবসাইট=Brill|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-23}}</ref> মুহাম্মাদ ২৫ বছর ধরে তার সাথে একগামীভাবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ ছিলেন।
 
== মুহাম্মাদকে বিবাহ করার পূর্বে ==
=== জন্ম ও বংশ ===
খাদিজার পিতা খুওয়ালিদ ইবনে আসাদ ছিলেন একজন বণিক<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=mqbcAwAAQBAJ|শিরোনাম=Early Islam and the Birth of Capitalism|শেষাংশ=Koehler|প্রথমাংশ=Benedikt|তারিখ=2014-06-17|প্রকাশক=Lexington Books|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-7391-8883-5}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.co.in/books?id=OZbyz_Hr-eIC|শিরোনাম=Encyclopedia of Islam|শেষাংশ=Campo|প্রথমাংশ=Juan Eduardo|তারিখ=2009|প্রকাশক=Infobase Publishing|পাতা=[https://books.google.co.in/books?id=OZbyz_Hr-eIC&pg=PA427 ৪২৭]|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-1-4381-2696-8}}</ref> ও নেতা। অনেক সূত্র অনুসারে, তিনি [[ফিজার যুদ্ধ|ফিজার যুদ্ধে]] প্রায় ৫৮৫ মারা যান, কিন্তু অন্যদের মতে, খাদিজা যখন ৫৯৫ সালে মুহাম্মাদকে বিয়ে করেন তখনও তিনি জীবিত ছিলেন।<ref>{{সাময়িকী উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://brill.com/view/journals/arab/5/3/article-p295_6.xml|শিরোনাম=A. GUILLAUME, The Life of Muhammad, a translation Ishāq's Sirat rasūl Allāh, I vol. petit in-8°, XLVII + 815 p., introduction, traduction critique, notes d'Ibn HiŠām, 3 indices, Oxford, 1955|শেষাংশ=Blachère|প্রথমাংশ=R.|তারিখ=1958-01-01|সাময়িকী=Arabica|খণ্ড=5|সংখ্যা নং=3|পাতা=৮৩|পাতাসমূহ=295–297|ভাষা=en|doi=10.1163/157005858X00065|issn=1570-0585}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=dfnXAAAAMAAJ|শিরোনাম=Kitab Al-tabaqat Al-kabir|শেষাংশ=Saʻd|প্রথমাংশ=Muḥammad Ibn|তারিখ=1967|প্রকাশক=Pakistan Historical Society|পাতাসমূহ=১৪৮-৪৯|ভাষা=en}}</ref> খুওয়েলিদের উমে হাবিব বিনতে আসাদ নামে এক বোনও ছিল।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=dfnXAAAAMAAJ|শিরোনাম=Kitab Al-tabaqat Al-kabir|শেষাংশ=Saʻd|প্রথমাংশ=Muḥammad Ibn|তারিখ=1967|প্রকাশক=Pakistan Historical Society|পাতা=৫৪|ভাষা=en}}</ref>
 
খাদিজার মা ফাতিমা বিনতে জাইদাহ, যিনি প্রায় ৫৭৫ সালে মারা যান,<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=__9KDwAAQBAJ|শিরোনাম=The World's Greatest Religious Leaders: How Religious Figures Helped Shape World History [2 volumes]|শেষাংশ=Hendrix|প্রথমাংশ=Scott E.|শেষাংশ২=Okeja|প্রথমাংশ২=Uchenna|তারিখ=2018-03-01|প্রকাশক=ABC-CLIO|পাতা=[https://books.google.com/books?id=__9KDwAAQBAJ&pg=PA452 ৪৫২]|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-1-4408-4138-5}}</ref> তিনি কুরাইশের আমির ইবনে লুয়াই গোত্রের সদস্য<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.al-islam.org/khadija/5.htm|শিরোনাম=Khadija tul Kubra|তারিখ=|ওয়েবসাইট=www.al-islam.org|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20020504161810/http://www.al-islam.org/khadija/5.htm|আর্কাইভের-তারিখ=2002-05-04|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-23}}</ref> এবং মুহাম্মাদের মায়ের তৃতীয় চাচাতো বোন ছিলেন।
 
=== পেশা ===
খাদিজা খুব সফল বণিক ছিলেন। কথিত আছে যে, কুরাইশের বাণিজ্য কাফেলা ভ্রমণকারীরা যখন গ্রীষ্মকালীন [[সিরিয়া]] যাত্রা বা [[ইয়েমেন|ইয়েমেনে]] শীতকালীন যাত্রা শুরু করতে জড়ো হয়েছিল, তখন খাদিজার কাফেলা কুরাইশের অন্যান্য ব্যবসায়ীদের কাফেলাকে একত্রিত করেছিল।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.co.in/books?id=3yYQAQAAIAAJ|শিরোনাম=The Women of Madina|শেষাংশ=Saʻd|প্রথমাংশ=Muḥammad Ibn|তারিখ=1995|প্রকাশক=Ta-Ha|পাতা=১০|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-1-897940-24-2}}</ref> খাদিজার সাথে যুক্ত সম্মানসূচক উপাধির মধ্যে ছিল, "আমিরাত-কুরাইশ" ("কুরাইশের রাজকুমারী"), "ধার্মিক", এবং "খাদিজা আল-কুবরা ("খাদিজা মহান")।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=EZbFAwAAQBAJ|শিরোনাম=Islam, Peace and Social Justice: A Christian Perspective|শেষাংশ=Gorder|প্রথমাংশ=A. Christian Van|তারিখ=2014-05-29|প্রকাশক=James Clarke & Company|পাতা=[https://books.google.com/books?id=EZbFAwAAQBAJ&pg=PA162 ১৬২]|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-227-17422-7}}</ref> কথিত আছে যে তিনি দরিদ্রদের খাওয়াতেন এবং বস্ত্র বিতরনও করতেন, তার আত্মীয়দের আর্থিকভাবে সহায়তা করেছিলেন এবং দুর্বল সম্পর্কের জন্য বিবাহের অংশ সরবরাহ করেছিলেন।<ref name=":0" /> খাদিজাকে বলা হত যে তারা প্রতিমাতে বিশ্বাস করত না বা পূজা করত না, যা [[প্রাক-ইসলামি আরব]] সংস্কৃতির জন্য সাধারণ ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.al-islam.org/articles/khadijah-daughter-khuwaylid-wife-prophet-muhammad-yasin-t-al-jibouri|শিরোনাম=Khadijah, Daughter of Khuwaylid, Wife of Prophet Muhammad {{!}} Books on Islam and Muslims {{!}} Al-Islam.org|তারিখ=|ওয়েবসাইট=www.al-islam.org|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170202042147/https://www.al-islam.org/articles/khadijah-daughter-khuwaylid-wife-prophet-muhammad-yasin-t-al-jibouri|আর্কাইভের-তারিখ=2017-02-02|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-25}}</ref>
 
খাদিজা তার বাণিজ্য কাফেলা নিয়ে ভ্রমণ করেনি; তিনি অন্যদের একটি কমিশনের জন্য তার পক্ষে বাণিজ্য করার জন্য নিযুক্ত করেছিলেন। ৫৯৫ সালে খাদিজার সিরিয়ায় লেনদেনের জন্য একজন সহকর্মীর প্রয়োজন ছিল। তিনি সিরিয়ার বাণিজ্যের জন্য [[মুহাম্মাদ|মুহাম্মাদ]] ইবনে আবদুল্লাহকে]] বেছে নিয়েছিলেন। তার চাচা [[আবু তালিব ইবনে আবদুল মুত্তালিব|আবু তালিব ইবনে মুত্তালিবের]] অনুমতি ক্রমে তাকে খাদিজার এক বান্দার সাথে সিরিয়ায় পাঠানো হয়। এই কাফেলা অভিজ্ঞতা মুহাম্মাদকে "আল-সাদিক" ("সত্যবাদী") এবং "আল-আমিন" ("বিশ্বাসযোগ্য" বা "সৎ") সম্মানজনক উপাধি অর্জন করে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.co.in/books?id=aFEwAAAAYAAJ|শিরোনাম=Muhammad: His Life Based on the Earliest Sources|শেষাংশ=Lings|প্রথমাংশ=Martin|তারিখ=1991|প্রকাশক=Islamic Texts Society|পাতাসমূহ=৩৩-৩৪|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-946621-33-0}}</ref> খাদিজা মুহাম্মাদকে নিয়োগ দিয়েছিলেন, যার বয়স তখন ২৫ বছর, তিনি খবর পাঠিয়েছিলেন যে তিনি তার স্বাভাবিক কমিশন দ্বিগুণ প্রদান করবেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://library.villanova.edu/Find/Record/1243891/Details|শিরোনাম=Ibn Sa'd's kitab al-Tabaqat al-Kabir|শেষাংশ=Ibn Sad|প্রথমাংশ=Muhammad|তারিখ=1981|প্রকাশক=Kitab Bhavan,|পাতাসমূহ=১৪৫-৪৬|আইএসবিএন=978-81-7151-127-3}}</ref>
 
তিনি তার এক চাকর মায়সারাকে সাহায্য করার জন্য পাঠিয়েছিলেন। ফিরে আসার পর, মায়সারাহ মুহাম্মাদ তার ব্যবসা পরিচালনা করার সম্মানজনক উপায়ের বিবরণ দিয়েছিলেন, যার ফলে তিনি খাদিজার প্রত্যাশার দ্বিগুণ মুনাফা ফিরিয়ে এনেছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.co.in/books?id=w7tuAAAAMAAJ|শিরোনাম=The Life of Muhammad: A Translation of Isḥāq's Sīrat Rasūl Allāh|শেষাংশ=Hishām|প্রথমাংশ=ʻAbd al-Malik Ibn|শেষাংশ২=Isḥāq|প্রথমাংশ২=Muḥammad Ibn|তারিখ=1997|প্রকাশক=Oxford University Press|পাতাসমূহ=৮২-৮৩|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-19-577828-1}}</ref>
৪২ নং লাইন:
=== পূর্ববর্তী বিবাহ সম্পর্কে ভিন্ন মতামত ===
==== সুন্নিদের মতামত ====
খাদিজা তিনবার বিবাহ করেছিলেন এবং তার সমস্ত বিবাহ থেকে সন্তান ছিল। যদিও তার বিয়ের আদেশ নিয়ে বিতর্ক হয়, সাধারণত মনে করা হয় যে তিনি প্রথম আতিক ইবনে 'আ'ইধ ইবনে' আবদুল্লাহ আল-মাখজুমি এবং দ্বিতীয় মালিক ইবনে নাবাশ ইবনে জারগারি ইবনে আত-তামিমিকে বিয়ে করেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.co.in/books?id=WdAmAQAAMAAJ|শিরোনাম=The Last Years of the Prophet|শেষাংশ=Ṭabarī|প্রথমাংশ=Muḥammad ibn Ğarīr Al-|শেষাংশ২=Al-Tabari|প্রথমাংশ২=Abu Ja'far Muhammad Bin Jarir|শেষাংশ৩=Ṭabarī|প্রথমাংশ৩=Muḥammad ibn Ǧarīr Abụ Ǧaʿfar al-|শেষাংশ৪=طبري|শেষাংশ৫=Ṭabarī|শেষাংশ৬=Ṭabarī|প্রথমাংশ৬=Muḥammad Ibn-Ǧarīr aṭ-|শেষাংশ৭=a?- ?abar?|প্রথমাংশ৭=Mu?ammad Ibn-?ar?r|শেষাংশ৮=Al- ?abar?|প্রথমাংশ৮=Mu?ammad ibn ?ar?r|তারিখ=1990|প্রকাশক=State University of New York Press|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-88706-691-7}}</ref> তার দ্বিতীয় স্বামীর কাছে তিনি দুই পুত্র সন্তান বহন করেন, যাদের নাম ছিল হালা এবং হিন্দ।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://referenceworks.brillonline.com/entries/encyclopaedia-of-islam-2/khadidja-SIM_4116|শিরোনাম=K̲h̲adīd̲j̲a - Brill Reference|তারিখ=|ওয়েবসাইট=Encyclopaedia of Islam|আইএসবিএন=978-90-04-16121-4|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180626165132/http://referenceworks.brillonline.com/entries/encyclopaedia-of-islam-2/khadidja-SIM_4116|আর্কাইভের-তারিখ=2018-06-26|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-25}}</ref> ব্যবসা সফল হওয়ার আগেই তিনি মারা যান।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.islamswomen.com/articles/khadijah_bint_khuwaylid.php|শিরোনাম=Islams Women - Khadijah bint Khuwaylid|তারিখ=|ওয়েবসাইট=www.islamswomen.com|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20190318150741/http://islamswomen.com/articles/khadijah_bint_khuwaylid.php|আর্কাইভের-তারিখ=2019-03-18|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-25}}</ref> স্বামী আতিকের কাছে খাদিজা হিন্দা নামে একটি কন্যা সন্তান জন্ম দিয়েছিলেন। এই বিয়ে খাদিজাকে বিধবা হিসাবেও ছেড়ে দিয়েছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://treeoffaith.com/#/khadijah-bint-khuwaylid/4537884462|শিরোনাম=Welcome - Tree of Faith|তারিখ=|ওয়েবসাইট=Tree of Faith|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120407055050/http://treeoffaith.com/#/khadijah-bint-khuwaylid/4537884462|আর্কাইভের-তারিখ=2012-04-07|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-25}}</ref>
 
খাদিজা মুহাম্মাদকে প্রস্তাব দিয়েছিলেন যখন মুহাম্মাদের বয়স ছিল ২৫ বছর এবং তার বয়স ছিল ৪০ বছর। খাদিজা তার চাচাতো ভাই [[ওয়ারাকা ইবনে নওফল]] ইবনে আসাদ ইবনে আব্দু'ল উজ্জার সাথে পরামর্শ করেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.co.in/books?id=w7tuAAAAMAAJ|শিরোনাম=The Life of Muhammad: A Translation of Isḥāq's Sīrat Rasūl Allāh|শেষাংশ=Hishām|প্রথমাংশ=ʻAbd al-Malik Ibn|শেষাংশ২=Isḥāq|প্রথমাংশ২=Muḥammad Ibn|তারিখ=1997|প্রকাশক=Oxford University Press|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-19-577828-1}}</ref>
৫৬ নং লাইন:
 
== প্রথম বিবাহ ==
খাদিজার পিতা আরব সমাজের বিশিষ্ট [[তাওরাত]] ও [[ইঞ্জিল]] বিশেষজ্ঞ ওয়ারাকা ইবনে নওফলের সাথে তার বিয়ে ঠিক করেছিলেন। তবে কেন তা হয় নি তা সম্বন্ধে স্পষ্ট কিছু জানা যায় নি। পরিশেষে [[আবু হালা ইবন জারারাহ আত-তামিমি|আবু হালা ইবন জারারাহ আত-তামিমির]] সাথে তার প্রথম বিয়ে হয়। আবু হালা ও খাদিজা দম্পতী হালা ও হিন্দ নামে দুইজন পুত্র সন্তান জন্ম। হিন্দ সাহাবী হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেছিলেন। হালার কথা জানা যায়নি । হিন্দ বদর যুদ্ধে মতান্তরে উহুদ যুদ্ধে মুহাম্মদ এর সাথে যুদ্ধে যোগদান করেন। হযরত আলীর শাসনামলে উটের যুদ্ধ শুরু হলে তিনি হযরত আলীর পক্ষ নিয়ে যুদ্ধ করেন। সেই যুদ্ধে হিন্দ মারা যায়।
 
তবে কেউ কেউ বলেন প্রথম স্বামীর ঘরে খাদিজা তিনজন সন্তানের জন্ম দেন। হিন্দ ও হারিস নামে দুইজন পুত্র এবং যয়নাব নামের এক কন্যা। হারিস ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন। তাকে কাবা ঘরের রুকনে ইয়ামনীর কাছে হত্যা করা হয়
 
== দ্বিতীয় বিবাহ ==
প্রথম স্বামীর মৃত্যুর পর [[আতিক বিন আবিদ আল-মাখজুমি|আতিক বিন আবিদ আল-মাখযুমির]] সাথে খাদিজার দ্বিতীয় বিয়ে হয়<ref>[[শারহুল মাওয়াহিব]], [[আল-ইসতিয়াব]]</ref>। তবে [[কা'তাদা]] এবং [[ইবন ইসহাক|ইবন ইসহাকের]]ের মতে তার প্রথম স্বামী আতিক এবং দ্বিতীয় স্বামী আবু হালা। ইবন ইসহাকের এই মত [[ইউনুস ইবন বুকাইর]]-এর বর্ণনায় পাওয়া যায়<ref>[[আল-ইসাবা]]: ৪/২৮১</ref>। অবশ্য প্রথমোক্ত মতটিই অধিক গ্রহণযোগ্য। [[ইবন হাজার]]-এর বর্ণনায় জানা যায় [[আবন আবদিল বার]] সহ আরো অনেক বিশেষজ্ঞই প্রথম মতটি ব্যক্ত করেছেন<ref>[[আসহাবে রাসূলের জীবনকথা]] - [[মুহাম্মদ আবদুল মা'বুদ]], আরবি বিভাগ, [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]]</ref>।
 
দ্বিতীয় স্বামীর ঘরে খাদিজা হিন্দা নামে একজন কন্যা সন্তান জন্ম দেন। তার কুনিয়াত ছিলো উম্মু মুহাম্মদ। হিন্দা ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন।
৭১ নং লাইন:
 
== মুহাম্মদের সাথে বিবাহ ==
 
 
 
খাদিজার বান্ধবী ইয়ালার স্ত্রী নাফিসা বিনতে মানিয়া বিবাহের ব্যাপারে মধ্যস্থতা করেছেন। তিনি খাদিজার হয়ে মুহাম্মদ এর কাছে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যান। এরপর দুই পক্ষের সম্মতিতে তাদের বিয়ে হয়।
 
তাদের বিয়েতে আবু তালিব, হামযাহসহ অনেক বিশিষ্ট কুরাইশ ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। সকলের সামনে বিয়ের খুৎবা প্রদান করেন আবু তালিব। আরবী গদ্যসাহিত্যে এই খুৎবা এখনো বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। বিয়ের মোহরানা ছিলো ৫০০ স্বর্ন মুদ্রা। খাদিজা নিজেই দুই পক্ষের খরচাদি বহন করেন। তিনি দুই উকিয়া সোনা ও রুপা মুহাম্মদ কে দেন , যেন তা দিয়ে উভয়ের পোশাক ও ওয়ালীমার (বৌভাত অনুষ্ঠান) আয়োজন করতে পারেন। বিয়ের সময় খাদিজার বয়স ছিলো ৪০ অথবা ২৮ বছর এবং মুহাম্মদ এর বয়স ছিলো ২৫ বছর। মুলত মুহাম্মদ এর চারিত্রিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে খাদিজা তাকে বিয়ে করেন।বিবাহের সময় খাদিজার বাবা বেঁচে ছিলেন না।
 
তাদের বিয়েতে আবু তালিব, হামযাহসহ অনেক বিশিষ্ট কুরাইশ ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। সকলের সামনে বিয়ের খুৎবা প্রদান করেন আবু তালিব। আরবী গদ্যসাহিত্যে এই খুৎবা এখনো বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। বিয়ের মোহরানা ছিলো ৫০০ স্বর্ন মুদ্রা। খাদিজা নিজেই দুই পক্ষের খরচাদি বহন করেন। তিনি দুই উকিয়া সোনা ও রুপা মুহাম্মদ কে দেন , যেন তা দিয়ে উভয়ের পোশাক ও ওয়ালীমার (বৌভাত অনুষ্ঠান) আয়োজন করতে পারেন। বিয়ের সময় খাদিজার বয়স ছিলো ৪০ অথবা ২৮ বছর এবং মুহাম্মদ এর বয়স ছিলো ২৫ বছর। মুলত মুহাম্মদ এর চারিত্রিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে খাদিজা তাকে বিয়ে করেন।বিবাহের সময় খাদিজার বাবা বেঁচে ছিলেন না।
 
=== বিবাহ কালীন সময়ে খাদিজার বয়স ===
৯০ ⟶ ৮৮ নং লাইন:
মুহাম্মদ এর ঘরে খাদিজা ৬ জন সন্তানের জন্ম দেন। তাদের প্রথম সন্তান কাসিম। অল্প বয়সে কাসিম মক্কায় মৃত্যুবরণ করে। এই সন্তানের নাম অনুযায়ী মুহাম্মদ এর নাম হয় আবুল কাসিম। এরপর জন্ম হয় যয়নবের। তৃতীয় সন্তান আব্দুল্লাহ জন্মগ্রহণ করে ইসলাম ধর্ম আগমনের পর। তাই তার উপাধি হয় "তাইয়্যেব ও তাহির"। আব্দুল্লাহও অল্প বয়সে মারা যান। এরপর জন্মগ্রহণ করেন রুকাইয়া, উম্মে কুলসুম এবং ফাতিমা। খাদিজা উকবার দাসী সালামাকে সন্তানদের দেখাশোনা করার জন্য নিয়োগ দিয়েছিলেন।
 
== ইসলাম ধর্ম গ্রহণ ==
মুহাম্মদ (সা.) তৎকালীন আরবের সামাজিক অবক্ষয়, যুদ্ধ-বিগ্রহ, হিংসা, হানাহানি থেকে মানুষের মুক্তি কিভাবে হবে তা নিয়ে চিন্তা করতেন। ত্রিশ বছর বয়স হয়ে যাওয়ার পর মুহাম্মাদ প্রায়ই মক্কার অদূরে হেরা গুহায় ধ্যানমগ্ন অবস্থায় কাটাতেন। তার স্ত্রী খাদিজা নিয়মিত তাকে খাবার দিয়ে আসতেন। হাদিসের বর্ণনা অনুযায়ী এমনি একদিন ধ্যানের সময় ফেরেশতা জিবরাইল তার কাছে আল্লাহপ্রেরিত বাণী নিয়ে আসেন এবং তাকে কিছু পঙ্‌ক্তি দিয়ে পড়তে বলেন। উত্তরে মুহাম্মাদ জানান যে তিনি পড়তে জানেন না, এতে জিবরাইল তাকে জড়িয়ে ধরে প্রবল চাপ প্রয়োগ করেন এবং আবার একই পঙ্‌ক্তি পড়তে বলেন। কিন্তু এবারও মুহাম্মাদ(সা.) নিজের অপারগতার কথা প্রকাশ করেন। এভাবে তিনবার চাপ দেওয়ার পর মুহাম্মাদ(সা.) পঙ্‌ক্তিটি পড়তে সমর্থ হন। মুসলিমদের ধারণা অনুযায়ী এটিই কুরআনের প্রথম আয়াত গুচ্ছ; সুরা আলাকের প্রথম পাঁচ আয়াত। বর্ণনায় আরও উল্লেখ আছে প্রথম বাণী লাভের পর মুহাম্মাদ এতই ভীত হয়ে পড়েন যে কাঁপতে কাঁপতে নিজ গৃহে প্রবেশ করেই খাদিজাকে কম্বল দিয়ে নিজের গা জড়িয়ে দেওয়ার জন্য বলেন। বারবার বলতে থাকেন, "আমাকে আবৃত কর"। খাদিজা নবী (সা.) এর সকল কথা সম্পূর্ণ বিশ্বাস করেন এবং তাকে নবী হিসেবে মেনে নেন। ভীতি দূর করার জন্য মুহাম্মাদকে নিয়ে খাদিজা নিজ চাচাতো ভাই ওয়ারাকা ইবন নওফলের কাছে যান। নওফল তাকে শেষ নবী হিসেবে আখ্যায়িত করে। এভাবে খাদিজা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।
 
== ইসলাম প্রচারে অবদান ==
ইসলাম ধর্মের সূচনালগ্নে মুহাম্মদকে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করেছিলেন খাদিজা। ধীরে ধীরে খাদিজার সমস্ত সম্পদ মুহাম্মদ দান করে দিতে থাকেন। এতে খাদিজা তাকে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছিলেন। এক পর্যায়ে প্রচন্ড অর্থকষ্ট শুরু হয়, অনাহারে খোলা মাঠে দিন কাটাতে হয়। নবুওয়তের সপ্তম বছরে মক্কার কুরাইশরা মুসলিমদের বয়কট করে। তারা সবাই মিলে "শিয়াবে আবু তালেব" নামক স্থানে আশ্রয় গ্রহণ করে। অন্যান্য মুসলিমদের সাথে খাদিজাও সেখানে ছিলেন। প্রায় ৩ বছর তিনি সেখানে ছিলেন। তখন গাছের পাতা খেয়েও দিন কাটাতে হয়েছে তাদের। খাদিজা তখন কুরাইশদের ওপর নিজের প্রভাব খাটিয়ে খাদ্যের ব্যবস্থা করে দিতেন মুসলিমদের। তার তিন ভাতিজা- হাকিম বিন হিযাম, আবুল বুখতারি ও যুময়া ইবনুল আসওয়াদ, তারা সবাই ছিলেন কুরাইশ নেতা। এই ৩ ভাতিজার মাধ্যমে মুসলিমদের মধ্যে খাদ্য সরবরাহ করতেন খাদিজা। এত কষ্ট সহ্য করেও ইসলাম ধর্ম প্রচারে খাদিজা সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে থাকেন। একটি বর্ণনা অনুযায়ী কাবা শরীফের কাছে ৩ জনকে নামায পড়তে দেখা গেলো। আব্বাস বলেন, তাদের একজন আমার ভাতিজা মুহাম্মদ, অন্যজন আমার আরেক ভাতিজা আলী এবং তৃতীয়জন এক মহিলা, তার নাম খাদিজা।
 
== মৃত্যু ==
[[Fileচিত্র:Khadija tomb.jpg|thumb|খাদিজার কবরের ওপর নির্মিত সৌধ, বর্তমানে সৌধটি ভেঙে ফেলা হয়েছে]]
মুহাম্মদের সাথে বিয়ে হওয়ার ২৫ বছর পর ৬৪ অথবা ৫২ বছর বয়সে রমজান মাসের ১০ তারিখে খাদিজা মক্কায় মারা যান। তখনও ইসলাম ধর্মে মৃত ব্যক্তির জন্য জানাযার নামায পড়ার বিধান ছিলো না। তাই তাকে জানাযা ছাড়াই মক্কার কবরস্থান জান্নাতুল মুয়াল্লায় দাফন করা হয়। মুহাম্মদ নিজেই তার লাশ কবরে নামান।
 
== ইসলাম ধর্মে খাদিজার মর্যাদা ==
ইসলাম ধর্মে খাদিজার মর্যাদা অন্যান্য মহিলাদের চেয়ে অনেক উপরে। তিনি প্রথম ইসলাম ধর্ম গ্রহণকারী ব্যক্তি। মুহাম্মদের সাথে প্রথম নামায তিনিই পড়েছিলেন। ইসলাম ধর্ম অনুয়ায়ী বর্ণিত আছে যে, ফেরেশতা জিবরাইল মুহাম্মদকে বলেন, "আপনি তাকে (খাদিজা) আল্লাহ ও আমার পক্ষ থেকে দেওয়া সালাম পৌঁছিয়ে দিন।"বুখারী ও মুসলিমের হাদীসে বলা হয়েছে, "পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মহিলা হলো মরিয়ম বিনতে ইমরান ও খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ।"
আরো বলা হয়েছে, " জান্নাতে তাঁকে মণি-মুক্তার তৈরী একটি প্রাসাদের সুসংবাদ দিন।"খাদিজা সম্পর্কে মুহাম্মদ বলেন, "মানুষ যখন আমাকে মিথ্যা বলে উড়িয়ে দিতে চেয়েছে, তখন সে আমাকে সত্য বলে মেনে নিয়েছে। সবাই যখন কাফির (অবিশ্বাসী) ছিলো, তখন সে ছিলো মুসলিম। কেউ যখন আমার সাহায্যে এগিয়ে আসে নি, তখন সে আমাকে সাহায্য করেছে।"
 
== আরও দেখুন ==
*[[জান্নাতুল মুয়াল্লা]]
== তথ্যসূত্র ==
=== উদ্ধৃতি ===
{{সূত্র তালিকা}}
=== গ্রন্থপঞ্জি ===
* {{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/religion/islam/প্রথম-ইসলাম-গ্রহণকারী-বিবি-খাদিজাতুল-কুবরা-রা|শিরোনাম=প্রথম ইসলাম গ্রহণকারী বিবি খাদিজাতুল কুবরা (রা.)|শেষাংশ=হাবিবুর রহমান|প্রথমাংশ=মুহাম্মদ|তারিখ=৮ মে ২০২১|কর্ম=দৈনিক প্রথম আলো}}
 
১১৫ ⟶ ১১৩ নং লাইন:
{{প্রবেশদ্বার|ইসলাম|জীবনী}}
*[http://www.seratonline.com/2010/09/03/6664/the-mother-of-believers-hazrat-khadijah-s-a/ হযরত খাদিজাহ (s.a.) – বিশ্বাসীগণদের মাতা]
*[http://www.haqislam.org/hazrat-khadijah-ra/ খাদিজাহ ]
*[http://www.jannah.org/sisters/khadija.html খাদিজার বিয়ে]