যিয়াদ ইবনে আবিহি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৭৮ নং লাইন:
৬৭০ খ্রিষ্টাব্দে আল মূগিরার মৃত্যূর পর কূফা এবং এর উবনিবেশ যিয়াদের শাসনাধীন করা হয়। ফলে তিনি কার্যতভাবে ইরাক এবং খিলাফতের পূর্বার্ধের ভাইসরয় হয়ে যান।{{sfn|Kennedy|2004|p=85}}{{sfn|Hawting|2000|p=41}} তিন কূফা এবং বসরার প্রথম দ্বৈত গভর্নর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং তার আবাস এই দুই শহররের মধ্যে ভাগ করে নেন।{{sfn|Hasson|2002|p=520}} শীতে তিনি তার সহকারী হিসেবে আমর ইবনে হুরাইজকে কূফার দায়িত্ব দিয়ে বসরায় চলে যেতেন এবং গ্রীষ্মে সামূরা ইবনে জুন্দুবকে বসরার দায়িত্ব দিয়ে কূফায় থাকতেন।{{sfn|Hasson|2002|p=520}} His strong grip in Kufa marked a shift from al-Mughira's hands-off approach.{{sfn|Kennedy|2004|p=85}} যদিও কূফায় খলিফা আলীর সমর্থক [[আলীয়]]দের আন্দোলন তার কাজে ব্যাঘাত ঘটাচ্ছিল।{{sfn|Hasson|2002|p=520}} এই আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন [[হুজর ইবনে আদী|হুজর ইবনে আলী আল কিন্দি]]। তিনি উমাইয়াদের শাসন প্রত্যাখ্যান করেন and led the first open calls for the caliphate to be held by Ali's progeny.{{sfn|Hawting|2000|p=41}} যদিও আল মুগিরা হুজরের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি, কিন্তু যিয়াদ তাকে কয়েকবার তার এই খোলাখুলি বিরোধিতা বন্ধের জন্য সতর্ক করেন। {{sfn|Hasson|2002|p=520}} তিনি হুজরের অধিকাংশ সমর্থককে কূফার সৈন্যবাহিনীর অন্তর্ভুক্ত করে তাদের হুজরেরই বিরুদ্ধে ব্যবহার করতে সমর্থ হয়েছিলেন।{{sfn|Hasson|2002|p=520}}{{sfn|Wellhausen|1927|pp=124–125}} ৬৭১ খ্রিষ্টাব্দে হুজরকে তার ১৩জন অনুগতের সাথে গ্রেফতার করে শাস্তি প্রদানের জন্য দামেস্কে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আলাীয়দের প্রতি সমর্থন ত্যাগ করতে অস্বীকৃতি জানালে হুজরসহ ৬ জনকে আদরায় নিয়ে হত্যা করা হয়।{{sfn|Madelung|1997|p=337}} ঐ দলের আব্দুল রহমান ইবনে হাসান আল আনজি নামে একজনকে মুয়াবিয়া ছেড়ে দেয়। কিন্তু পরে তিনি আলীর নিন্দ করতে খলিফার আহ্বান প্রত্যাখ্যান করার মাধ্যমে খলিফাকে অপমান করলে তাকে পুনরায় যিয়াদের নিকট পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানে শাস্তি হিসেবে যিয়াদ তাকে জীবন্ত মাটি চাপা দিয়ে দেয়।{{sfn|Madelung|1997|p=338}}
 
যিয়াদ বসরা এবং কুফার [[আমসার|আমসারগুলোতে]] (সেনাছাউনি) বিশৃঙ্খলা বন্ধ করতে প্রশাসনিকভাবে শহরদুইটিকে পুণঃগঠন করেন।{{sfn|Hasson|2002|p=520}} খলিফা উমরের শাসনকাল থেকে এই সেনাছাউনগুলোতে বিভিন্ন গোত্রের লোকেরা একসাথে থাকত। সামরিক ভাতা বণ্টনের ক্ষেত্রে এরা বিভিন্ন দলে ভাগ থাকত।{{sfn|Hasson|2002|p=521}} কুফা ও বসরায় এইরকম সাতটি দল ছিল এবং দলের সদস্যরা নিজেদের একজন নেতা নির্বাচন করত, যিনি সরকারের কাছে নিজের দলের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন।{{sfn|Hasson|2002|pp=520–521}}{{sfn|Wellhausen|1927|p=125}} তবে এই ব্যবস্থাটি ধীরে ধীরে অর্থনৈতিকভাবে অকার্যকর হয়ে পড়ে এবং রাজনৈতিক সমস্যার কারণ হয়ে ওঠে।{{sfn|Hasson|2002|pp=520–521}} এই ''আমসার''গুলোতে আরব অভিবাসনের ওপর কোন নিয়ন্ত্রণ ছিলোনা।ফলে এগুলোর জনসংখ্যা অতিমাত্রায় বেড়ে যায় এবং কয়েকটি দ্রব্য নিয়ে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায়।{{sfn|Hinds|1993|p=266}} যিয়াদ এসব সমস্যাসমস্যার সমাধানের জন্যসমাধানে সম্পৃক্ত গোত্রগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করারকরে মাধ্যমেকুফাকে বৃহত্তরতিন বিভাগ গড়েবসরাকে তোলেনপাঁচটি এবংবৃহত্তর ব্যক্তিগতভাবেবিভাগে এদের নেতা নিযুক্তবিভক্ত করেন whichএবং resultedতিনি inনিজে Kufa'sব্যক্তিগতভাবে reorganizationএদের intoনেতা quarters and Basra intoনিযুক্ত fifths.করেন।{{sfn|Hasson|2002|p=521}} এই পদক্ষেপের ফলে শহর দুইটির বাসিন্দাদের নিয়ন্ত্রণ করা আরও বেশি সহজ হয়ে যায়। {{sfn|Hasson|2002|p=521}} এছাড়াও যিয়াদ সময়মত ভাতা প্রদান তাদারকি করা, কৃষি উন্নয়নের জন্য খাল খননসহ বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ, নিজের নাম "যিয়াদ ইবনে আবু সুফিয়ান" খচিত শাসানীয় রীতিতে তৈরী মুদ্রার প্রচলসহ কুফা ও বসরায় বেশ পুণঃগঠনমুলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেন।{{sfn|Hasson|2002|p=521}}
 
==কার্যমূল্যায়ন ও উত্তরসূরী==