অযু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আবিদ আল জামী (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
আবিদ আল জামী (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৩ নং লাইন:
[[চিত্র:Wudu in turkey.jpg|thumb|330px|নামাজের আগে অযুরত তুর্কী ব্যক্তি]]
'''অযু''' হল [[ইসলাম|ইসলামের]] বিধান অনুসারে দেহের অঙ্গ-প্রতঙ্গ ধৌত করার মাধ্যমে পবিত্রতা অর্জনের একটি পন্থা। মুসলমানদের [[নামাজ|নামাজের]] পূর্বে অযু করে নেয়া বাধ্যতামূলক। [[কুরআন|কুরআনে]] আছে, "নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবাকারী এবং অপবিত্রতা থেকে যারা বেঁচে থাকে তাদেরকে পছন্দ করেন।"<ref name=k>{{বই উদ্ধৃতি |বছর=১৯৯৯ |শিরোনাম=আল-কুরআনুল করীম |প্রকাশক=ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ | আইডি = {{আইএসবিএন|984-06-0345-X}}}}</ref> ([[সূরা বাকারা]], আয়াত:২২২)।
কুরআন পড়তে ও স্পর্শ করতেও অযু করতে হয়। তবে তা বাধ্যতামূলক নয়। কুরআনে বর্ণিত আছে, "যারা পাক-পবিত্র, তারা ব্যতীত অন্য কেউ একে স্পর্শ করবে না।"<ref name="k" />(সূরা ওয়াক্কিয়াহ্, আয়াত:৭৯)। এখানে পাক পবিত্র বলতে দৈহিক পবিত্রতা নয় বরং আত্মিক পবিত্রতার কথা বলা হয়েছে। দেহ ও পরিধেয় কাপড়ের পবিত্রতা অর্জনকে আরবিতে বলে তাহারাত্। অযু বা গোসলের মাধ্যমে তাহারাত্ আর্জন করা যায়। [[মুহাম্মদ]] বলেছেন, "পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ধর্মের অর্ধেক"। (সহীহ মুসলিম)।<ref>{{Hadith-usc|muslim|usc=yes|2|432}}</ref>
|