এম.এসসি পাশের পর সিলেটের মুরারীচাঁদ[[মুরারিচাঁদ কলেজ| মুরারিচাঁদ কলেজে]] জীববিজ্ঞান বিভাগে অধ্যাপনা শুরু করেন। ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে নিজের জন্মভূমি পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার পর পাঁচজন সহকর্মীর সাথে কাজ হারালেন। চলে আসলেন ভারতে। কোনক্রমে ব্যারাকপুরে কাছে মণিরামপুর সেন্ট্রাল ফিসারিজ স্টেশনে বর্তমানে ইনস্টিটিউশনে ১ লা১লা জুন ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে জুনিয়ার রিসার্চ অ্যাসিস্টান্টস হিসাবে যোগ দেন। ১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দে অধিকর্তা হিসাবে অবসরের আগে পর্যন্ত বিভিন্ন পদে থেকেছেন। কটকের আঙ্গুলে সিনিয়ার রিসার্চ অ্যাসিস্টান্ট (১৯৫০-৫৫), ফিশারি সম্প্রসারণ আধিকারিক (১৯৫৯-৬০), বৈজ্ঞানিক আধিকারিক (১৯৬০-৬৩) সহ মৎস্য গবেষণা প্রধান হিসাবে কর্মরত ছিলেন।