ভাওয়াল বদরে আলম সরকারি কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সংশোধন |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৬ নং লাইন:
| established = ১৯৬৭
| type = [[সরকারি কলেজ]]
| chairman =
| principal =
| faculty = ১০০ এর অধিক
| city = [[গাজীপুুর]] [[ঢাকা]]
১৮ ⟶ ১৭ নং লাইন:
| postgrad = এমএ, এমবিএ, এমএসসি
| campus = শহর
| nickname =
| address = চান্দনা চৌরাস্তা
| affiliations = [[ঢাকা বোর্ড]], [[জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়]]
২৭ ⟶ ২৬ নং লাইন:
==ইতিহাস ==
প্রতিষ্ঠার পর পরই কলেজের ছাত্রসংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেতে থাকে।
▲ইতিহাস ও ঐতিহ্য সমৃদ্ধ এক সুপ্রাচীন জনপদ ভাওয়াল পরগনা। রাজধানী ঢাকার অদূরে ঐতিহাসিক ভাওয়াল শাল-গজারী সুশোভিত অঞ্চলটি শিক্ষ-দীক্ষায় ছিল অত্যন্ত অনগ্রসর। শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেয়ার অভিপ্রায় থেকে তৎকালীন শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গ একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন। তারই প্রেক্ষিতে স্থানীয় বিদ্যা উৎসাহী ব্যক্তিবর্গ ১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে যাতায়াত ব্যবস্থার দিকে লক্ষ্য রেখে জয়দেবপুরের চান্দনা চৌরাস্তায় একটি কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। স্থানীয় ব্যক্তিবর্গের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় এবং চান্দনা গ্রামের শিক্ষানুরাগী দানবীর জনাব বদরে আলম সরকারের অর্থানুকুল্যে তাঁরই নামানুসারে ‘ভাওয়াল বদরে আলম’ নামকরণ করে ০১/০৭/১৯৬৭ খ্রিষ্টাব্দে উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণি নিয়ে কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। কলেজটি বর্তমানে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তার সন্নিকটে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের উত্তর পাশে মোঘল আমলে ৬৫ বিঘার সুবিশাল দিঘির বিস্তৃত পাড় জুড়ে বিভিন্ন ফলজ, বনজ ও ঔষধি বৃক্ষ পরিবেষ্টিত মনোমুগ্ধকর নৈস্বর্গীয় পরিবেশে অবস্থিত।
ছাত্র-ছাত্রী ও স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে তৎকালীন সরকারের শিক্ষা-সম্প্রসারণ নীতির আলোকে ১৯৯৬-১৯৯৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে এ কলেজে দশটি বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর কোর্স প্রবর্তন করা হয়। বর্তমানে কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর (১ম পর্ব) এবং স্নাতকোত্তর (শেষ পর্ব) চালু আছে।
▲প্রতিষ্ঠার পর পরই কলেজের ছাত্রসংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পেতে থাকে। পরীক্ষার সন্তোষজনক ফলাফল ও দক্ষ পরিচালনার ফলে চারদিকে কলেজের সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। এরই ধারাবাহিকতায় পরবর্তীতে স্নাতক (পাস) কোর্স প্রবর্তিত হয়। মহান মুক্তিযুদ্ধে কলেজের বহু ছাত্র-শিক্ষক সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন এবং যুক্তিযুদ্ধে বেশ কিছু সংখ্যক ছাত্র শাহাদাৎ বরণ করেন। স্বাধীনতা উত্তরকালে কলেজের ভৌত অবকাঠামো দ্রুত বিস্তার লাভ করতে থাকে। জাতীয়কারণের কর্মসূচী গৃহীত হলে তৎকালীন সরকার ০১/০৩/১৯৮০ খ্রি. তারিখে ভাওয়াল বদরে আলম কলেজটিকে জাতীয়করণ করেন।
▲ছাত্র-ছাত্রী ও স্থানীয় শিক্ষানুরাগী ব্যক্তিবর্গের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে তৎকালীন সরকারের শিক্ষা-সম্প্রসারণ নীতির আলোকে ১৯৯৬-১৯৯৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে এ কলেজে দশটি বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর কোর্স প্রবর্তন করা হয়। বর্তমানে কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিক, স্নাতক (পাস), স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর (১ম পর্ব) এবং স্নাতকোত্তর (শেষ পর্ব) চালু আছে। স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর শ্রেণিতে বিভিন্ন বিভাগের বেশ কিছু সংখ্যক পরীক্ষার্থী প্রতিবছরই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন পরীক্ষায় কৃতিত্ত্বের স্বাক্ষর রেখে প্রথম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হওয়ার গৌরব বহন করে চলছে। বর্তমানে কলেজে কলা, সমাজিক বিজ্ঞান, বিজ্ঞান ও বাণিজ্য অনুষদে প্রায় ১৯০০০ (উনিশ হাজার) শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। কলেজটিতে ছাত্র-শিক্ষক এবং বিভিন্ন ছাত্র-সংগঠনের মধ্যে সুন্দর সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বিরাজমান। কলেজের সার্বিক পরিবেশ ও শিক্ষার মানোন্নয়নসহ প্রতিষ্ঠানটির ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়নে কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে সচেষ্ট। [https://bbagc.edu.bd/college-history]
== বিভাগ ও অনুষদসমূহ==
*
**
**
**
**
**
*
**
**
**
**
** ইসলামি শিক্ষা বিভাগ
**
**
**
**
*
**
**
**
*
*
*
*
==আবাসিক হলসমূহ==
* শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ ছাত্রাবাস
* বেগম রোকেয়া ছাত্রীনিবাস
|