বাংলাদেশের সংবিধান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ |
লিঙ্ক সংযোগ ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
১২ নং লাইন:
}}
{{বাংলাদেশের রাজনীতি}}
'''গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান''' স্বাধীন ও সার্বভৌম [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশ রাষ্ট্রের]] [[সর্বোচ্চ
১০ই এপ্রিল ২০১৮ সালের [[বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনীসমূহ|সপ্তদশ সংশোধনী]] সহ বাংলাদেশের সংবিধান সর্বমোট ১৭ বার সংশোধীত হয়েছে। এই সংবিধান সংশোধনের জন্য সংবিধানের ১৪২নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী [[জাতীয় সংসদ|জাতীয় সংসদের]] সদস্যদের মোট সংখ্যার দুই তৃতীয়াংশ সদস্যের ভোটের প্রয়োজন হয়। তবে [[বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনীসমূহ|পঞ্চম সংশোধনী]] , [[বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনীসমূহ|সপ্তম সংশোধনী]] , [[বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনীসমূহ|ত্রয়োদশ সংশোধনী]] ও [[বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনীসমূহ|ষোড়শ সংশোধনী]] বাতিলের আদেশে [[বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট]] রায় দিয়েছে যে, সংবিধানের মূল কাঠামো পরিবর্তন হয়ে যায় এরূপ কোনো সংশোধনী এতে আনা যাবে না; আনা হলে তা হবে এখতিয়ার বহির্ভূত।<ref>Samarendra Nath Goshwami (ed), ''The Constitution (Thirteenth Amendment) Act's Case'', Supreme Bar Building, Dhaka-1000, 2012, Page: 208-209.</ref>
বাংলাদেশের সংবিধান কেবল [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] সর্বোচ্চ আইনই নয়;- সংবিধানে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের মূল চরিত্র বর্ণিত রয়েছে। এতে বাংলাদেশের [[ভৌগোলিক স্থানাঙ্ক ব্যবস্থা|ভৌগোলিক]] সীমারেখা বিধৃত আছে। দেশটি হবে প্রজাতান্ত্রিক, [[গণতন্ত্র]] হবে এদেশের প্রশাসনিক ভিত্তি, জনগণ হবে সকল ক্ষমতার উৎস এবং বিচার বিভাগ হবে স্বাধীন। জনগণ সকল ক্ষমতার উৎস হলেও দেশ আইন দ্বারা পরিচালিত হবে। সংবিধানে জাতীয়তাবাদ, [[সমাজতন্ত্র]], গণতন্ত্র ও [[ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ|ধর্মনিরপেক্ষতা]] -কে [[রাষ্ট্র]] পরিচালনার মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে।
==সংবিধান প্রণয়ন ও মুদ্রণের ইতিহাস==
|