তড়িৎ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন |
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৭ নং লাইন:
== তড়িৎ আধান ==
প্রত্যেক পদার্থ অতি ক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত, এদেরকে [[পরমাণু]] বলে। প্রত্যেক পদার্থের পরমাণু আবার নিউক্লিয়াসের চারদিকে ঘুর্ণায়মান ইলেকট্রন দ্বারা গঠিত। পদার্থ সৃষ্টিকারী মৌলিক কণাসমূহের মৌলিক ও বৈশিষ্ট্যমূলক ধর্মকেই তড়িৎ আধান বলে।
C.G.S. পদ্ধতিতে, দুটি সমপরিমাণ বিন্দু আধানকে শূন্যস্থানে কিংবা বায়ু মাধ্যমে এক সেমি দূরে রাখলে যদি এরা পরস্পরের ওপর এক ডাইন বল প্রয়োগ করে, তবে প্রতিটি বিন্দু-আধান কে একক আধান বলা হয়।
এর SI একক - কুলম্ব(C) ও CGS একক -স্ট্যাটকুলম্ব বা esu(electroStatic unit)। এছাড়াও রয়েছে অ্যাবকুলম্ব বা emu (electromagnetic unit)। যেখানে --
২৪ নং লাইন:
অসীম দূরত্ব থেকে একক ধনাত্মক আধানকে তড়িৎক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে আনতে যে কার্য করতে হয়, তাকে তড়িৎ বিভব(electric potential) বলে। একে V দ্বারা প্রকাশ করলে -
V = W/Q., যেখানে W = কৃতকার্য ও Q = আধান
এর SI একক - [[ভোল্ট]] ও CGS এ- স্ট্যাটভোল্ট 300 স্ট্যাটভোল্ট =1 [[ভোল্ট]]=10^8 অ্যাবভোল্ট
এটি একটি স্কেলার রাশি। একে ভোল্টমিটারে মাপা হয়। এর মাত্রা [ML²T–³I–¹]
এখন ধনাত্মক ক্ষেত্র থেকে ঋণাত্মক ক্ষেত্রে যেতে একক আধানের কৃতকার্যকে বিভবপ্রভেদ বললে, ঋণাত্মক ক্ষেত্র থেকে ধনাত্মক ক্ষেত্রে একক আধানের কৃতকার্যকে
এটি বিভবপ্রভেদ সৃষ্টির কারণ। এর মাধ্যমে তড়িৎ শক্তি সৃষ্টি হয় ও বিভবপ্রভেদ তাকে অন্য শক্তিতে রূপান্তরিত করে।
৩৫ নং লাইন:
কিন্তু ভেক্টরের যোগ সূত্র না মানায় এটি স্কেলার রাশি। একে I দ্বারা প্রকাশ করলে -
I = Q/t, যেখানে Q = আধান, t = সময়
এর SI একক- [[অ্যাম্পিয়ার]](A) ও CGS একক- স্ট্যাটঅ্যাম্পিয়ার। এছাড়াও আছে অ্যাবঅ্যাম্পিয়ার।
1 A = 10 emu
|