রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন, সম্প্রসারণ
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
লিংক সংযোজন
৮ নং লাইন:
তিনি ১৮৮১ সালে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] এনট্রান্স পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেন এবং এর ফলে ২৫ টাকা বৃত্তি লাভ করেন। ১৮৮৩ সালে [[প্রেসিডেন্সি কলেজ]] থেকে এফএ পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন এবং একটি স্বর্ণপদক ও বৃত্তি পান। একই কলেজ থেকে ১৮৮৬ সালে বিজ্ঞানে অনার্সসহ বি.এ পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। প্রকৃতপক্ষে একমাত্র এফ.এ পরীক্ষা ছাড়া জীবনের অন্য সকল পরীক্ষায় তিনি প্রথম স্থান অধিকার করেছিলেন। ১৮৮৭ খ্রিষ্টাব্দে এম.এ. পরীক্ষায় বিজ্ঞানশাস্ত্রে স্বর্ণপদক ও পুরস্কারসহ প্রথম স্থান পান এবং ১৮৮৮ খ্রিষ্টাব্দে পদার্থবিদ্যা ও রসায়নে [[প্রেমচাঁদ-রায়চাঁদ বৃত্তি]] পান। ১৮৯২ খ্রিষ্টাব্দে [[রিপন কলেজ|রিপন কলেজে]] পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নশাস্ত্রের অধ্যাপক হন। পরে প্রথমে ছয় মাসের জন্য অস্থায়ী অধ্যক্ষ এবং শেষে স্থায়ী অধ্যক্ষ হন।
 
১৮৯২ সালে রিপন কলেজেই পদার্থবিদ্যা ও রসায়নশাস্ত্রের অস্হায়ীঅস্থায়ী অধ্যাপক হিসেবে রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদীর কর্মজীবন শুরু হয়। পরবর্তী ছয় মাসে তিনি স্থায়ী অধ্যাপক পদে উন্নীত হন এবং আমৃত্যু তিনি ওই কলেজেই শিক্ষকতা করেছেন। ১৯০৩ সালে তিনি এই কলেজের স্থায়ী অধ্যক্ষ নির্বাচিত হন।<ref name=":0">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://sobbanglay.com/sob/ramendra-sundar-tribedi/|শিরোনাম=রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী|তারিখ=2021-09-07|ওয়েবসাইট=সববাংলায়|ভাষা=bn-BD|সংগ্রহের-তারিখ=2021-09-10}}</ref>
 
১৯১৯ সালের ৬ জুন তিনি মৃত্যুবরণ করেন।<ref name=":1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://adornbooks.com/authors/254/|শিরোনাম=Adorn Publication|ওয়েবসাইট=adornbooks.com|সংগ্রহের-তারিখ=2021-11-01}}</ref>
 
=== '''কৃতিত্ব''' ===
তিনি বাংলা সংস্কৃতির ধারা বজায় রাখার জন্যই ১৮৯৪ সালে 'বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ' গঠন করেন যা তখনকার সর্বোচ্চ গুণমানী প্রতিষ্ঠান ছিল। তিনি ১৯০৪ থেকে ১৯১১ সাল পর্যন্ত [[বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ|বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের]] সভাপতি ছিলেন। তাঁরই প্রচেষ্টায় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদের ঐতিহ্যবাহী গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯১৪ সালে কলকাতার টাউন হলে 'বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলন'-এর সপ্তম অধিবেশনের বিজ্ঞান শাখার সভাপতি ছিলেন রামেন্দ্রসুন্দর। সেখানে তিনি বাংলায় প্রবন্ধ পাঠ করতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অসম্মতি জানায়। তিনি তখন প্রবন্ধ পাঠ থেকে বিরত থাকেন। শেষ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য স্যার [[দেবপ্রসাদ সর্বাধিকারী]] তাঁকে অনুমতি দিলে তিনি বাংলায় প্রবন্ধ পাঠ করেন। সাধারণ মানুষের কাছে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানের প্রচার তাঁর জীবনের এক ব্রত ছিল। তিনি সাহিত্যের সঙ্গে বিজ্ঞানের সমন্বয় ঘটাতে সক্ষম হয়েছিলেন।<ref name=":0" />
 
== প্রকাশিত গ্রন্থাবলি ==