বিহারীলাল চক্রবর্তী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সুপ্রিয়া পতি (আলোচনা | অবদান) এক বাক্য এর একাধিক বার ববহৃত হওয়ার ঠিক করলাম। ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
সুপ্রিয়া পতি (আলোচনা | অবদান) →কাব্য: তথ্য যোগ, ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
৬৮ নং লাইন:
==কাব্য==
{{div col}}
** "স্বপ্নদর্শন" (১৮৫৮) এটি তাঁর প্রথম রচনা।একটি গদ্য গ্রন্থ। সংস্কৃত কলেজে পাঠরত অবস্থায় কবি এই গ্রন্থ রচনা করেন "পূর্ণিমা" পত্রিকায়। "সংবাদ প্রভাকর " পত্রিকা(১৮৫৮,৩রা আগস্ট) এই গ্রন্থের প্রশংসা করে। গ্রন্থটির বিষয় ছিল দেশ ও দেশমাতৃকার দুর্ভাগ্যের জন্য গভীর আক্ষেপ।
** "সঙ্গীতশতক" (১৮৬২) এটি তাঁর রচিত দ্বিতীয় গ্রন্থ। গ্রন্থটি একশত(১০০) বাংলা গানের সমষ্টি। কবি এই গ্রন্থ সম্পর্কে অনাথবন্ধু রায়কে লিখেছিলেন, "১৫ হইতে ২৫ বৎসর পর্যন্ত আমার মনে যে যে ভাবোদগম হইয়াছিল,তাহার অধিকাংশ "সঙ্গীতশতক" এ বর্ণিত আছে।
এই "সঙ্গীতশতক" গ্রন্থটি দ্বিজেনদরনাথ ঠাকুরের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল।
** "বঙ্গসুন্দরী" (১৮৭০) তাঁর প্রথম স্বার্থক গীতিকাব্য "বঙ্গসুন্দরী "(১৮৭০)। এই কাব্যটি দশটি সর্গে বিভক্ত।কবি এই কাব্যে বঙ্গ নারীর বন্দনা করেছেন। কাব্যের দশটি সর্গ হল "উপহার ", " নারী বন্দনা ", "সুরবালা " , "চিরপরাধিনী " "করুনাসুন্দরী " , "বিষাদিনী", "প্রিয়সখী ", "বিরহিনী", "প্রিয়়়তমা" ও " অভাগিনী "। এই গ্রন্থটির প্রথম সংস্করণের ছিল নয়টি সর্গ, দ্বিতীয় সংস্করণে আর একটি সর্গ "সুরবালা" সংযোজিত হয়।
*প্রেমপ্রবাহিনী (১৮৭০)▼
*সারদামঙ্গল (১৮৭৯)▼
** "নিসর্গ সন্দর্শন" (১৮৭০)। এটি ধারাবাহিক ভাবে "অবোধবন্ধু" পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এই কাব্য সাতটি সর্গে রচিত।
*সাধের আসন (১৮৮৯)▼
** "বন্ধুবিয়োগ" (১৮৭০)প্রথমে 'পূর্ণিমা' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। চারটি সর্গে কবি তাঁর চারজন বন্ধু (পূর্ণচন্দ্র,কৈলাস, বিজয় ও রামচন্দ্র) এবং প্রথমা স্ত্রী অভয়ার বিয়োগব্যাথা ব্যক্ত করেছেন।
▲** "প্রেমপ্রবাহিনী" (১৮৭০)
▲** "সারদামঙ্গল" (১৮৭৯)
▲** "সাধের আসন" (১৮৮৯)
</div>
*
*নিসর্গসঙ্গীত (১৮৮২)▼
** "ধূমকেতু" (১৮৮২)
*বাউল বিংশতি (১৮৮৭)▼
*গোধূলি (১৮৯৯)▼
▲** "নিসর্গসঙ্গীত" (১৮৮২)
▲** "বাউল বিংশতি" (১৮৮৭)
▲** "গোধূলি" (১৮৯৯)
==তথ্যসূত্র==
|