বিহারীলাল চক্রবর্তী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎কর্মজীবন: বিষয় বস্তু যোগ ও সাল যোগ করে।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
তথ্য সংগ্রহ
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫৩ নং লাইন:
==কর্মজীবন==
বিহারীলাল এর প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ হল "স্বপ্নদর্শন"(১৮৫৮)।
তার রচনাবলীর মধ্যে ''স্বপ্নদর্শন'', ''সঙ্গীত শতক'' (১৮৬২), ''বঙ্গসুন্দরী'' (১৮৭০), ''নিসর্গসন্দর্শন'' (১৮৭০), ''বন্ধুবিয়োগ'' (১৮৭০), ''প্রেম প্রবাহিনী'' (১৮৭০), ''সারদামঙ্গল'' (১৮৭৯), ''মায়াদেবী'', ''ধুমকেতু'', ''দেবরাণী'', ''বাউলবিংশতি'', ''সাধের আসন'' প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। "পূর্ণিমা" (১২৬৫ বঙ্গাব্দ), "সাহিত্য সংক্রান্তি"(১৮০৬)," অবোধবন্ধু "(১৮৬৩)ইত্যাদি তার সম্পাদিত পত্রিকা। সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক হিসেবেও তিনি যোগ্যতার পরিচয় দিয়েছেন।<ref>[[রফিকুল ইসলাম (অধ্যাপক)|রফিকুল ইসলাম]] ও অন্যান্য সম্পাদিত; ''কবিতা সংগ্রহ''; [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]]; জুলাই ১৯৯০; পৃষ্ঠা- ৪৫০-৪৫১।</ref><ref>অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, নভেম্বর ২০১৩, কলকাতা, পৃষ্ঠা ৪৯৪।</ref>
 
''"সারদামঙ্গল'' " কবি বিহারীলাল চক্রবর্তীর শ্রেষ্ঠ কাব্য। আখ্যানকাব্য হলেও এর আখ্যানবস্তু সামান্যই। মূলত গীতিকবিতাধর্মী কাব্য এটি। [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]] এই কাব্য সম্পর্কে লিখেছেন, “সূর্যাস্ত কালের সুবর্ণমণ্ডিত মেঘমালার মত সারদামঙ্গলের সোনার শ্লোকগুলি বিবিধরূপের আভাস দেয়। কিন্তু কোন রূপকে স্থায়ীভাবে ধারণ করিয়া রাখে না। অথচ সুদূর সৌন্দর্য স্বর্গ হইতে একটি অপূর্ণ পূরবী রাগিণী প্রবাহিত হইয়া অন্তরাত্মাকে ব্যাকুল করিয়া তুলিতে থাকে।”<ref>[[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর]], ''আধুনিক সাহিত্য''; [http://www.rabindra-rachanabali.nltr.org/node/7082 বিহারীলাল] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160304212846/http://www.rabindra-rachanabali.nltr.org/node/7082 |তারিখ=৪ মার্চ ২০১৬ }}</ref> সমালোচক [[শিশির কুমার দাশ|শিশিরকুমার দাশের]] মতে, “মহাকাব্যের পরাক্রমধারার পাশে সারদামঙ্গল গীতিকাব্যের আবির্ভাব এবং শেষপর্যন্ত গীতিকাব্যের কাছে মহাকাব্যের পরাজয়ের ইতিহাসে সারদামঙ্গল ঐতিহাসিক তাৎপর্যপূর্ণ কাব্য।{{cn}} বিহারীলালের লেখা কবিতার চারটি চরণ খুবই বিখ্যাতঃ
<poem style="margin-left: 2em">
সর্বদাই হু হু করে মন,
৬২ নং লাইন:
উঃ কী জ্বলন্ত জ্বালা,
অগ্নিকুণ্ডে পতঙ্গপতন।</poem>
তার প্রথম স্বার্থক গীতিকাব্য "''বঙ্গসুন্দরী'' "(১৮৭০)। এই কাব্যটি দশটি সর্গে বিভক্ত।কবি এই কাব্যে বঙ্গ নারীর বন্দনা করেছেন। কাব্যের দশটি সর্গ হল "উপহার ", " নারী বন্দনা ", "সুরবালা " , "চিরপরাধিনী " "করুনাসুন্দরী " , "বিষাদিনী", "প্রিয়সখী ", "বিরহিনী", "প্রিয়়়তমা" ও " অভাগিনী "।
তার প্রথম স্বার্থক গীতিকাব্য ''বঙ্গসুন্দরী'' (১৮৭০)।
 
তিনি "পূর্ণিমা"(১২৬৫ বঙ্গাব্দ) নামে একটি পক্ষিক সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।
 
 
তিনি "পূর্ণিমা" (১২৬৫ বঙ্গাব্দ) নামে একটি পক্ষিক সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।
 
(১২৬৫ বঙ্গাব্দ) নামে একটি পক্ষিক সাহিত্ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।
 
"পূর্ণিমা (১২৬৫ বঙ্গাব্দ) নামে একটি পক্ষিক সাহিত্ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন।
 
==কাব্য==