সিরাজুল ইসলাম: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mehediabedin (আলোচনা | অবদান) →তথ্যসূত্র: বিষয়শ্রেণী যুক্ত করা হল ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
DeloarAkram (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১৮ নং লাইন:
| known_for = [[বাংলাপিডিয়া]]র প্রধান সম্পাদক
}}
'''অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম''' (জন্ম: ১৯৩৯) বাংলাদেশের একজন স্বনামখ্যাত ইতিহাসবিদ, জ্ঞানকোষ সম্পাদক ও গবেষক।
== জন্ম ও শিক্ষাজীবন ==
তাঁর জন্ম ১৯৩৯ সালে [[ব্রাহ্মণবাড়িয়া]] জেলার নবীনগর উপজেলার থানাকান্দি গ্রামে। তিনি [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] ইতিহাসশাস্ত্র অধ্যয়ন করেন এবং ১৯৬১ সালে বি.এ. (অনার্স) ও ১৯৬২ সালে এম.এ.তে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অর্জন করেন। ১৯৬৮ সালে [[ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন|ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের]] [[স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজ|স্কুল অব ওরিয়েন্টাল অ্যান্ড আফ্রিকান স্টাডিজে]] অধ্যয়ন ও গবেষণা করেন এবং ১৯৭২ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
== কর্মজীবন ==
তাকে বলা হয় বাংলাদেশে আধুনিক ইতিহাস গবেষণার পথিকৃৎ। তার উল্লেখযোগ্য প্রকাশনার মধ্যে রয়েছে (ক) ''বাংলার চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত (১৭৯০-১৮১৯)'', (খ) ''বাংলার ভূমিস্বত্ব: মধ্যবর্তী শ্রেণীর উদ্ভব'', (গ) ''বাংলাদেশের নদী অববাহিকার গ্রামগুলো'', (ঘ) ''বাংলাদেশের গ্রামীণ ইতিহাস'', (ঙ) ''ভূমি ব্যবস্থা ও সামাজিক সমস্যা'', (চ) ''ঔপনিবেশিক শাসন কাঠামো'' এবং (ছ) ''ভূমি ও ভূমি সংস্কার''।<ref>[https://dailysangram.com/post/26668-%E0%A6%A1-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%86%E0%A6%A7%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%95-%E0%A6%87%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B8-%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B7%E0%A6%A3%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A6%A5%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A7%8E--%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A6-%E0%A6%A8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A6%B7%E0%A6%A3 ড. সিরাজুল ইসলাম আধুনিক ইতিহাস গবেষণার পথিকৃৎ]</ref><ref>[https://www.liberationwarbangladesh.org/?p=6349 বাংলাদেশের ইতিহাস (১৭০৪-১৯৭১) – অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম সম্পাদিত]</ref>▼
১৯৬৬ সালে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ইতিহাস বিভাগের লেকচারার হিসেবে চাকুরী জীবন শুরু করেন। এখানে ৪০ বছর অধ্যাপনা করার পর ২০০০ সালে অবসর্গ্রহণ করে সার্ক্ষণিক গবেষণায় নিজেকে নিযুক্ত করেন।<ref>[https://www.kalerkantho.com/print-edition/kothaikothai/2019/10/11/824881 গবেষণা ও জাগতিক স্বার্থ একসঙ্গে হয় না]</ref>
== প্রকাশনা ==
তাকে বলা হয় বাংলাদেশে আধুনিক ইতিহাস গবেষণার পথিকৃৎ। তার উল্লেখযোগ্য প্রকাশনার মধ্যে রয়েছে
(ক) ''বাংলার চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত (১৭৯০-১৮১৯)'',
(খ) ''বাংলার ভূমিস্বত্ব: মধ্যবর্তী শ্রেণীর উদ্ভব'',
(গ) ''বাংলাদেশের নদী অববাহিকার গ্রামগুলো'',
(ঘ) ''বাংলাদেশের গ্রামীণ ইতিহাস'',
(ঙ) ''ভূমি ব্যবস্থা ও সামাজিক সমস্যা'',
(চ) ''ঔপনিবেশিক শাসন কাঠামো'' এবং
▲
== অবদান ==
ইতিহাসশাস্ত্রে মৌলিক গবেষণায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য তিনি ভারতের বিখ্যাত স্যার যদুনাথ সরকার স্বর্ণপদক সম্মাননায় ভূষিত হন এবং গবেষণাকর্মের স্বীকৃতিস্বরূপ সিনিয়র ফুলব্রাইট স্কলারশিপ নিয়ে আমেরিকার হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথি অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। তাঁর সম্মানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে ‘সিরাজুল ইসলাম লেকচার হল’ স্থাপন করা হয়েছে। তার নামে “ড.সিরাজুল ইসলাম ফাউন্ডেশন” স্থাপন করা হয়েছে।<ref>[https://www.risingbd.com/education/news/58656 ঢাবি ইতিহাস বিভাগে ‘সিরাজুল ইসলাম লেকচার হল’ উদ্বোধন]</ref><ref>[http://www.banglaview.news/news/details/sylhet/10827 ইতিহাসবিদ ড. সিরাজুল ইসলাম ফাউন্ডশনের বৃক্ষরোপণ]</ref>
|