ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার অব ইন্ডিয়া: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

১৯০৮, ১৯০৯ ও ১৯৩১ সালের নতুন সংস্করণে চারটি বিশ্বকোষীয় খন্ড রয়েছে যাতে ভারতের ভূগোল, ইতিহাস, অর্থনীতি ও প্রশাসনের উপর আলোকপাত করা হয়েছে। ২০টি খন্ডেখণ্ডে বিভিন্ন স্থানের নাম, পরিসংখ্যান ও সংক্ষিপ্ত তথ্য প্রদান করা হয়েছে। প্রত্যেক খন্ডেখণ্ডে নির্ঘণ্ট ও মানচিত্র রয়েছে। নতুন সংস্করণগুলি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেস থেকে প্রকাশিত হয়।

১৮৮১ সালে ''দ্য ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার অব ইন্ডিয়া''র প্রথম সংস্করণ ৯টি খন্ডেখণ্ডে প্রকাশিত হয়। ১৮৮৫-৮৭ সালে ১৪খন্ড নিয়ে দ্বিতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়। ১৯০০ সালে [[উইলিয়াম উইলসন হান্টার]] মারা যাওয়ার পর [[হার্বা‌র্ট‌ হোপ রিসলি]], [[উইলিয়াম স্টিভেনসন মায়ার]], [[রিচার্ড‌ বার্ন (ভারতবিদ)|স্যার রিচার্ড‌ বার্ন]] এবং [[জেমস সাদারল্যান্ড কটন]] ২৬খন্ডের২৬খণ্ডের ''ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার অব ইন্ডিয়া'' সঙ্কলন করেন।<ref name="Scholberg1970">{{বই উদ্ধৃতি|লেখক=[[Henry Scholberg]]|শিরোনাম=The District Gazetteers of British India: A Bibliography|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=BYsZAAAAMAAJ|বছর=1970|প্রকাশক=Zug, Switzerland: Inter Documentation Company}}</ref>

১৮৯৩ সালে আকারে বড় এবং পরিসংখ্যান সংবলিত একটি সংশোধিত সংস্করণ পৃথক খন্ডেখণ্ডে ''দ্য ইন্ডিয়ান এম্পায়ার:ইটস পিপলস, হিস্ট্রি, এন্ড প্রোডাক্টস''। নামে প্রকাশিত হয়েছিল।

* {{citeবই bookউদ্ধৃতি|publisherপ্রকাশক=Trübner|locationঅবস্থান=London|titleশিরোনাম=Imperial Gazetteer of India|urlইউআরএল=https://archive.org/details/imperialgazettee11hunt_0|authorলেখক=William Wilson Hunter|editionসংস্করণ=2nd|dateতারিখ=1885}}