মেজবান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ash wki (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Ash wki (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
 
==ব্যুৎপত্তি এবং ইতিহাস==
ফারসি ''মেজবান'' [[ফারসি]]শব্দের শব্দ।অর্থ "অতিথি আপ্যায়নকারী" বা "নিমন্ত্রণকর্তা" এবং ''মেজবানি'' এরশব্দের অর্থ নিমন্ত্রণকর্তা।"আতিথেয়তা" বা "মেহমানদারি"।<ref name="বাংলাপিডিয়া">{{বাংলাপিডিয়া উদ্ধৃতি |অধ্যায়=মেজবান |লেখক=আহমদ মমতাজ}}</ref> [[চাঁটগাঁইয়া ভাষা|চট্টগ্রামের ভাষায়]] একে ''মেজ্জান'' বলা হয়।হয়ে থাকে।<ref name="Majestic"/> চট্টগ্রামের পার্শ্ববর্তী [[নোয়াখালী জেলা|নোয়াখালী]] অঞ্চলে মেজবানি ''জেয়াফত'' নামে বহুল প্রচলিত।<ref name="বাংলাপিডিয়া"/>

বাংলাদেশের অন্যান্য জেলায়ও বিভিন্ন উপলক্ষে ভোজের আয়োজন করা হয়। তবে মেজবানি চট্টগ্রাম অঞ্চলেই অধিক জনপ্রিয় ও বহুল প্রচলিত। এই অঞ্চলে পূর্বে হাটেবাজারে ঢোল পিটিয়ে বা টিনের চুঙ্গি ফুঁকিয়ে মেজবানির নিমন্ত্রণ প্রচার করা হতো।<ref name="বাংলাপিডিয়া"/> মেজবানের উৎপত্তির সঠিক সময় নির্ণয় করা যায় না। তবে এই প্রথা সুদীর্ঘকাল ধরে চর্চিত হয়ে আসছে।
 
মেজবান বিষয়ে চট্টগ্রামের বিভিন্ন কবি-সাহিত্যিকেরা অসংখ্য ছড়া, কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধ রচনা করেছেন। যেমন: