জীবনলাল চট্টোপাধ্যায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
}}
 
'''জীবনলাল চট্টোপাধ্যায় ''' (১৩১৯ সেপ্টেম্বরমার্চ, ১৮৮৯ ― ১ ডিসেম্বর,১৯৭০) ছিলেন [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] [[ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলন|ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের]] একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং একজন বিশিষ্ট বিপ্লবী কর্মী। <ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, আগস্ট ২০১৬, পৃষ্ঠা ২৪৬,২৪৭, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>
 
জীবনলাল চট্টোপাধ্যায় বৃটিশ ভারতের অধুনা বাংলাদেশের ঢাকা জেলার পাত্রসার গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা জানকীনাথ চট্টোপাধ্যায়। পড়াশোনা কলকাতায়। শ্রীকৃষ্ণ পাঠশালা থেকে ম্যাট্রিক পাশ করে বঙ্গবাসী কলেজে ভরতি হন। আইএসসি পড়তে পড়তেই রাজনীতিতে যোগ দেন,পড়া শেষ করলেন না। ইতিমধ্যে ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে ঢাকা যড়যন্ত্র মামলায় গ্রেফতার হয়ে প্রমাণাভাবে মুক্তি পান। আলিপুর বোমা মামলার পর তিনি [[বাঘা যতীন | বাঘা যতীনের]] সংস্পর্শে আসেন। ইন্দো-জার্মান ষড়যন্ত্রে অংশ নেওয়ায় ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে আত্মগোপন করেন। কিন্তু ধরা পড়েন এবং ১৯২০ খ্রিস্টাব্দে মুক্তি পান। ১৯২১ খ্রিস্টাব্দে মুন্সীগঞ্জে ন্যাশনাল স্কুল প্রতিষ্ঠা করে শিক্ষকতা করেন এবং [[চিত্তরঞ্জন দাশ|দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশের]] স্বরাজ দলে যোগ দেন। ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে এবং ব্রহ্মদেশে এক জেলে পাঠিয়ে দেয়। সেখানকার বেসিন জেল থেকে যুগান্তর দলের অন্যতম নেতা [[ভূপেন্দ্র কুমার দত্ত | ভূপেন্দ্র কুমার দত্তের]] সহায়তায় State Prisoneer's Memorial to White Hall প্রেরণ করেন। স্বাস্থ্যের কারণে ১৯২৮ খ্রিস্টাব্দে মুক্তি লাভ করেন। ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে আইন অমান্য আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন এবং বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেসের সম্পাদক নিযুক্ত হন। ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দ হতেই ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত পুনরায় কারাবন্দি থাকেন। পরবর্তীতে ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে [[মানবেন্দ্রনাথ রায় | মানবেন্দ্রনাথ রায়ের]] সংস্পর্শে এসে তিনি কমিউনিস্ট আন্দোলনে আকৃষ্ট হন। ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে রামগড় কংগ্রেসে বিপ্লব প্রস্তুতির পক্ষে বলার জন্য কংগ্রেস ত্যাগ করেন এবং লিগ অফ রাডিক্যাল কংগ্রেসে যোগ দেন। এখানে মতানৈক্যের কারণে ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে লিগ ত্যাগ করে [[মানবেন্দ্রনাথ রায় | মানবেন্দ্রনাথ রায়ের ]] ডেমোক্র্যাটিক ভ্যানগার্ড পার্টিতে যোগ দেন।<ref name = "MI">{{বই উদ্ধৃতি | শিরোনাম = Marxist Indiana - An Encyclopedia of freedom fighters of India }}</ref> পরে আবার এই দল ছেড়ে তিনি ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে "অল ইন্ডিয়া ওয়ার্কার্স পার্টি" বা রাডিক্যাল ডেমোক্র্যাটিক পার্টি গঠন করে প্রতিষ্ঠাতা-সভাপতি হন। "নবীন বাংলা" ও "গণবিপ্লব" পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন তিনি। তার উল্লেখযোগ্য রচনা গ্রন্থ হল-