স্বামী বিশুদ্ধানন্দ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
অনুচ্ছেদ যোগ করা হল।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২১ নং লাইন:
 
কিছু দিন [[চেন্নাই |মাদ্রাজে ]] অবস্থানের পর ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে স্বামী বিশুদ্ধানন্দ রামকৃষ্ণ মিশনের সহ-অধ্যক্ষ হন এবং তার প্রিয় স্থান বারাণসীতে থাকেন। স্বামী শঙ্করানন্দের প্রয়াণ হলে, তিনি রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ হন ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দের ৬ই মার্চ।
 
==শ্রীশ্রীমায়ের সার্থক সন্তান==
 
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ স্বাভাবিক ভাবেই খুব প্রেমময় ছিলেন। আর ছিলেন শ্রীশ্রীমায়ের সার্থক সন্তান। তার মধ্যে মাতৃভাবের বিশেষ বিকাশ হয়েছিল। তিনি সততই মাতৃস্নেহে, সহানুভূতিতে, অন্যের সমস্যার প্রতি সহানুভূতিশীল ছিলেন। আধ্যাত্মিক বিষয়ে অনর্গল বক্তব্য রেখে ভক্তবৃন্দের সদর্থক উপদেশ প্রদান করতেন। সেই উপদেশমালা "সৎপ্রসঙ্গ" শীর্ষক পুস্তিকায় প্রকাশিত হয়েছে।
[[স্বামী লোকেশ্বরানন্দ]] তাঁর এক গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন যে, তিনি বিশুদ্ধানন্দজীর কাছে যত বারই গিয়েছেন, ততবারই ফিরে এসেছেন এক আশ্চর্য অনুভব নিয়ে। তার মনে হয়েছে যে, তিনি এসেছেন মায়ের কাছে। তার এই অভিজ্ঞতার অনেক পরে, শ্রীসারদা মঠের এক প্রবীণা সন্ন্যাসিনী কথায় কথায় স্বামী লোকেশ্বরানন্দকে বলেছিলেন-
{{উক্তি| "স্বামী বিশুদ্ধানন্দজী পুরুষ শরীরে মা ছিলেন।"}}
<ref name ="SS"></ref>
 
==মহাসমাধি ও জীবনাবসান==