স্বামী বিশুদ্ধানন্দ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
তথ্য যোগ করা হল
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৮ নং লাইন:
স্বামী '''বিশুদ্ধানন্দ''', ( ১৩ জুন ১৮৮৩ ― ১৬ জুন ১৯৬২) ছিলেন [[রামকৃষ্ণ মিশন| রামকৃষ্ণ  মিশনের]] অষ্টম অধ্যক্ষ। <ref name="SS">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=শতরূপে সারদা|শেষাংশ=প্রথম খণ্ড|প্রথমাংশ=স্বামী লোকেশ্বরানন্দ|বছর=২০১৯|প্রকাশক=রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অফ কালচার|অবস্থান=কলকাতা|পাতাসমূহ=২১১|আইএসবিএন=978-81-8584-311-2}}</ref>
 
তাঁর জন্ম [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি| বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির]] বর্তমানের হুগলি জেলার গুড়াপ গ্রামে। শৈশবেই তার পিতামাতার মৃত্যু হয়। ১৯০৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি [[রামকৃষ্ণ পরমহংস|শ্রীরামকৃষ্ণের]] প্রতি আকৃষ্ট হন কলকাতার  [[মেটকাফ হল| মেটকাফ হলে]] প্রাপ্ত [[ম্যাক্স মুলার| ম্যাক্সমুলারের]] লেখা "রামকৃষ্ণ―হিজ লাইফ অ্যান্ড সেইংস" বইটিতে রামকৃষ্ণের দিব্য জীবন ও বাণী পড়ে। নিয়মিত শুরু হয় [[দক্ষিণেশ্বর|দক্ষিণেশ্বরে]] যাতায়াত। পরিচয় হয় শ্রীরামকৃষ্ণের ভাইপো রামলাল চট্টোপাধ্যায় ও কথামৃতকার শ্রীম ও স্বামি-শিষ্য-সংবাদ' প্রণেতা শরচ্চন্দ্র চক্রবর্তীর সঙ্গে। তাদের কাছ থেকে শ্রীশ্রীমা সম্পর্কে জেনে দুই বন্ধু খগেন (পরবর্তীতে স্বামী শান্তানন্দ) ও গিরিজাকে (পরবর্তীতে স্বামী গিরিজানন্দ) সঙ্গে  নিয়ে চলে যান [[জয়রামবাটী]]। ১৯০৬ খ্রিস্টাব্দের ১৬ই ডিসেম্বর তারা মায়ের প্রথম দর্শন লাভ করেন। চিরস্নেহময়ী জননীর অহৈতুকী ভালোবাসা হৃদয়ঙ্গম করায় তার মনে পার্থিব জীবন ত্যাগ করার তাগিদের সাথে সাথে  সন্ন্যাসীর জীবন যাপনের অনুভব জাগ্রত হল। অবশেষে ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দের ২৯শে জুলাই অন্য দুজন গুরুভাইয়ের সাথে তিনি শ্রীশ্রীমার কাছে দীক্ষা নেন, সন্ন্যাসের বস্ত্র ও আশীর্বাদ লাভ করেন।<ref name = "MP">{{ ওয়েব উদ্ধৃতি | শিরোনাম = শ্রীশ্রীমায়ের কাছ থেকে গৈরিক বস্ত্র স্বামী গিরিজানন্দ | ইউআরএল =https://www.medlinepluss.uk/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A7%80-%E0%A6%97%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A6/?amp=1| সংগ্রহের-তারিখ =২০২১-১০-১৫}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==