ক্ষুদ্রঋণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.1
→‎তথ্যসূত্র: তথ্য সূত্র
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২২ নং লাইন:
 
বিআরডিবি বাংলাদেশে ক্ষুদ্রঋণ এবং সামাজিক উদ্বুদ্ধকরণের ক্ষেত্রে সরকারি খাতের বৃহত্তম প্রতিষ্ঠান। এটি ঋণ, দক্ষতা উন্নয়ন, পরিবার পরিকল্পনা, স্বাস্থ্য,  শিক্ষা এবং অন্যান্য সামাজিক উন্নয়ন কার্যক্রমের মাধ্যমে পল্লীর দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়নের জন্য তাদেরকে সমবায় এবং অনানুষ্ঠানিক দল গঠনের মাধ্যমে সংগঠিত করে। এদের লক্ষ্যগোষ্ঠীতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ০.৫ একর পর্যন্ত জমির মালিক ক্ষুদ্র কৃষক এবং বিত্তহীন মহিলা ও পুরুষ। বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের (বিআরডিবি) ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম ২০১০ সালেও অব্যহত রয়েছে। সরকারি মালিকানাধীন ব্যাংকসমূহ এ ঋণ বিতরণ ও আদায়ে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দিয়ে থাকে। ২০০৯-১০ অর্থবছরে এই ঋণ বিতরণের পরিমাণ দাঁড়ায় ৮,৩৭৫.৮৪ কোটি টাকা। বিআরডিবি’র ঋণ আদায়ের হার শতকরা ৯৪ ভাগ। মূলত প্রশিক্ষণ এবং প্রায়োগিক গবেষণার জন্য প্রতিষ্ঠিত  বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (বার্ড) এবং বগুড়া পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (আরডিএ)-এই প্রতিষ্ঠান দুটিও ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে থাকে। ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত এ দুটি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক বিতরণকৃত মোট ঋণের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৯২০ মিলিয়ন টাকা এবং ৩৫ মিলিয়ন টাকা, তাদের আদায়ের হার ছিল ৯৮%। অন্য যে সকল সরকারি সংস্থা ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম পরিচালনা করে, সেগুলি হচ্ছে বেশ কয়েকটি মন্ত্রণালয়, দপ্তর এবং দারিদ্র্য বিমোচনের উদ্দেশ্যে বিশেষভাবে গঠিত কিছু সংস্থা। পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশন একাই অংশীদার প্রতিষ্ঠান হিসেবে সংযুক্ত ২৫৭টি এনজিও-র মাধ্যমে প্রায় ৮৫ লক্ষ গ্রহীতাকে ক্ষুদ্রঋণ সরবরাহ করেছে। কিছু সমীক্ষা অনুযায়ী, ১৯৭৬-২০০০ মেয়াদে ৩৬৩টি এনজিও (এমএফআই)-এর মাধ্যমে ক্ষুদ্রঋণ গ্রহণকারী সকল সুবিধাভোগীর সংখ্যা ৫ মিলিয়ন অতিক্রম করে যায়। ২০১০ সালের জুন পর্যন্ত এ ঋণ গ্রহীতার সংখ্যা প্রায় ১৫ মিলিয়ন। যে সকল কার্যক্রমের জন্য ক্ষুদ্রঋণ মঞ্জুর বা ব্যবহার করা হয়, সেগুলি হচ্ছে প্রাণিসম্পদ ও মৎস্য, পল্লী পরিবহণ, ক্ষুদ্র উদ্যোগ ও ব্যবসায়, গৃহনির্মাণ, গ্রামীণ বনায়ন, হাঁসমুরগি পালন, সেবা এবং অন্যান্য অকৃষি স্বকর্মসংস্থান ও উপার্জনমুখী বিভিন্ন জীবিকা। যে সকল আইনের অধীনে ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী এনজিও নিবন্ধন করা হয় সেগুলি হচ্ছে সোসাইটিজ রেজিস্ট্রেশন অ্যাক্ট ১৮৬০, কোম্পানি অ্যাক্ট ১৯৯৪, কো-অপারেটিভ সোসাইটিজ অ্যাক্ট ১৯৮৪, চ্যারিটেবল আ্যন্ড রিলিজিয়াস ট্রাস্ট অ্যাক্ট ১৯২০, এবং ট্রাস্ট অ্যাক্ট ১৮৮২। বিভিন্ন বিদেশি উৎস থেকে অনুদান গ্রহণেচ্ছু এনজিওসমূহকে ফরেন ডোনেশন্স (ভলান্টারি অ্যাক্টিভিটিজ) রেগুলেশন অর্ডিন্যান্স ১৯৭৮-এর অধীনে এনজিও-বিষয়ক ব্যুরোতে নিবন্ধন করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bn.banglapedia.org/index.php/%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%8B%E0%A6%A3|শিরোনাম=ক্ষুদ্রঋণ - বাংলাপিডিয়া|ওয়েবসাইট=bn.banglapedia.org|সংগ্রহের-তারিখ=2021-08-25}}</ref>
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
 
== বহিঃসংযোগ ==
* [https://web.archive.org/web/20070716100213/http://www.usaid.gov/locations/sub-saharan_africa/sudan/ss_microfinance.html Building a Microfinance Institution from Scratch] Institution's objective is to offer financial services on a self-sustaining yet efficient basis to microentrepreneurs.