প্রশান্তচন্দ্র মহলানবীশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shivam Devbhuti (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
রচনাশৈলী
৩০ নং লাইন:
 
== প্রাথমিক জীবন ==
প্রশান্ত চন্দ্র মহলানবীশের পিতামহ ব্রাহ্ম সমাজের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা গুরুচরণ (১৮৩৩-১৯১৬) ১৮৫৪ সালে [[বিক্রমপুর]] (বর্তমানে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশে]]) থেকে কলকাতায় চলে আসেনএসে ব্যবসা শুরু করেন। গুরুচরণ [[দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর]] (১৮১৭-১৯০৫) দ্বারা প্রভাবিত ছিলেন,হয়েছিলেন। যিনিদেবেন্দ্রনাথ ছিলেন নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত কবি [[রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর|রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের]] পিতা। গুরুচরণ [[ব্রাহ্মসমাজ|ব্রাহ্মসমাজের]] সামাজিক আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন, এর কোষাধ্যক্ষ এবং সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ২১০ [[বিধান সরণি|কর্নওয়ালিস স্ট্রিটে]] তার বাড়ি ব্রাহ্মসমাজের কেন্দ্র ছিল। গুরুচরণ [[হিন্দুধর্মে নারী|একটি বিধবাকে বিয়ে করেছিলেন]], যেটি সামাজিক ঐতিহ্যের বিরুদ্ধ কাজ ছিল।
 
গুরুচরণের বড় ছেলে সুবোধচন্দ্র (১৮৬৭-১৯৫৩) [[এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়|এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে]] শারীর বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করার পর শিক্ষাবিদ হয়েছিলেন। তিনি [[রয়্যাল সোসাইটি অফ এডিনবার্গ|রয়্যাল সোসাইটি অফ এডিনবার্গের]] ফেলো হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।হন। [https://web.archive.org/web/20160304074135/https://www.royalsoced.org.uk/cms/files/fellows/biographical_index/fells_indexp2.pdf] তিনি কার্ডিফ ইউনিভার্সিটি অফ ফিজিওলজি বিভাগের প্রধান ছিলেন (একজনছিলেন। ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়ে এই পদটিপদে দখলকারীতিনিই প্রথম ভারতীয়)।ভারতীয়। ১৯০০ সালে সুবোধচন্দ্র ভারতে ফিরে আসেনএসে কলকাতার [[প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়, কলকাতাকলেজ|, কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজেরকলেজে]] ফিজিওলজি বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন। সুবোধচন্দ্র [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] সিনেটের সদস্যও হন। তিনি কেশবচন্দ্র সেনের চতুর্থ কন্যা মনিকা সেনকে বিবাহ করেন।
 
গুরুচরণের ছোট ছেলে প্রবোধ চন্দ্র (১৮৬৯-১৯৪২) ছিলেন প্রশান্ত চন্দ্র মহলানবীশের পিতা। ২১০ [[বিধান সরণি|কর্নওয়ালিস স্ট্রিটের]] বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। মহলানবীশ বুদ্ধিজীবী এবং সংস্কারক দ্বারা বেষ্টিত একটি সামাজিক সক্রিয় পরিবারে বেড়ে ওঠেন।