জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন |
Nafiul adeeb (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
||
১ নং লাইন:
[[File:Ziaur Rahman 1979.jpg|thumb|১৯৭৯ সালে নেদারল্যান্ডসে রাষ্ট্রপতি জিয়া]]
বাংলাদেশের ৮ম রাষ্ট্রপতি [[জিয়াউর রহমান]] ১৯৮১ সালের ৩০শে মে দেশের দক্ষিণ-পূর্বের বন্দর নগরী [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামে]]
{{Infobox civilian attack
|title= জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ড
১৮ ⟶ ১৯ নং লাইন:
==ঘটনাপ্রবাহ==
[[File:Zia Museum 001.JPG|thumb|চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজ]]
আক্রমণকারী দলের মূল হোতা লে. কর্নেল মতিউর রহমান, লে. কর্নেল মাহবুব, মেজর খালেদ, এবং লে. কর্নেল ফজলে হোসেন সার্কিট হাউজে রকেট নিক্ষেপ করে ভবনের দেয়ালে দুটি গর্ত সৃষ্টি করার মাধ্যমে আক্রমণ শুরু করেন। এরপর অফিসাররা কক্ষগুলোতে জিয়াউর রহমানকে খুঁজতে থাকেন। মেজর মোজাফফর এবং ক্যাপ্টেন মোসলেহ উদ্দিন সর্বপ্রথম জিয়াকে খুঁজে পান। মোসলেহ উদ্দিন জিয়াকে জানান যে, তাকে তাদের সাথে সেনানিবাসে যেতে হবে। এরপর কর্নেল মতিউর রহমান আরেকটি দল নিয়ে উপস্থিত হন এবং জিয়াকে অনেক কাছ থেকে একটি এসএমজি দিয়ে গুলি করে।
আক্রমণকারীদের মধ্যে, লে. কর্নেল মতিউর রহমান এবং কর্নেল মাহবুবকে পলায়নরত অবস্থায় হত্যা করা হয়। মেজর খালেদ এবং মেজর মোজাফফর পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও ক্যাপ্টেন মোসলেহ উদ্দিন গ্রেফতার হন এবং যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা লাভ করেন। তবে ২০১০ সাল পর্যন্ত পাওয়া তথ্যানুযায়ী তিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে আছেন।
==
১৯৮১ সালের ৩০শে মে জিয়াউর রহমান নিহত হওয়ার পর বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চীফ অব আর্মি স্টাফ লেঃ জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অনুগত থাকেন এবং মেজর জেনারেল [[আবুল মঞ্জুর|আবুল মঞ্জুরের]] নেতৃত্বে জিয়ার সহযোগীদের দ্বারা সংগঠিত অভ্যুত্থান দমন করার জন্য সেনাবাহিনীকে নির্দেশ দেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/onthisday/hi/dates/stories/may/30/newsid_4401000/4401129.stm |শিরোনাম=BBC ON THIS DAY | 30 | 1981: Bangladeshi president assassinated |প্রকাশক=BBC News |তারিখ=30 May 1981 |সংগ্রহের-তারিখ=2009-01-15}}</ref>
|