==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা|২}}
মোঃমন্জুরুল হক
পিতাঃবীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নাসির আলম(অঃ প্রাপ্ত সেনাবাহিনি।
এবং তিনি 16-09-21খ্রিঃ মৃত্যুবরণ করেন।
মাতাঃ মোছাঃ জায়দা আলম(1)
মাতাঃ মোছাঃ মনোয়ারা বেগম(2)
ঠিকানাঃ উপজেলাঃ রাজার হাট জেলাঃ কুড়িগ্রাম পোস্ট অফিসঃ ফরকের হাট
"আমি তাহার 2য় ত্রির একমাত্র ছেলে।
আমার লেখা পরার জন্য আমার মা ঠিক তেমন চালাতে পারতেন না।যখন আমার বাবা জীবিত ছিলেন তখন আমার বাবা একটু হ্যাল্প করতেন। এখন বাবা না থাকায় আমার লেখা পড়া বন্ধ হয়ে যায়।
আমি আমার ভবিশ্যত এর কথা চিন্তা করে..বাবা মারা যাবার ঠিক 1দিন পরে আমাদের উপজেলা থানায় এবং জেলা থানায় এবং সমাজ সেবা অফিসে আর উপজেলা টিওনো স্যার দের ওখানে জিডি করলে তারা আমায় কনো প্রকার রেজাল্ট দেননি।
বরং তারা আমার বিপরিত ভাই বোন ওদের দিকেই সব করে দেন। আবার তারা আমায় বলেন এক কালিন 20হাজার টাকা দিবেন আমায় সব উইদ্র করতে হবে।
এখন সব কিছু আমার সৎ মা এবং ভাই তারাই খাচ্ছে।আমার একজন দুলাই অর্থাৎ আমার সৎ বোনের সামি হন।তিনিও একজন পুলিশ অফিচার হয়ে তাদের দিকেই কথা বলেন।
এই বিস্তারিত খবর গুলো আমার এলার মেম্বার এবং চ্যায়ারম্যান সহ আরো অনেই জানেন।
এলার ম্যাম্বার'চ্যায়ারম্যান ওদের হয়েই কথা বলেন।
এখন অবদি থানা পুলিশ এবং জেলা ডিসি স্যার এর থেকে আমি কনো প্রকার আসা প্রত্তাসিত হতে পারিনি।কারন আমি যাদের অখানেই যাইনা কনো তারা সবাই টাকার কথাই বলেন।
আমি গরীব মানুষ হয়ে এত টাকা কথায় পাবো।
ওদের এলাকার কেউ এবিসয়ে কনো কথা বল্লে তাদের ভয় ভিতী দেখানো হয়।
এখন আমি কী করবো.....টাকা না থাকায় এবার আমি ইন্টার এ ভর্তী অবদি হতে পারিনী।
আমার কি কনো ভবিষ্যৎ বলতে নেই।
"""""মানোনীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে আমার বিনীত অনুরোধ রোইলো🙏তিনি যেনো আমার এই বিসয়টা একটু ভালে দেখেন।
কেনো আজ আমি ইন্টার এ ভর্তি হতে পারলাম না কেনো আজ আমাকে কাদতে হয় কেনো আমার বাবার মুক্তিযোদ্ধার ভাতা অর্ধেক পাইনা।
সময় টিভির কাছে আমার অনুরোধ রইলো.....আপনারা আমার এই সিকরীতি না দেয়ার খবরটা সবাইকে জানিয়ে দিবেন প্লিজ।
সর্বসেস বলতে চাই..... আমার মা আর আমি চলার মত খাবার মত টাকা না থাকায় এখন আমি ঢাকা উত্তরা,উত্তর খান চান্দ পাড়ায় একটা গার্মেন্স এ যব করতেছি।
==বহিঃসংযোগ==
|