আখেরী চাহার শোম্বা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎মূল ঘটনা: তারিখ সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
FAHIMJOBAYER786 (আলোচনা | অবদান)
some updates
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬ নং লাইন:
১১ হিজরির শুরুতে রসূলুল্লাহ (স) গুরতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। ক্রমেই তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। তিনি এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েন যে, নামাজের ইমামতি পর্যন্ত করতে পারছিলেন না। ২৮ সফর বুধবার মহানবী (স) সুস্থ হয়ে ওঠেন। দিনটি ছিল সফর মাসের শেষ বুধবার।
 
এই দিন কিছুটা সুস্থবোধ করায় রসূলুল্লাহ (স) গোসল করেন এবং শেষবারের মত নামাজে ইমামতি করেন।
এই দিন কিছুটা সুস্থবোধ করায় রসূলুল্লাহ (স) গোসল করেন এবং শেষবারের মত নামাজে ইমামতি করেন। মদীনাবাসী এই খবরে আনন্দ-খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেলেন<ref name="ই১">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |তারিখ=৪ জানুয়ারি ২০১৩ |শিরোনাম=অবিস্মরণীয় আখেরী চাহার সোম্বা |ইউআরএল=http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDFfMDRfMTNfNF8yMl8xXzg1MDA= |সংবাদপত্র=দৈনিক ইত্তেফাক |সংগ্রহের-তারিখ= ১০ ডিসেম্বর ২০১৫}}</ref> এবং দলে দলে এসে নবী (স) কে একনজর দেখে গেলেন।<ref name="ইন"/> সকলে তাদের সাধ্যমতো দান-সাদকা করলেন, শুকরিয়া নামাজ আদায় ও দোয়া করলেন।<ref name="ই১"/> নবীর রোগমুক্তিতে তার অনুসারীরা এতটাই খুশি হয়েছিলেন যে, তাদের কেউ দাস মুক্ত করে দিলেন, কেউবা অর্থ বা উট দান করলেন;<ref name="ই১"/> যেমনঃ [[আবু বকর]] সিদ্দিক (রা) ৫ হাজার দিরহাম, [[ওমর ইবনুল খাত্তাব|উমর]] (রা)৭ হাজার দিরহাম, [[উসমান|ওসমান]] ১০ হাজার দিরহাম, [[আলী ইবনে আবু তালিব|আলী]] (রা) ৩ হাজার দিরহাম, আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা) ১০০ উট দান করেন।<ref name="ইন"/>
 
'''''কিন্তু এটি নিয়ে আমাদের সমাজে একটি শিরক এবং বিদআত প্রচলিত আছে।'''''
 
'''''সেটি হলো কলাপাতায় তাবিজের নকশা এঁকে তা পানিতে মিশিয়ে গোসল করা, যা কুরআন এবং সহিহ হাদিসে পাওয়া যায় না । এসব আমল ভিত্তিহীন এবং মনগড়া''''' ।
 
 
 
েটি হল কলাপাতায় তাবিজের নকশা এঁকে গোসল করা [যা কুরআন এবং সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত নয়]স
 
 
এই দিন কিছুটা সুস্থবোধ করায় রসূলুল্লাহ (স) গোসল করেন এবং শেষবারের মত নামাজে ইমামতি করেন। মদীনাবাসী এই খবরে আনন্দ-খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেলেন<ref name="ই১">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |তারিখ=৪ জানুয়ারি ২০১৩ |শিরোনাম=অবিস্মরণীয় আখেরী চাহার সোম্বা |ইউআরএল=http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDFfMDRfMTNfNF8yMl8xXzg1MDA= |সংবাদপত্র=দৈনিক ইত্তেফাক |সংগ্রহের-তারিখ= ১০ ডিসেম্বর ২০১৫}}</ref> এবং দলে দলে এসে নবী (স) কে একনজর দেখে গেলেন।<ref name="ইন" /> সকলে তাদের সাধ্যমতো দান-সাদকা করলেন, শুকরিয়া নামাজ আদায় ও দোয়া করলেন।<ref name="ই১" /> নবীর রোগমুক্তিতে তার অনুসারীরা এতটাই খুশি হয়েছিলেন যে, তাদের কেউ দাস মুক্ত করে দিলেন, কেউবা অর্থ বা উট দান করলেন;<ref name="ই১" /> যেমনঃ [[আবু বকর]] সিদ্দিক (রা) ৫ হাজার দিরহাম, [[ওমর ইবনুল খাত্তাব|উমর]] (রা)৭ হাজার দিরহাম, [[উসমান|ওসমান]] ১০ হাজার দিরহাম, [[আলী ইবনে আবু তালিব|আলী]] (রা) ৩ হাজার দিরহাম, আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা) ১০০ উট দান করেন।<ref name="ইন" />
 
উল্লেখ্য যে, ২৯ সফর তিনি আবার অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং তার মাত্র কয়েক দিন পর ১২ই রবিউল আউয়াল ইহকাল ত্যাগ করেন মানবতার মুক্তিদূত হযরত মোহাম্মদ (সঃ) ।