পিপল ফর দি ইথিকাল ট্রিটমেন্ট অফ অ্যানিম্যালস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nafiul adeeb (আলোচনা | অবদান)
তথ্যছকে চিত্র যোগ ও হালনাগাদ
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.1
৩০ নং লাইন:
১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই সংগঠনটি প্রথম থেকেই একটি করমুক্ত অলাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত। এর সবর্মোট কর্মচারীর সংখ্যা ১৮৭, এবং প্রতিষ্ঠানটি প্রায় সম্পূর্ণই এর সদস্যদের দানকৃত অর্থের দ্বারা চালিত। এর নিজস্ব প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট অনুসারে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি যে চারটি মূল বিষয় নিয়ে কাজ করছে তা হলো: ফ্যাক্টরি ফার্মিং (মাংস উৎপাদনের উদ্দেশ্যে পশুপালন), ফার ফার্মিং (পশম উৎপাদনের উদ্দেশ্যে পশু পালন), অ্যানিম্যাল টেস্টিং (বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষায় প্রাণীর ব্যবহার), এবং বিনোদনের উদ্দেশ্যে প্রাণীর ব্যবহার। তাছাড়াও নিউকির্ক বলেন, "আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে সম্পূর্ণ প্রাণী স্বাধীনতা"।<ref name=PennTeller>Penn & Teller: Bullshit! Episode 201: P.E.T.A., Original Airdate Apr 1, 2004, 6:58</ref> এটি বিভিন্ন স্থানে প্রাণী হত্যার বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ করে, যেমন: ক্ষেত-খামারে পোকা-মাকড় দমন (পেস্ট কন্ট্রোল), কুকুর বা মোরগ লড়াই, ষাড়ের লড়াই, এবং মাছ ধরা। এটি জনসাধারণকে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টির চেষ্টা চালায়। এছাড়া তারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে তদন্ত ও প্রাণী উদ্ধারের কাজও করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির স্লোগান হচ্ছে, “{{lang||Animals are not ours to eat, wear, experiment on, or use for entertainment.}}” অর্থাৎ, “প্রাণীরা আমাদের খাবার, পরিধান, পরীক্ষা-নিরীক্ষা, বা [[বিনোদন|বিনোদনে]] ব্যবহারের জন্য নয়।”<ref name=about>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=About PETA |ইউআরএল=http://www.peta.org/about |সংগ্রহের-তারিখ=২৮ ডিসেম্বর ২০০৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20060615201135/http://www.peta.org/about/ |আর্কাইভের-তারিখ=১৫ জুন ২০০৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
[[জ্যাক হ্যানা]], [[জিম ফ্লাওয়ার]], ও [[স্টিভ আরউইন|স্টিভ আরউইনেদর]] মতো বন্যপ্রাণী বিশেষজ্ঞ ও সংরক্ষকদের “আত্ম-স্বীকৃত বন্যপ্রাণী সৈনিক” অভিহিত করার মাধ্যমে সমালোচনা করে আসছে। পেটার রক্ষণশীল ভাষ্যমতে, প্রাণীদের বা তাদের বাসা লক্ষ্য করে তাদেরকে চাপে রাখা, খাচায় আটক করা, বা তাদের সাথে কুস্তি খেলা—এগুলোর মাধ্যমে তাদেরকে সংরক্ষণ করা হয় না। এই ধরনের কাজ প্রায় সময়ই অপরিণত প্রাণীদের সাথে করা হয়, অথচ তখন তাদের থাকার কথা তাদের মায়ের সাথে।<ref>[http://www.helpinganimals.com/f-wildlifewarriors.asp Steve Irwin: Not a True 'Wildlife Warrior'], PETA. Retrieved September 15, 2006.</ref> পেটার সাথে এ ধরনের প্রাণী সংরক্ষণ ব্যক্তিত্বদের বিরোধ জনপ্রকাশ্যের মনোযোগ লাভ করে ২০০৬ সালে, যখন পেটার তৎকালীন ভাইস-প্রেসিডেন্ট [[ড্যান ম্যাথিউ]] [[স্টিভ আরউইন|আরউইনের]] উদ্দেশ্যে সমালোচনা করে বলেন, “...প্রাণীদেরকে সংঘাতের দিকে ঠেলে দেওয়ার মাধ্যমে সে (স্টিভ আরউইন) সে তার পেশাজীবনকে গঠন করেছিলো, যা শিশুদেরকে জানানোর ক্ষেত্রে অত্যন্ত ভয়াবহ অর্থ বয়ে আনে।” (“{{lang||...made a career out of antagonizing frightened wild animals, which is a very dangerous message to send to kids.}}”)<ref>Walls, Jeannette (2006). [http://www.msnbc.msn.com/id/14626178/PETA sheds no crocodile tears for Steve Irwin], MSNBC, Sept 11, 2006.</ref> এর পাল্টা জবাবের প্রেক্ষিতে [[অস্ট্রেলিয়া|অস্ট্রেলীয়]] সংসদ সদস্য ব্রুস স্কট পেটার উদ্দেশ্যে বলেন যে, এ ধরনের বক্তব্যের জন্য আরউইনের পরিবার ও বাদবাকি অস্ট্রেলিয়ার কাছে পেটার ক্ষমা চাওয়া উচিত।<ref>[http://www.news.com.au/story/0,23599,20416291-5008780,00.html PETA renews attack on Irwin] {{ওয়েব আর্কাইভ|url=https://web.archive.org/web/20080501090920/https://www.news.com.au/story/0,23599,20416291-5008780,00.html |date=১ মে ২০০৮ }}. Retrieved September 15, 2006.</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==