আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিষ্কারকরণ, রচনাশৈলী
১৭ নং লাইন:
}}
 
'''আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ''' (৮ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৪ - ১৯ মার্চ, ২০০১)<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://nation.ittefaq.com/issues/2009/02/13/news0155.htm |শিরোনাম="দ্য নিউনেশন" ওয়েব পৃষ্ঠা |সংগ্রহের-তারিখ=২৯ অক্টোবর ২০০৯ |আর্কাইভের-তারিখ=২১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090221010147/http://nation.ittefaq.com/issues/2009/02/13/news0155.htm |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> বিংশ শতাব্দীর [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] গত শতাব্দীর পঞ্চাশের দশকের একজন মৌলিক কবি। তার পুরো নাম '''আবু জাফর মুহাম্মদ ওবায়দুল্লাহ খান'''। তার দুটি দীর্ঘ কবিতা 'আমি কিংবদন্তির কথা বলছি' এবং 'বৃষ্টি ও সাহসী পুরুষের জন্য প্রার্থনা' আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ভাণ্ডারে অভূতপূর্ব সংযোজন। ব্যক্তি জীবনে তিনি ছিলেন একজন উচ্চপদস্থ সরকারি আমলা। ১৯৮২ সালে তিনি [[বাংলাদেশ সরকার|বাংলাদেশ সরকারের]] কৃষি ও পানি সম্পদ মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি [[একুশে পদক]] লাভ করেছেন।
একুশে পদক লাভ করেছেন।
 
== জন্ম ও শিক্ষা ==
আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ [[বরিশাল|বরিশাল জেলার]] এর বাবুগঞ্জের বাহেরচর এরবাহেরচরের ক্ষুদ্রকাঠি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা [[আব্দুল জব্বার খান]] পাকিস্তানের আইন পরিষদের [[স্পিকার]] ছিলেন। ১৯৪৮ সালে [[ময়মনসিংহ জেলা|ময়মনসিংহ]] জিলা স্কুল]] থেকে ১৯৪৮ সালে মাধ্যমিক, ১৯৫০ খ্রিষ্টাব্দে [[ঢাকা কলেজ]] থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] ইংরেজি বিভাগ হতেথেকে এম.এ. পাস করেন।
 
== পেশা জীবন ==
১৯৫৪ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। ১৯৫৪ সালে তিনি ইংরেজিতে মাস্টার্স করে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে]] একই বিভাগে প্রভাষক পদে যোগ দেন। ১৯৫৭ সালে অধ্যাপনা পেশা ছেড়ে তিনি যোগ দেন [[পাকিস্তান]] সিভিল সার্ভিসে। ১৯৮২ সালে তিনি সচিব হিসেবে অবসর নেন এবং রাষ্ট্রপতি এরশাদের সরকারে মন্ত্রীসভায় যোগ দেন। কৃষি ও পানি সম্পদ মন্ত্রী হিসেবে দুই বছর দায়িত্ব পালন করে ১৯৮৪ সালে তিনি [[যুক্তরাষ্ট্র|যুক্তরাষ্ট্রেরযুক্তরাষ্ট্রে]] বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে যোগদায়িত্ব দেন।গ্রহণ পরবর্তীতেকরেন।

পরবর্তী কালে ১৯৯২ সালে এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের অতিরিক্ত মহাপরিচালক হিসেবে যোগ দেন [[বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থায়।সংস্থা|বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থায়]]। ১৯৯৭ সালে তিনি একই সংস্থা থেকে পরিচালক হিসেবে অবসর নেন। অবসর গ্রহণের পর তিনি ঢাকায় ফিরে একটি বেসরকারি সংস্থার চেয়ারম্যান হিসেবেও বেশ কয়েকদিন দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
== সাহিত্যে অবদান ==
৬৬ ⟶ ৬৭ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর বাংলাদেশী কবি]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর বাঙালি কবি]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় কবি]]
[[বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর পুরুষ লেখক]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী]]