রামমোহন রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
পরিষ্কারকরণ
ফটো স্থানান্তর
২২ নং লাইন:
|footnotes=
}}
 
[[File:রাজা রামমোহন রায়ের মূর্তি ২০১৯.jpg|থাম্ব|রাজা রামমোহন রায় সরণিতে রামমোহনের আবক্ষ মূর্তি]]
'''রামমোহন রায়''', যিনি সচরাচর '''রাজা রামমোহন রায়''' বলে অভিহিত, ([[২২ মে]], [[১৭৭২]] – [[সেপ্টেম্বর ২৭]], [[১৮৩৩]]) [[বাংলার নবজাগরণ|বাংলার নবজাগরণের]] আদি পুরুষ। তিনি প্রথম [[ভারত|ভারতীয়]] যিনি ধর্মীয়-সামাজিক পুনর্গঠন আন্দোলন [[ব্রাহ্মসমাজ]] প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.indiatoday.in/education-today/gk-current-affairs/story/remembering-raja-ram-mohan-roy-brahmo-samaj-founder-and-india-s-first-feminist-1238517-2018-05-22|শিরোনাম=Remembering Raja Ram Mohan Roy, Brahmo Samaj founder and India's first feminist|শেষাংশ=May 22|প্রথমাংশ=India Today Web Desk New|শেষাংশ২=September 27|প্রথমাংশ২=2018|ওয়েবসাইট=India Today|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2021-08-29|শেষাংশ৩=Ist|প্রথমাংশ৩=2018 11:37}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.telegraphindia.com/opinion/rammohun-roy-the-radical-raja/cid/1823020|শিরোনাম=The radical Raja|শেষাংশ=Chanda|প্রথমাংশ=Sukalyan|তারিখ=2019-07-21|ওয়েবসাইট=www.telegraphindia.com|সংগ্রহের-তারিখ=2021-08-29}}</ref> তিনি একজন [[বাঙালি]] [[দার্শনিক]]। তৎকালীন [[রাজনীতি]], [[জনপ্রশাসন]], [[ধর্ম]] এবং [[শিক্ষা]] ক্ষেত্রে তিনি উল্লেখযোগ্য প্রভাব রাখতে পেরেছিলেন। তিনি সবচেয়ে বেশি বিখ্যাত হয়েছেন [[সতীদাহ]] প্রথা বিলুপ্ত করার প্রচেষ্টার জন্য। ভারতে দীর্ঘ কাল যাবৎ [[বৈষ্ণব]] [[বিধবা]] [[নারী]]দের [[স্বামী]]র চিতায় [[সহমরণ]] যেতে বা আত্মাহুতি দিতে বাধ্য করা হত।
 
৫৪ নং লাইন:
 
== শেষ জীবন ==
[[File:রাজা রামমোহন রায়ের মূর্তি ২০১৯.jpg|থাম্ব|রাজা রামমোহন রায় সরণিতে রামমোহনের আবক্ষ মূর্তি]]
১৮৩০ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ নভেম্বর তিনি কলকাতা থেকে বিলেত যাত্রা করেন। ১৮৩১ খ্রিষ্টাব্দের ৮ এপ্রিল রামমোহন লিভারপুলে পৌঁছলেন। ১৮৩২ খ্রিষ্টাব্দের শেষের দিকে কিছুদিনের জন্য তিনি ফ্রান্সেও গিয়েছিলেন। সেখানে ফরাসি সম্রাট লুই ফিলিপ কর্তৃক তিনি সংবর্ধিত হন। সেখান থেকে ফিরে এসে তিনি ইংল্যান্ডের ব্রিস্টলে বসবাস করতে থাকেন। ১৮৩৩ খ্রিষ্টাব্দে মেনিনজাইটিস রোগে আক্রান্ত হন এবং প্রায় ৮ দিন জ্বরে ভুগে ২৭ সেপ্টেম্বরে মৃত্যবরণ করেন। তার মৃত্যুর দশ বৎসর পর দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর 'আনসার ডেল' নামক স্থানে তার সমাধিস্থ করে একটি মন্দির প্রতিষ্ঠা করে দেন।  ১৯৯৭ খ্রিষ্টাব্দে মধ্য ব্রিস্টলে তার একটি মূর্তি স্থাপন করা হয়।