সাত রং চা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→চিত্রশালা: #WPWP ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
২টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.8.1 |
||
১৪ নং লাইন:
| other =
}}
'''সাত রং চা''' ([[সিলেটী ভাষা|সিলেটি]]: ꠡꠣꠔ ꠞꠋ ꠍꠣ) হচ্ছে [[বাংলাদেশের]] একটি জনপ্রিয় উষ্ণ পানীয়।<ref name=" prothomalo1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | শিরোনাম=সিলেটের সাতরঙা চা এর রহস্য ভেদ, জানুন তৈরির নিয়ম | ইউআরএল=https://prothomalo.news/archives/1954 | প্রকাশক=প্রথম আলো | সংগ্রহের-তারিখ=November 4, 2017 | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170504214809/http://prothomalo.news/archives/1954 | আর্কাইভের-তারিখ=৪ মে ২০১৭ | অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> [[চা]]য়ের এই স্বাদ নিতে চা প্রেমীরা বিভিন্ন জায়গা থেকে ছুটে আসেন।<ref name="theguardian">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Making rainbows in a glass – seven-layer tea in Bangladesh | ইউআরএল=https://www.theguardian.com/travel/2016/aug/28/sylhet-bangladesh-seven-layer-tea-nikantha-tea-cabins| প্রকাশক=[[The Guardian]] | সংগ্রহের-তারিখ=November 2, 2017 }}</ref> শরবত-মিষ্টি স্বাদ থেকে শুরু করে ঝাঁঝালো লবঙ্গ সহ প্রতিটা স্তরের আলাদা আলাদা স্বাদ রয়েছে এবং বর্ণের দিক থেকে [[রংধনু]]র মতো বর্ণীল।<ref name=" Jugantor1">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | শিরোনাম=সিলেটের সাত রঙের চা এখন ঢাকায় | ইউআরএল=
== ইতিহাস==
৩৫ নং লাইন:
নীলকণ্ঠ টি কেবিনই হচ্ছে সেই জায়গা যেখানে সাত রং চা পরিবেশন করা হয়। এই চায়ের দোকানে বৈচিত্র্যময় চায়ের বাহার রয়েছে। স্বতন্ত্র পাঁচ রঙের চা ছাড়াও,<ref name=" moulvibazar">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | শিরোনাম=দর্শনীয় স্থান | ইউআরএল=http://sreemangal.moulvibazar.gov.bd/site/tourist_spot/38b8f6e0-0758-11e7-a6c5-286ed488c766 | প্রকাশক=সরকারি সাইট | সংগ্রহের-তারিখ=November 13, 2017 | আর্কাইভের-তারিখ=ডিসেম্বর ১, ২০১৭ | আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20171201033623/http://sreemangal.moulvibazar.gov.bd/site/tourist_spot/38b8f6e0-0758-11e7-a6c5-286ed488c766 | ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> ১ থেকে ৭ রঙের [[চা]] সাশ্রয়ী মূল্যে পাওয়া যায়। রমেশ রাম গৌড় তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় একই কাপে/গ্লাসে আট রং চা প্রস্তুতির কৌশল উদ্ভাবন করেছেন।<ref name= moulvibazar/>
বর্তমানে, নীলকণ্ঠ টি কেবিনের স্বত্বাধিকারী, রমেশ রাম গৌড়ের দুটি দোকান রয়েছে।<ref name= banglanews24>http://banglanews24.com/banglanewsprint/49283</ref> একটি শ্রীমঙ্গলের রামনগর মনিপুরী পাড়ায় অবস্থিত (যা নীলকণ্ঠ-১ নামে পরিচিত), এটি সর্বপ্রথম এবং পুরাতন শাখা;<ref name=" Jugantor2">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | শিরোনাম=রঙ-বেরঙের চা | ইউআরএল=
বাংলাদেশ উৎসব আমেজের দেশ। সুতরাং কোন ধর্মীয় উৎসব বা ছুটি উপলক্ষে ৭-রং চায়ের নাম এবং খ্যাতির জন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে লোকেরা এসে ভিড় জমায়। নীলকণ্ঠে এখনো ক্রেডিট কার্ড সেবা চালু হয়নি, ফলে দর্শনার্থীদের নগদ টাকা সঙ্গে রাখতে হবে।
|