বাংলাদেশের পর্যটন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩৮ নং লাইন:
 
চট্টগ্রাম পার্বত্য জেলার অন্তর্গত রাঙামাটি পার্বত্য জেলা জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা। এখানে পর্যটক আকৃষ্ট অনেক কিছু দেখার আছে। বিশেষত কাপ্তাই হ্রদ যা, কাপ্তাই পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মিত বাঁধের দ্বারা সৃষ্ট। এই হ্রদের স্বচ্ছ ও শান্ত পানিতে নৌকা ভ্রমণ অত্যন্ত সুখকর । হ্রদের উপর আছে ঝুলন্ত সেতু। জেলার বরকল উপজেলার শুভলং-এর পাহাড়ি ঝর্ণা ইতোমধ্যে পর্যটকদের কাছে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছে। ভরা বর্ষামৌসুমে মূল ঝর্ণার জলধারা প্রায় ৩০০ ফুট উঁচু থেকে নিচে আছড়ে পড়ে।<ref>''[http://www.rangamati.gov.bd/node/653207 রাঙামাটির দর্শনীয় স্থান] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130615020107/http://www.rangamati.gov.bd/node/653207 |তারিখ=১৫ জুন ২০১৩ }}'', বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন, রাঙামাটি জেলা</ref> এছাড়া, কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান উল্লেখযোগ্য ভ্রমণ এলাকা।
 
-
 
<br />
===চাঁদপুর মিনি কক্সবাজার ===
{{মূল নিবন্ধ|মিনি কক্সবাজার, চাঁদপুর}}
৬১ ⟶ ৫৭ নং লাইন:
মসজিদটি উত্তর-দক্ষিণে বাইরের দিকে প্রায় ১৬০ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ১৪৩ ফুট লম্বা এবং পূর্ব-পশ্চিমে বাইরের দিকে প্রায় ১০৪ ফুট ও ভিতরের দিকে প্রায় ৮৮ ফুট চওড়া। দেয়ালগুলো প্রায় ৮•৫ ফুট পুরু।<br />
মসজিদটির নাম ষাট গম্বুজ (৬০ গম্বুজ) মসজিদ হলেও এখানে গম্বুজ মোটেও ৬০টি নয়, গম্বুজ, ১১টি সারিতে মোট ৭৭টি। পূর্ব দেয়ালের মাঝের দরজা ও পশ্চিম দেয়ালের মাঝের মিহরাবের মধ্যবর্তি সারিতে যে সাতটি গম্বুজ সেগুলো দেখতে অনেকটা বাংলাদেশের চৌচালা ঘরের চালের মত। বাকি ৭০টি গম্বুজ আধা গোলাকার।<ref name="KKEid">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=ষাট গম্বুজ মসজিদ |লেখক=সুনীল দাস |ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/print_edition/index.php?view=details&archiev=yes&arch_date=06-09-2010&type=gold&data=news&pub_no=277&cat_id=3&menu_id=48&news_type_id=1&index=1#.U4sSGXKSyfA |বিন্যাস=প্রিন্ট |সংবাদপত্র=দৈনিক কালের কণ্ঠ |প্রকাশক= |অবস্থান=ঢাকা |তারিখ=৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ |পাতা=১৪ |পাতাসমূহ= |at= |সংগ্রহের-তারিখ=২১ সেপ্টেম্বর ২০১০ |ভাষা=বাংলা }}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
 
-
 
===বরিশাল বিভাগ===
৭৫ ⟶ ৬৯ নং লাইন:
==== তারুয়া সমুদ্র সৈকত ====
{{মূল নিবন্ধ|তারুয়া সমুদ্র সৈকত}}
'''তারুয়া সমুদ্র সৈকত''' বাংলাদেশের [[ভোলা জেলা|ভোলা জেলার]] [[চরফ্যাশন উপজেলা|চরফ্যাশন উপজেলায়]] অবস্থিত একটি সমুদ্র সৈকত। জেলা সদর থেকে দেড়শ কিলোমিটার দূরে তারুয়া সমুদ্র সৈকতের অবস্থান। একশত পয়ত্রিশ কিলোমিটার পাকা সড়কের পর পনের কিলোমিটার নৌ-পথ পেরিয়ে সেখানে যেতে হয়। তারুয়া সমুদ্র সৈকতে পর্যটকরা একই সঙ্গে উপভোগ করতে পারেন বিশাল সমুদ্রের বিস্তীর্ণ জলরাশি, নানা ধরনের পাখিদের কল-কাকলি, বালুকাময় মরুপথ অার [[ম্যানগ্রোভ]] বনাঞ্চলের ছায়াঘন মনকাড়া নিবিঢ় পরিবেশে সময় কাটানোর সুযোগ, বৈচিত্রময় [[প্রাণী]] আর সাগরের উত্তাল গর্জন। প্রকৃতি যেন নিজ হাতে দ্বীপটিকে সাজিয়ে তুলেছেন। বর্তমানে তরুয়া বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে আবহমানকাল ধরে।ধরে
 
-
 
===ঢাকা বিভাগ===
১১৯ ⟶ ১১১ নং লাইন:
তৎকালীন পাকিস্তান সরকার পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) ও পশ্চিম পাকিস্তানের (বর্তমান পাকিস্তান) জন্য আইনসভার জন্য জাতীয় সংসদ ভবনের নির্মাণ শুরু হয় ১৯৬১ সালে। ১৯৮২ সালের [[২৮শে জানুয়ারি]] নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর একই বছরের [[১৫ই ফেব্রুয়ারি]] বাংলাদেশের দ্বিতীয় সংসদের অষ্টম (এবং শেষ) অধিবেশনে প্রথম সংসদ ভবন ব্যবহৃত হয়। তখন থেকেই আইন প্রণয়ন এবং সরকারি কর্মকাণ্ড পরিচালনার মূল কেন্দ্র হিসাবে এই ভবন ব্যবহার হয়ে আসছে।<br />
[[লুই কান]] কমপ্লেক্সের অবশিষ্ট অংশের ডিজাইন করেন। জাতীয় সংসদ ভবন জাতীয় সংসদ কমপ্লেক্সের একটি অংশ। কমপ্লেক্সের মধ্যে আরো আছে সুদৃশ্য বাগান, কৃত্রিম হ্রদ এবং [[সংসদ সদস্য|সংসদ সদস্যদের]] আবাসস্থল।
 
-
 
===রাজশাহী বিভাগ===
১৬৬ ⟶ ১৫৬ নং লাইন:
* গোবিন্দ ভিটা
* [[মহাস্থানগড় জাদুঘর]]
 
-
 
===রংপুর বিভাগ===