আলীবর্দী খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
২৫ নং লাইন:
== জন্ম ও প্রাথমিক জীবন ==
 
আলীবর্দী খানের প্রকৃত নাম মির্জা মুহম্মদ আলী ।<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive.org/details/in.ernet.dli.2015.283729|শিরোনাম=The History Of Bengal Muslim Period 1200 To 1757 Vol Ii|শেষাংশ=Jadu Nath Sarkar|বছর=১৯৪৮|প্রকাশক=University of Dhaka|অবস্থান=Dhaka|পাতাসমূহ=৪৩৬|আইএসবিএন=978-81-7646-239-6}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=QVOFAAAAQBAJ&pg=PA257|শিরোনাম=Historical Dictionary of the Bengalis|শেষাংশ=Chakrabarti|প্রথমাংশ=Kunal|শেষাংশ২=Chakrabarti|প্রথমাংশ২=Shubhra|তারিখ=2013-08-22|প্রকাশক=Scarecrow Press|পাতাসমূহ=২৫৭|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-8108-8024-5}}</ref> তার পিতার নাম [[মির্জা মুহম্মদ|মির্জা মুহম্মদ মাদানি]] ।
তিনি [[মুঘল সাম্রাজ্য|মুঘল দরবার]] কর্তৃক [[খান]] উপাধি পেয়েছিলেন। তুর্কি বংশোদ্ভূত মির্জা মুহম্মদ মাদানি [[মুঘল সাম্রাজ্য|মুঘল]] সম্রাট [[আওরঙ্গজেব|আওরঙ্গজেবের]] তৃতীয় পুত্র [[আজম শাহ|আজম শাহের]] দরবারের একজন কর্মকর্তা ছিলেন।<ref name=":0" /><ref name="১"/><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=l8ABAAAAMAAJ|শিরোনাম=The Military History of Bengal|শেষাংশ=Sensarma|প্রথমাংশ=P.|তারিখ=1977|প্রকাশক=Darbari Udjog|অবস্থান=Kolkata|পাতাসমূহ=১৭২|ভাষা=en}}</ref> আলীবর্দী খানের মা [[ইরান|ইরানের]] [[খোরাসান|খোরাসানের]] এক [[তুর্কি]] উপজাতি থেকে এসেছিলেন। তার পিতামহ [[আওরঙ্গজেব|আওরঙ্গজেবের]] সৎ ভাই ছিলেন। মির্জা মুহম্মদ আলী পূর্ণবয়স্ক হবার পরপরই [[আজম শাহ]] তাকে পিলখানার পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেন।<ref name="১"/>
 
[[১৭০৭]] সালে সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর তার পুত্রদের মধ্যে গৃহযুদ্ধ শুরু হয় এবং এ যুদ্ধে [[আজম শাহ]] পরাজিত ও নিহত হন<ref name="১"/>। [[আজম শাহে]] এর মৃত্যুর পর তার চাকরি চলে যায় এবং [[মির্জা মুহাম্মদ]] আলীর পরিবার দারুণ সমস্যার সম্মুখীন হয়<ref name="১"/>। ১৭২০ সালে ভাগ্যান্বেষণে তিনি সপরিবারে [[বঙ্গ|বাংলায়]] চলে আসেন। তিনি বাংলার তৎকালীন নবাব [[মুর্শিদ কুলি খান|মুর্শিদ কুলি খানের]] অধীনে চাকরির জন্য চেষ্টা করেন। কিন্তু মির্জা মুহম্মদ আলী মুর্শিদ কুলির জামাতা [[সুজাউদ্দিন খান|সুজাউদ্দিন খানের]] আত্মীয় ছিলেন এবং মুর্শিদ কুলি তার জামাতার প্রতি অসন্তুষ্ট ছিলেন। এজন্য তিনি [[মির্জা মুহম্মদ আলী]] কে গ্রহণ করেন নিনি।<ref name="১"/>
 
== সুজাউদ্দিন খানের অধীনে কর্মজীবন ==
৩৬ নং লাইন:
=== রাজমহলের ফৌজদারি লাভ ===
 
১৭২৭ সালে [[মুর্শিদ কুলি খান|মুর্শিদ কুলি খানের]] মৃত্যুর পর মির্জা মুহম্মদ আলী বাংলার মসনদ লাভে সুজাউদ্দিন খানকে সক্রিয়ভাবে সাহায্য করেন। ফলশ্রুতিতে সুজাউদ্দিন মির্জা মুহম্মদ আলীকে চাকলা আকবরনগরের ([[রাজমহল]]) ফৌজদার হিসেবে নিয়োগ দেন। নতুন ফৌজদারের শাসনাধীনে রাজমহলের জনগণ শান্তি ও সমৃদ্ধি লাভ করে।<ref name="১"/> সুজাউদ্দিন খান ১৭২৮ সালে মির্জা মুহম্মদ আলীকে '''আলীবর্দী খান''' উপাধিতে ভূষিত করেন।<ref name=":1">{{বাংলাপিডিয়া উদ্ধৃতি|অধ্যায়=আলীবর্দী খান|লেখক=মোহাম্মদ শাহ}}</ref> এসময় থেকেই মির্জা মুহম্মদ আলী 'আলীবর্দী খান' নামে পরিচিতি লাভ করেন।<ref name="১"/> দেশ পরিচালনার সকল ক্ষেত্রে আলীবর্দী সুজাউদ্দিনের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করতে থাকেন। নবাব তার প্রতি এমন নির্ভরশীল হয়ে পড়েন যে, বছরে অন্তত একবার রাজমহল থেকে রাজধানী [[মুর্শিদাবাদ|মুর্শিদাবাদে]] তার ডাক পড়ত।<ref name="১"/>
 
=== বিহারের নায়েব নাযিমের পদলাভ ===
৫৮ নং লাইন:
 
বাংলার নবাবি লাভের পর আলীবর্দী খান বাংলার শাসনব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ রদবদল আনয়ন করেন<ref name="১"/>। ১৭৪০ সালের নভেম্বরে মুঘল সম্রাট তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে সনদ প্রদান করেন। নবাব পদে অধিষ্ঠিত হওয়ার পর আলীবর্দী বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হন এবং পরবর্তী এক যুগ তাকে দেশীয় ও আফগান বিদ্রোহী, মারাঠা আক্রমণকারীসহ বিভিন্ন শক্তির বিরুদ্ধে সংঘর্ষে লিপ্ত থাকতে হয়<ref name="১"/>।
 
=== রাজত্বকাল ===
ক্ষমতা দখলের অব্যবহিত পরে, আলীবর্দি মুঘল সম্রাট মুহাম্মদ শাহ দ্বারা তার অধিগ্রহণ বৈধ ছিল এবং [[মুর্শিদকুলি খাঁ|মুর্শিদ কুলি খানের]] নীতি পুনরায় শুরু করেন। তিনি পাটনা, দাক্কা এবং ওড়িশার মতো বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ফৌজদারদেরও বেছে নিয়েছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=uzOmy2y0Zh4C&pg=PA194|শিরোনাম=A History of Modern India, 1480-1950|শেষাংশ=Markovits|প্রথমাংশ=Claude|তারিখ=2004-02-01|প্রকাশক=Anthem Press|পাতাসমূহ=১৯৪-|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-1-84331-004-4}}</ref> ১৭৪২ সাল থেকে [[মারাঠা সাম্রাজ্য]] বারবার বাংলায় অভিযান চালায় এবং এর অঞ্চলগুলো ধ্বংস করে। আলীবর্দির প্রায় সঙ্গে সঙ্গে একটি লম্বা খাদ খনন করে, যাকে মারাঠা খাদ বলা হয়, এটি কলকাতার চারপাশে খনন করা হয়েছিল। আলীবর্দি ছিলেন একজন উজ্জ্বল আর্টিলারি কৌশলবিদ, যদিও তার সৈন্যবাহিনী [[বেরার সালতানাত|বেরার]] থেকে মারাঠাদের বিশাল বাহিনীর কম ছিল যারা [[প্রথম রঘুজী ভোঁসলে|রঘুজি ভোঁসলের]] নেতৃত্বে বাংলার অঞ্চলগুলি লুট করতে এবং লুণ্ঠন করতে এসেছিল।
 
১৭৪৭ সালে রাঘোজির নেতৃত্বে মারাঠারা আলীবর্দি অঞ্চলে অভিযান, পিলেজ এবং সংযুক্তিত করতে শুরু করে। ওড়িশায় মারাঠা আক্রমণের সময়, এর সুবেদার [[মীর জাফর আলী খান|মীর জাফর]] বর্ধমান যুদ্ধে আলীবর্দি এবং মুঘল সেনাবাহিনীর আগমন পর্যন্ত সমস্ত বাহিনী পুরোপুরি প্রত্যাহার করে নেন, যেখানে রাঘোজি এবং তার মারাঠা বাহিনী পুরোপুরি পরিচালিত হয়েছিল। ক্ষুব্ধ আলীবর্দি তখন লজ্জিত মীর জাফরকে বরখাস্ত করেছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=3amnMPTPP5MC&pg=PA137|শিরোনাম=Dictionary of Battles and Sieges: A Guide to 8,500 Battles from Antiquity Through the Twenty-first Century|শেষাংশ=Jaques|প্রথমাংশ=Tony|তারিখ=2006|প্রকাশক=Greenwood Press|পাতাসমূহ=১৩৭|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-313-33536-5}}</ref>
 
১৭৫১ সালে শুজা-উদ-দৌলার কাছ থেকে কিছু সহায়তা পেলেও ওড়িশায় আলীবর্দির প্রতিরক্ষাবাহিনী অতিক্রম করে। কিন্তু ওড়িশা শেষ পর্যন্ত [[মুঘল সম্রাট]] [[আহমেদ শাহ বাহাদুর|আহমাদ শাহ বাহাদুর]] দ্বারা বিধ্বস্ত মারাঠাদের কাছে আত্মসমর্পণ করা হয়। ১৭৫১ সাল পর্যন্ত এই মারাঠা অভিযান চলবে যখন আহমাদ শাহ বাহাদুর, আলীবর্দি এবং রঘুজির মধ্যে শান্তি চুক্তি নিষ্পত্তি করা হবে।<ref name=":1" />
 
১৭৫০ সালে আলীবর্দি তার মেয়ের ছেলে [[সিরাজউদ্দৌলা|সিরাজ উদ-দৌলার]] বিদ্রোহের সম্মুখীন হন, যিনি পাটনা দখল করেন, কিন্তু দ্রুত আত্মসমর্পণ করেন এবং তাকে ক্ষমা করা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=-T2lDwAAQBAJ|শিরোনাম=The Anarchy: The Relentless Rise of the East India Company|শেষাংশ=Dalrymple|প্রথমাংশ=William|তারিখ=2019-09-10|প্রকাশক=Bloomsbury Publishing|পাতাসমূহ=৮৭|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-1-4088-6440-1}}</ref> আলিবর্দি কয়েকজন উচ্ছৃঙ্খল আফগানদের বিদ্রোহকেও দমন করেছিলেন যারা বিহারকে তার প্রশাসন থেকে পৃথক করার চেষ্টা করছিল।<ref name=":1" />
 
কিছু ইতিহাসবিদের মতে, আলীবর্দি খানের ১৬ বছরের রাজত্ব বেশিরভাগই মারাঠাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন যুদ্ধে লিপ্ত ছিল। শেষের দিকে তিনি বাংলার পুনর্নির্মাণ ও পুনরুদ্ধারের দিকে মনোনিবেশ করেন।
 
=== দ্বিতীয় মুর্শিদ কুলির বিদ্রোহ ===
৮৭ ⟶ ৯৮ নং লাইন:
 
দীর্ঘদিন যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত থাকার দরুন আলীবর্দীর স্বাস্থ্য ভেঙ্গে পড়েছিল। ১৭৫৬ সালের ১০ এপ্রিল তিনি [[মুর্শিদাবাদ|মুর্শিদাবাদে]] হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন<ref name="১"/>। বর্তমান ভারতের [[পশ্চিমবঙ্গ]] রাজ্যের মুর্শিদাবাদের খোশবাগে তার সমাধি অবস্থিত।
 
[[File:AlivardiKhanTomb.jpg|thumb|আলীবর্দী খানের কবর, খোশবাগ, [[মুর্শিদাবাদ জেলা|মুর্শিদাবাদ]]]]
== পরিবার ==
তাঁর সমসাময়িক অনেকের বিপরীতে, আলীবর্দির কেবল একজন স্ত্রী শারফুন্নেসা ছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=B8TYAAAAMAAJ|শিরোনাম=Arts of Bengal: The Heritage of Bangladesh and Eastern India : an Exhibition|শেষাংশ=Gallery|প্রথমাংশ=Whitechapel Art|তারিখ=1979|প্রকাশক=Whitechapel Art Gallery|পাতাসমূহ=৩৫|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-85488-047-8}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=q8sVAQAAIAAJ|শিরোনাম=Bengali Literary Review|শেষাংশ=A., Rahim|তারিখ=1957|কর্ম=Bengali Literary Review|প্রকাশক=University of Karachi|অবস্থান=Karachi|পাতাসমূহ=১২৭|ভাষা=en|খণ্ড=৩}}</ref> তাদের তিন মেয়ে ছিল,<ref name=":2">{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=CeNtAAAAMAAJ|শিরোনাম=History of Bangladesh, 1704-1971: Social and cultural history|শেষাংশ=Islam|প্রথমাংশ=Sirajul|তারিখ=1997|প্রকাশক=Asiatic Society of Bangladesh|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-984-512-337-2}}</ref> যাদের মধ্যে তার বড় ভাই হাজি আহমদের কমপক্ষে দুই পুত্রের সাহে বিবাহ হয়েছিল।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=TxbjAAAAMAAJ|শিরোনাম=Bengal, Past & Present: Journal of the Calcutta Historical Society|শেষাংশ=Datta, K.K.|তারিখ=1967|কর্ম=Bengal, Past & Present: Journal of the Calcutta Historical Society|প্রকাশক=Calcutta Historical Society|অবস্থান=Calcutta|পাতাসমূহ=১৪২|ভাষা=en|খণ্ড=LXXXVI}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=u3EeAAAAMAAJ|শিরোনাম=Metamorphosis of the Bengal Polity, 1700-1793|শেষাংশ=Sen|প্রথমাংশ=Ranjit|তারিখ=1987|প্রকাশক=Rabindra Bharati University|পাতাসমূহ=৮৭|ভাষা=en}}</ref> আলীবর্দি তার জামাইদের ছাড়িয়ে যান এবং তার নিজের কোন পুত্র না থাকায় তার নাতি সিরাজ উদ-দৌলার স্থলাভিষিক্ত হন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=kVSh_TyJ0YoC&pg=PA162|শিরোনাম=Land of Two Rivers: A History of Bengal from the Mahabharata to Mujib|শেষাংশ=Sengupta|প্রথমাংশ=Nitish K.|তারিখ=2011|প্রকাশক=Penguin Books India|পাতাসমূহ=১৬২|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-14-341678-4}}</ref> আলীবর্দির মেয়েরা নিম্নরূপ:
 
* মেহেরুন্নেসা ([[ঘসেটি বেগম]]): ঢাকার গভর্নর, নাওয়াজীশ মুহাম্মদ শাহমাত জাংকে বিয়ে করেন (১৭৪০-১৭৫৫)
 
* মাইমুনা বেগম:<ref name=":2" /> কিছু ঐতিহাসিকের মতে পূর্ণিয়ার গভর্নর সাইয়্যেদ আহমদ সৌলাত জাংকে (১৭৪৯-১৭৫৬) বিয়ে করেন এবং তাঁর এক পুত্র হয়:
** শওকত জং
* আমিনা বেগম: পাটনার গভর্নর, জইনউদ্দিন আহমদ হাইবাত জাংকে বিয়ে করেন (১৭৪০-১৭৪৭)
** সিরাজ উদ-দৌলা, বাংলার নবাব
** ইকরাম উদ-দৌলাহ
** মির্জা মাহদি
 
[[File:AlivardiKhanTomb.jpg|thumb|আলীবর্দী খানের কবর, খোশবাগ, [[মুর্শিদাবাদ জেলা|মুর্শিদাবাদ]]]]আলীবর্দির বেশ কয়েকজন সৎ ভাইবোনও ছিল, যাদের মধ্যে ছিলেন মুহাম্মদ আমিন খান এবং মুহাম্মদ ইয়ার খান, যিনি যথাক্রমে [[হুগলী জেলা|হুগলীর]] একজন সাধারণ ও গভর্নর হিসেবে তার অধীনে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=PWwKAQAAIAAJ|শিরোনাম=A History of Bengal|শেষাংশ=Salim|প্রথমাংশ=Ghulam Hussain|তারিখ=1975|প্রকাশক=Idarah-i Adabiyat-i Delli|ভাষা=en}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive.org/details/in.ernet.dli.2015.283729|শিরোনাম=The History Of Bengal Muslim Period 1200 To 1757 Vol Ii|শেষাংশ=Jadu Nath Sarkar|পাতাসমূহ=৪৫৫}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive.org/details/in.ernet.dli.2015.279485|শিরোনাম=Alivardi And His Times|শেষাংশ=Kalikinkar Datta|তারিখ=1939|প্রকাশক=University of Calcutta.|অবস্থান=Calcutta|পাতাসমূহ=৩৯}}</ref> তার সৎ বোন শাহ খানম মীর জাফরের স্ত্রী ছিলেন, যিনি পরে ১৭৫৭ সালে বাংলার সিংহাসন দাবি করেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=uXEeAAAAMAAJ|শিরোনাম=Diwani in Bengal, 1765: Career of Nawab Najm-ud-Daulah|শেষাংশ=Mukhopadhyay|প্রথমাংশ=Subhas Chandra|তারিখ=1980|প্রকাশক=Vishwavidyalaya Prakashan|পাতাসমূহ=৩|ভাষা=en}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=zORtAAAAMAAJ|শিরোনাম=From Makkah to Nuclear Pakistan|শেষাংশ=Rashid|প্রথমাংশ=Abdur|তারিখ=2001|প্রকাশক=Ferozsons|পাতাসমূহ=১৪৩|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-969-0-01691-1}}</ref> ইতিহাসবিদ গোলাম হুসেন খানও একজন আত্মীয় ছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=TwlDAAAAYAAJ|শিরোনাম=The Panjab Past and Present|তারিখ=1978|প্রকাশক=Department of Punjab Historical Studies, Punjabi University.|ভাষা=en}}</ref>
 
== আরও দেখুন ==