স্বৈরতন্ত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সত্য অপলাপ (আলোচনা | অবদান)
লিঙ্কের পরামর্শ: ২টি লিঙ্ক যুক্ত করা হয়েছে।
Wiki N Islam (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{উৎসহীন}}{{আরও দেখুন|একনায়কতন্ত্র}}[[File:Puck magazine, 1905 February 8.jpg|থাম্ব|পাক ম্যাগাজিন, ১৯০৫ সাল]]আক্ষরিক অর্থে, '''স্বৈরতন্ত্র''' হচ্ছে একজনেরএকজন ব্যক্তির শাসন। স্বৈরতন্ত্র হচ্ছেএটি কোনকোনো বিশেষ ব্যক্তির স্বেচ্ছাচারিতা, যিনি সে দেশের জনগণ, সংবিধান, আইনের রীতিনীতি অগ্রহ্য করে একক ভাবে ক্ষমতা গ্রহণ করেন, এবং তার একক নির্দেশনায় দেশকে শাসন করে তাকে স্বৈরচারিতা বলা হয়। যখন রাষ্ট্রে এক ব্যক্তির ক্ষমতার মাধ্যমে শাসন বিভাগের সকল কাজ সম্পন্ন হয় তাই স্বৈরশাসন। যে ব্যক্তি গোষ্ঠি,গোষ্ঠী বা নেতা অগণতান্ত্রিক ও জোর করে ক্ষমতা গ্রহণ করে এবং সকল রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে তার অধীনস্থ্বঅধীনস্থ করে রাখে।{{Dubiousঅসম্পূর্ণ}}বিঃদ্রঃ বর্তমান বিশ্বের অধিকাংশ দেশ [[গণতন্ত্র]] এবং [[সমাজতন্ত্র|সমাজতন্ত্রের]] নামে একপ্রকার স্বৈরতন্ত্রিক মনোভাব পোষণ করে শাসনকার্য পরিচালনা করছে। যেটাকে Democracy(গণতন্ত্র) ও Communism(সমাজতন্ত্র) এর খোলস বযাবহার করে এক প্রকার Absolutism তথা পরোক্ষ স্বৈরতান্ত্রিক শাসন বলা যায়।
 
যেখানে রাষ্ট্রের বড় বড় সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নাগরিকদের মতামতের গ্রহণযোগ্যতা খুবই নগন্য।
== আরও দেখুন ==
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা}}
 
বিঃদ্রঃ বর্তমান বিশ্বের অধিকাংশ দেশ গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্রের নামে একপ্রকার স্বৈরতন্ত্রিক মনোভাব পোষণ করে শাসনকার্য পরিচালনা করছে। যেটাকে Democracy(গণতন্ত্র) ও Communism(সমাজতন্ত্র) এর খোলস
বযাবহার করে এক প্রকার Absolutism তথা পরোক্ষ স্বৈরতান্ত্রিক শাসন বলা যায়।
যেখানে রাষ্ট্রের বড় বড় সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নাগরিকদের মতামতের গ্রহণযোগ্যতা খুবই নগন্ গনতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত হয়েও একজন শাসক স্বৈরাচারী হয়ে উঠতে পারে। কারন জয়ী হওয়ার পর সে ক্ষমতায় থাকে এবং সেই ক্ষমতা ব্যবহার করে নিজের ইচ্ছে মতো রাষ্ট্র পরিচালনা করে। য।
 
[[বিষয়শ্রেণী:সরকারের রূপ]]