কচ (মহাভারত): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে +বিষয়শ্রেণী:মহাভারতের চরিত্র; +বিষয়শ্রেণী:হিন্দু ঋষি |
|||
১৫ নং লাইন:
পিতা বৃহস্পতি [[অসুর]]দের গুরু [[শুক্র (দেবতা)|শুক্রাচার্য]]ের নিকট কচকে মৃত সঞ্জীবনী মন্ত্র শিক্ষা করার জন্য প্রেরণ করেছিলেন। দেবতারা আসন্ন যুদ্ধে হেরে যেতে পারেন এই আশঙ্কায় বৃহস্পতি তার পুত্রকে এই মন্ত্র শিখতে পাঠান। উপরন্তু বৃহস্পতি তাকে উপদেশ দেন সে যেন প্রথমে ঋষির কন্যা [[দেবযানী]]কে মুগ্ধ করার চেষ্টা করে। তাতে তার উদ্দেশ্য সাধন সহজতর হবে। বৃহস্পতি তার কন্যাকে অত্যাধিক স্নেহ করতেন। কচ পিতার উপদেশ পালন করেন আর দেবযানী কচের অজান্তে তার প্রেমে পরেন।
কচ মন্ত্রটি শিখে গেলে সেটা অসুরদের জন্য জন্য বিপদ হবে বলে ইতোমধ্যে তারা কচকে হত্যা করতে চায়। অসুররা যতবারই কচকে হত্যা করে দেবযানীর অনুরোধে শুক্রাচার্য ততবারই তাকে জীবনদান করেন। শেষ পর্যন্ত অসুররা কচকে বধ করতে সক্ষম হয়। তারা তার দেহ ভস্মীভূত করার পর ছাই মদিরার সাথে মিশিয়ে
এরপর দেবযানী কচের নিকট তার প্রেম নিবেদন করেন এবং তাকে বিয়ে করার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু ধর্মমতে গুরু-কন্যা দেবযানী নিজ ভগিনীর সমান বলে কচ তাকে বিয়ের অপারগতার কথা জানিয়ে দেব লোকের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন। এর ফলে দেবযানী অত্যন্ত ক্রদ্ধ ও ব্যাথিত হয়ে তাকে এই বলে শাপ দেন যে, অত্যন্ত প্রয়োজনের সময়ে কচ মৃত্যু সঞ্জীবনী মন্ত্র ভুলে
দেবতা ও অসুরদের মধ্যে ভয়ঙ্কর যুদ্ধ শুরু হলে কচ তার মন্ত্র প্রয়োগ করে মৃত দেবতাদের বাঁচিয়ে তোলার চেষ্ঠা করেন। কিন্তু সে সময় দেবযানীর অভিশাপ ফলে যায় যা অসুরদের জন্য একটি বিজয় নিয়ে আসে।<ref>{{Cite book|last=Katha|first=Amar Chitra|url=https://books.google.com/books?id=2IxJDgAAQBAJ&printsec=frontcover&dq=kacha+devayani#q=kacha%20devayani|title=Kacha and Devayani|date=1981|publisher=Amar Chitra Katha|language=en}}</ref>
|