ভৈরব নদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সংশোধন
A. H. M. Azimul Haque (আলোচনা | অবদান)
পরিষ্কারকরণ
৭৪ নং লাইন:
}}
 
'''ভৈরব নদ''' বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে [[মেহেরপুর জেলা]], [[চুয়াডাঙ্গা জেলা]], [[ঝিনাইদহ জেলা]], [[যশোর জেলা]], [[নড়াইল জেলা]], [[খুলনা জেলা]], [[কুষ্টিয়া জেলা]], ও [[মাগুরা জেলা]] অবস্থিতদিয়ে প্রবাহিত অন্যতম একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২৪২ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ৬০ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। [[বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড]] বা "পাউবো" কর্তৃক ভৈরব নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী নং ৬৮।<ref name="নদনদী">{{বই উদ্ধৃতি |লেখক=মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক |তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৫ |শিরোনাম=বাংলাদেশের নদনদী: বর্তমান গতিপ্রকৃতি |ইউআরএল= |অবস্থান=ঢাকা |প্রকাশক=[[কথাপ্রকাশ]] |পাতা=৬০ |আইএসবিএন=984-70120-0436-4|আইএসবিএন-ত্রুটি-উপেক্ষা-করুন=হ্যাঁ}}</ref> এটি [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] দক্ষিণ পশ্চিমাংশের একটি নদ। ভৈরব নদের তীরে [[খুলনা]] ও [[যশোর]] শহর অবস্থিত। এছাড়া এর তীরে অবস্থিত গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলোর মধ্যে রয়েছে মুজিবনগর, মেহেরপুর, গাড়াবাড়ীয়া, চুয়াডাঙা, বড়বাজার, কোটচাঁদপুর, চৌগাছা, দৌলতপুর, ও বাগেরহাট। হিন্দুদের কাছে নদটি পবিত্র হিসাবে সমাদৃত।
 
নদটির নাম "ভৈরব" এর অর্থ "ভয়াবহ", এক সময় গঙ্গা/পদ্মা নদীর মূল প্রবাহ এই নদকে প্রমত্তা রূপ দিয়েছিলো, সেই থেকেই নামটির উৎপত্তি। নদটির দুইটি শাখা রয়েছে [[ইছামতি নদী]] এবং [[কপোতাক্ষ নদী]]। খুলনা-ইছামতীর কিছু অংশ ভারতে, এবং বাকিটুকু বাংলাদেশের [[সাতক্ষীরা জেলা]]য় পড়েছে -- এই নদীটি সেখানে বাংলাদেশ ও ভারতের সীমানা নির্দেশ করে।