পদাশ্রিত নির্দেশক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ashiq Shawon (আলোচনা | অবদান) অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:ব্যাকরণ যোগ |
Wiki N Islam (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
{{বাংলা ব্যাকরণ}}
যেসব [[লগ্নক]] [[শব্দ|শব্দের]] সঙ্গে যুক্ত হয়ে নির্দিষ্টতা বোঝায়, সেগুলোকে '''পদাশ্রয়ী নির্দেশক''', বা সংক্ষেপে '''নির্দেশক''' বলে।
বাংলা ব্যাকরণের কিছু উল্লেখযোগ্য নির্দেশক হলো:
*'''-টা, -টি''': [[বিশেষ্য]], [[সর্বনাম]] ও [[বিশেষণ|বিশেষণের]] সঙ্গে '-টা', '-টি' নির্দেশক বসে। এর দুটি রূপান্তর: '-টো' ও '-টে'। যেমন: বাড়িটা, ছেলেটা, এটা, সেটা, আমারটা, কিছুটা, একটা, সারাটা, করাটা, দিনটি, মেয়েটি, একটি, কয়েকটি, আরেকটি, দুটো, তিনটে ইত্যাদি।
* '''-খানা, -খানি''': বিশেষ্য ও বিশেষণ শব্দের সঙ্গে '-খানা', '-খানি' নির্দেশক বসে। যেমন: ব্যাপারখানা, ভাবখানা একখানা, আধখানা, মুখখানি, অনেকখানি ইত্যাদি। যেসব ক্ষেত্রে '–টা' বা '-টি' বসে, সেসব ক্ষেত্রে খানা বা খানি বসতে পারে। যেমন, বাড়িটা বা বাড়িটি না বলে বাড়িখানা বা বাড়িখানিও বলা যায়।
* '''-জন''': শুধু [[মানুষ|মানুষের]] বেলায় '-জন' নির্দেশকের ব্যবহার হয়। যেমন – বিজ্ঞজন, লোকজন, অনেকজন, কয়জন, এতজন, পণ্ডিতজন৷ [[সংখ্যা]]র সঙ্গেও জন নির্দেশকের ব্যবহার হয়। যেমন – একজন রাজা, দুজন ডাক্তার ইত্যাদি। অধিক সংখ্যার বেলায় '-জন' নির্দেশকটি সংখ্যা পরে আলাদা শব্দের মতো বসে। যেমন: পাঁচ জন, পঁচিশ জন, ৪৫ জন ইত্যাদি।
* '''-টুকু''': '-টুক' নির্দেশক দিয়ে কোনো কিছুর সামান্য অংশ বা অল্প পরিমাণ বোঝায়। বিশেষ্য ও বিশেষণ শব্দের সঙ্গে নির্দেশকটি ব্যবহৃত হয়। এর রূপভেদ: '-টু' বা 'টুক'। যেমন: সাবানটুকু, হাসিটুকু, শরবতটুকু, এতটুকু, সময়টুকু, একটু আধটু যতটুক, ততটুক ইত্যাদি।
{{অসম্পূর্ণ}}
== তথ্যসূত্র ==
|