আবু ইসহাক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান ও অন্যান্য সংশোধন
A. H. M. Azimul Haque (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন, সম্প্রসারণ, পরিষ্কারকরণ
২৯ নং লাইন:
| awards = [[একুশে পদক]], [[বাংলা একাডেমী পুরস্কার]]
}}
'''আবু ইসহাক''' (জন্ম: ১ নভেম্বর, ১৯২৬ (ইংরেজি; ১৫ কার্তিক, ১৩৩৩ বাংলা) তৎকালীন [[মাদারীপুর]] (বর্তমান [[শরীয়তপুর জেলা]]) [[নড়িয়া উপজেলা|নড়িয়া থানাধীন]] শিরঙ্গল গ্রামে, মৃত্যু: ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩, [[ঢাকা|ঢাকায়]]); তিনি একজন বাংলাদেশী গ্রন্থকার।<ref name=jjd-5>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=18-03-2011&type=single&pub_no=39&cat_id=1&menu_id=23&news_type_id=1&index=5|শিরোনাম='সূর্য দীঘল বাড়ী' থেকে বর্তমানের কথাসাহিত্যে আবু ইসহাক|তারিখ=০৩ মার্চ , ২০১১|কর্ম=দৈনিক যায়যায় দিন|Author=মোমিন মেহেদী|সংগ্রহের-তারিখ=১৭ নভেম্বর ২০১১|অবস্থান=ঢাকা, বাংলাদেশ}}</ref> তিনি ১৯৪৬ সালে, মাত্র বিশ বছর বয়সে রচনা করেন বিখ্যাত উপন্যাস 'সূর্য দীঘল বাড়ী' এবং এটি প্রকাশ করা হয় ১৯৫৫ সালে কলকাতা থেকে,<ref name=jjd-5 /> এটি একটি সামাজিক উপন্যাস। তিনি বাংলাদেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে ও দেশের বাইরে [[আকিয়াব]] ও [[কলকাতা]]য় [[বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনের তালিকা|বাংলাদেশ দূতাবাসে]] ভাইস-কনসাল ও ফার্স্ট সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৪ সালে তিনি সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
 
==ব্যক্তিশিক্ষা জীবন==
আবু ইসহাক ১৯৪২ সালে নড়িয়া থানার উপসী বিজারি তারাপ্রসন্ন ইংরেজি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে স্কলারশিপ নিয়ে মেট্রিক এবং ফরিদপুরের রাজেন্দ্র কলেজ থেকে ১৯৪৪ সালে আই.এ পাশ করেন। ১৯৬০ সালে পাকিস্তানের [[করাচি বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেন। তিনি আমলা পর্যায়ে বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে এবং বিদেশে কূটনৈতিক পদে নিয়োজিত ছিলেন। দেশের বাইরে [[আকিয়াব]] ও [[কলকাতা]]য় [[বাংলাদেশের কূটনৈতিক মিশনের তালিকা|বাংলাদেশ দূতাবাসে]] ভাইস-কনসাল ও ফার্স্ট সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৪ সালে তিনি সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
 
== কর্মজীবন ==
আবু ইসহাক প্রথমে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পরিদর্শক পদে যোগদান করেন। দেশবিভাগের পরে ১৯৪৯ সালে তিনি পুলিশ বিভাগে সহকারি পরিদর্শক হন এবং ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত তিনি করাচি, রাওয়ালপিন্ডি ও ইসলামাবাদে কর্মরত ছিলেন।
 
বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৩ সালে তিনি ঢাকায় এসে [[জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা]] সংস্থার উপ-পরিচালক হন। পরের বছর বার্মার আকিয়াবে বাংলাদেশ সরকারের দূতাবাসে ভাইস-কনসাল এবং ১৯৭৬ সালে কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনের প্রথম সেক্রেটারি পদে নিয়োগ লাভ করেন। ১৯৭৯ সালে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থার খুলনা বিভাগের প্রধান হয়ে ১৯৮৪ সালে অবসার গ্রহণ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://bn.banglapedia.org/index.php/%E0%A6%87%E0%A6%B8%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%95,_%E0%A6%86%E0%A6%AC%E0%A7%81|শিরোনাম=ইসহাক, আবু - বাংলাপিডিয়া|ওয়েবসাইট=bn.banglapedia.org|সংগ্রহের-তারিখ=2021-09-21}}</ref>
 
অভিধান প্রণেতা হিসেবেও আবু ইসহাকের একটি বিশিষ্ট পরিচয় আছে। তিনি সমকালীন বাংলা ভাষার অভিধান (২ খন্ড, ১৯৯৩, ১৯৯৮) রচনা করে বাংলা কোষগ্রন্থের পরিধিকে বাড়িয়ে তুলেছেন। তাঁর প্রণীত অভিধানের বিশেষত্ব হলো শব্দের শুধু অর্থ নয়, সব ধরনের প্রতিশব্দ বা সমর্থক প্রদান। তাঁর অভিধানে ‘অন্ধকার’ শব্দের ১২৭টি সমর্থক শব্দ আছে।
 
== গ্রন্থ ==