প্রমথ চৌধুরী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Siman96 (আলোচনা | অবদান)
তথ্য সম্প্রসারণ
৩৩ নং লাইন:
 
তার সাহিত্যিক [[ছদ্মনাম]] ছিল [[বীরবল]]। তার সম্পাদিত [[সবুজ পত্র]] বাংলা সাহিত্যে চলতি ভাষারীতি প্রবর্তনে আগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তার প্রবর্তিত গদ্যরীতিতে “সবুজ পত্র” নামে বিখ্যাত সাহিত্যপত্র ইতিহাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তারই নেতৃত্বে বাংলা সাহিত্যে নতুন গদ্যধারা সূচিত হয়। তিনি বাংলা সাহিত্যে ইতালিয় রূপবন্ধের সনেট লিখেছেন। এছাড়াও তিনি বিশ্বভারতী পত্রিকার সম্পাদনা করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.edpdbd.org/uap/bangla/%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A7%87-%E0%A6%96%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BE|শিরোনাম=সাহিত্যে খেলা|প্রকাশক=}}</ref>
 
বাংলা গদ্যের প্রকৃতি তাঁর হাত ধরেই ক্রমবিবর্তিত হচ্ছিল। বাংলা কথ্য চলিতের প্রয়োগ লক্ষ করা যাচ্ছিল তাঁর লেখায় আর সেটাই হয়ে উঠলো বীরবলীয় স্বতন্ত্র গদ্য। ১৯১৪ সালে প্রকাশ পায় প্রমথ চৌধুরীর সম্পাদিত ‘সবুজপত্র’ পত্রিকা যা বাংলা সাহিত্যে আমূল পরিবর্তন ঘটিয়ে দেয়। অনেক সমালোচক একে সবুজপত্র বিপ্লবও বলে থাকেন। তবে সবুজপত্র প্রকাশের আগে প্রমথ চৌধুরীর বেশ কিছু রচনা প্রকাশ পেয়েছিল সুরেশচন্দ্র সমাজপতি সম্পাদিত ‘সাহিত্য’ পত্রিকা, ঠাকুরবাড়ির ‘সাধনা’ পত্রিকা, ‘ভারতী’ পত্রিকা ইত্যাদিতে। ১৯১২ সালে ভারতী পত্রিকায় প্রমথ চৌধুরীর দুটি বিখ্যাত প্রবন্ধ প্রকাশিত হয় যথাক্রমে – ‘বঙ্গভাষা বনাম বাবু বাংলা ওরফে সাধু ভাষা’ এবং ‘সাধুভাষা বনাম চলিত ভাষা’। বঙ্কিমের পরে তাঁর হাত ধরেই বাংলা গদ্য যেন শক্তিতে বলীয়ান হয়ে ওঠে। ভাষার বিবর্তনের ইতিহাস নিয়ে চিন্তা করেছেন প্রমথ চৌধুরী আর তাঁর সেই চিন্তার ফসলরূপে প্রকাশ পায় ‘মলাট সমালোচনা’, ‘কথার কথা’ ইত্যাদি প্রবন্ধগুলি। ১৯১৩ সালে ‘ভারতী’ পত্রিকায় তিনি লেখেন ‘বাংলা সাহিত্যের নবযুগ’ নামের একটি প্রবন্ধ যেখানে তিনি আধুনিক বাংলা ভাষার জনমুখী প্রবণতার কথা উল্লেখ করেছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://sobbanglay.com/sob/pramatha-nath-chaudhuri/|শিরোনাম=প্রমথনাথ চৌধুরী|তারিখ=2021-09-18|ওয়েবসাইট=সববাংলায়|ভাষা=bn-BD|সংগ্রহের-তারিখ=2021-09-21}}</ref>
 
== রচনাসমগ্র ==