আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা দ্ব্যর্থতা নিরসন পাতায় সংযোগ |
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৫ নং লাইন:
== বিবরণ ==
আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান হলো বিজ্ঞান ও প্রকৌশলের বিভিন্ন সরঞ্জাম ব্যবহার করে পদার্থের বিভিন্ন মিথস্ক্রিয়ার অন্তর্নিহিত প্রক্রিয়া বোঝার একটি প্রচেষ্টা। আক্ষরিক অর্থে ''আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান'' বলতে হালনাগাদকৃত পদার্থবিজ্ঞানকে বোঝায়। তবে ১৮৯০ পরবর্তী সময়ে বিজ্ঞানের বেশ কিছু আবিষ্কারের কারণে বিজ্ঞানের প্রচলিত অনেক ধারণা ও বিশ্বাস পরিবর্তন হয়ে যায়। <ref name=richtmyer>{{বই উদ্ধৃতি |লেখক১= F. K. Richtmyer |লেখক২=E. H. Kennard |লেখক৩= T. Lauristen |বছর=১৯৫৫ |শিরোনাম=Introduction to Modern Physics |অনূদিত-শিরোনাম=আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান পরিচিতি |পাতা=১ |সংস্করণ=৫ম |ভাষা=ইংরেজি |প্রকাশক=ম্যাকগ্র-হিল |স্থান=নিউ ইয়র্ক |এলসিসিএন= 55006862}}</ref> বিশেষত [[কোয়ান্টাম বলবিদ্যা]] এবং [[আপেক্ষিকতার তত্ত্ব]] আবিষ্কারের ফলে বিজ্ঞানীদের কাজের ধারা অনেক পরিবর্তিত হয়ে যায়। ''আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান'' বলতে এখন কোয়ান্টাম বলবিদ্যা এবং আপেক্ষিকতার তত্ত্ব সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানকেই বোঝায়।<ref name=richtmyer/>
== আরও দেখুন ==
{{প্রবেশদ্বার|পদার্থবিজ্ঞান}}
* [[পদার্থবিজ্ঞানের ইতিহাস]]
* [[চিরায়ত পদার্থবিজ্ঞান]]
* [[কোয়ান্টাম বলবিদ্যা]]
* [[আপেক্ষিকতার তত্ত্ব]]
* [[কোয়ান্টাম ক্ষেত্র তত্ত্ব]]
== তথ্যসূত্র ==
| |||