এপেক্স: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
{{বিষয়শ্রেণীহীন}} ট্যাগ যোগ করা হয়েছে (টুইং)
অবিশ্বকোষীয় অনুচ্ছেদ অপসারণ, উৎসহীন ট্যাগ যোগ
১ নং লাইন:
{{উৎসহীন}}
 
{{Infobox company
| name = এপেক্স
২১ ⟶ ২৩ নং লাইন:
প্রতিবছর এপেক্সের তৈরি ৪৫ লাখ জোড়া জুতা পৌঁছে যায় ৪০টি দেশে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাকি ও জেসি পেনি, জাপানের এবিসি মার্ট এবং জার্মানির ডেইচম্যানসহ বিশ্বের বড় খুচরা বিক্রেতারা এপেক্সের গ্রাহক। একই সঙ্গে দেশীয় বাজারেও প্রতিবছর তিন লাখ জোড়া জুতা প্রস্তুত করে এপেক্স। সাড়ে পাঁচশ খুচরা দোকানের মাধ্যমে এগুলো চলে যায় মানুষের পায়ে।  যা দেশব্যাপী ৫৫০ টির অধিক নিজস্ব বিক্রয় কেন্দ্র থেকে এগুলো বিক্রয় করা হয়। প্রায় ৫ মিলিয়ন জুতা বিশ্বব্যাপী ৪০ টি দেশের ১৩০ টি খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের কাছে নিয়মিত রপ্তানি করে থাকে এপেক্স।
 
==ইতিহাস==
এপেক্সের যাত্রা শুরু হয়েছিল মাত্র ১৫ হাজার টাকা নিয়ে। যার হাত ধরে প্রতিষ্ঠানটি গড়ে উঠেছে তিনি চাকরি করতেন ১৮০০ টাকা বেতনের।
এপেক্স ইংরেজি শব্দ এর শাব্দিক অর্থ চূড়া বা শীর্ষ স্থান। ছোটবেলা থেকেই সবকিছুতে শীর্ষ স্থান দখল করতে পছন্দ করতেন আজকের ব্যবসা সফল এই গ্রুপের চেয়ার ম্যান মনজুর এলাহি। মাত্র ৪ বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারিয়েছিলেন। তার শিক্ষা জীবন বলা যায় একই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কেটেছে। পড়ালেখা শেষ করে ভাবছেন কি করবেন, বন্ধুরা সরকারি চাকরির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তিনি ও শুরু করলেন। একদিন হেটে যাওয়ার সময় এক বড় ভাইয়ের সাথে দেখা সেই সুবাধে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো তে চাকরি হয়ে গেল। বেশ কিছু বছর চাকরি করে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যয়ে সেদিন তিনি যাত্রা শুরু করলেন, সেই যাত্রা শুরু তারপর তিনি ৪৪ বছরের পথ পরিক্রমায় আজ তিনি গড়ে তুলেছেন দেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্প ও ব্যবসায় গোষ্টি এপেক্স গ্রুপ। ব্যবসায় তো নেমেছিলেন কিন্তু পথতো একেবারে অচেনা, কারণ পরিবারের কেউ কোনদিন ব্যবসা করেননি অতএব অচেনা পথে যাত্রা শুরু করে অনেক চড়াই উতরাই পেরোতে হল মনজুর এলাহিকে। কেমন ছিল সেই সংগ্রাম!! প্রথমে তাঁদের পুরো প্রোডাকশন জাপানে যেত এভাবে চলছিল ব্যবসা। ১৯৯৩,১৯৯৪ সালে জাপানে অর্থনৈতিক বিপন্নে পড়ল ক্রেতা ব্যাংক খেলাপি হয়ে গেল, অনেকগুলো দোকান ছিল, দোকানগুলো বন্ধ হয়ে গেল। দোকানে বিক্রি হচ্ছেনা আর এলাহি বিপদে পরে গেলেন। এরপর তিনি ইতালি গেলেন ইতালিতে তারা বলল চামড়া ঠিক আছে, তোমরা জুতা কি বানাবে!!! ওই ইমেজ প্রবলেম। ভারত থেকে তারা জুতা কেনে, তখন চায়না চায়না, সবাই চীনের কথা বলছে চায়না ছাড়া কোন কথা নেই। চেষ্টা করলেন ১৯৯৩,১৯৯৪, ১৯৯৫, ১৯৯৬। চার পাঁচ বছরে প্রচুর লোকসান হল, তার কারখানার উৎপাদন একেবারেই কমে গেল। তিনি তখন সম্পূর্ণ উৎপাদন ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারছেননা, জুতার প্রোডাক্ট ডেবলপ করতে পারছেন না। তবুও হাল ছাড়েননি তিনি। ব্যক্তি ও কর্ম জীবনে সফলই নন, আমাদের জন্য আদর্শ উদাহরণও। তার মধ্যে রয়েছে গভীর দেশ প্রেম এবং এখন ও আছে। তিনি সমাজ সচেতন একজন সুনাগরিক হিসেবেও সম্মানিত। 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্রতালিকা}}
 
==বহিঃসংযোগ==
 
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশি মার্কা]]
{{বিষয়শ্রেণীহীন|date=সেপ্টেম্বর ২০২১}}