বিরল স্থল বন্দর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নকীব বট (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন:
'''বিরল স্থল বন্দর''' দিনাজপুর শহর হতে প্রায় ১৫ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত একটি সীমান্ত স্থল বন্দর। বিরল স্থল বন্দরের বাংলাদেশ অংশে রয়েছে দিনাজপুর জেলার [[বিরল উপজেলা]] এবং ভারত অংশে রয়েছে [[উত্তর দিনাজপুর জেলা]]র রাধিকাপুর। বিরল স্থলবন্দর মূলতঃমূলত ছিল রেল কেন্দ্রিক। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=দিনাজপুর জেলা তথ্য বাতায়ন |ইউআরএল=http://www.dcdinajpur.gov.bd/index.php?option=com_content&view=article&id=170 |সংগ্রহের-তারিখ=২৬ জানুয়ারি ২০১৩ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120614224739/http://www.dcdinajpur.gov.bd/index.php?option=com_content&view=article&id=170 |আর্কাইভের-তারিখ=১৪ জুন ২০১২ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
== বিবরণ ==
 
২০০৫ সালর পূর্ব পর্য্যন্তপর্যন্ত বিরলের ভারত-বাংলাদেশ উভয় অংশে মিটার গেজ রেল লাইন ছিল। ২০০৫ সালে ভারত তার অংশে মিটার গেজ রেল লাইন ব্রড গেজে রূপান্তর করেছে। যার কারণে আমদানী-রপ্তানী বাণিজ্য অনেকটা কমে যায়। বর্তমানে ভারতের রাধিকাপুর হয়ে রেলপথে মালামাল আমদানী কার্যক্রম চলছে। শুরু থেকেই বিরল স্থলবন্দর মূলত ছিল রেল কেন্দ্রিক। তবে দিনাজপুরের দ্বিতীয় স্থল বন্দর হিসেবে দিনাজপুরের বিরল স্থল বন্দর চালু কঅরার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্থলবন্দরের স্থাপনের জন্য ১৭ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ইতোমধ্যে বন্দরের অবকাঠামো নির্মাণ শুরু করা হয়েছে। বর্তমানে দেশের ৮টি স্থলবন্দরের প্রস্তাবনা সরকারের হাতে রয়েছে। এর মধ্যে বিরল স্থলবন্দরকে বেশি করে প্রাধান্য দেয়া হচ্ছে। প্রকল্প বাস্তবায়নের পর এটি হবে দেশের একমাত্র রেল ও সড়ক যোগাযোগ দুই সুবিধাসম্পন্ন বন্দর।
 
== তথ্যসূত্র ==