যোগেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
স্পেস
পাতার যোগ
১৭ নং লাইন:
}}
 
'''যোগেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ''' ( ১২ জুলাই ১৮৪৫ - ১২ জুন ১৯০৪ ) ছিলেন ঊনবিংশ শতকের ভারতীয় [[বাঙালি জাতি|বাঙালি]] সংস্কৃত পণ্ডিত, চিন্তাবিদ, সাংবাদিক ও জনপ্রিয় জীবনীগ্রন্থের প্রণেতা।<ref name = "সংসদ">সুবোধচন্দ্র সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, আগস্ট ২০১৬ পৃষ্ঠা ৬১১, {{আইএসবিএন|978-81-7955- 135-6}}</ref> [[ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর |ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের]] বিশেষ প্রিয়পাত্র ছিলেন তিনি। তাঁর সংগ্রামী জাতীয়তাবাদী চিন্তাধারার জন্য [[স্বামী বিবেকানন্দ]] ও [[শ্রী অরবিন্দ]] দ্বারা প্রশংসিত ব্যক্তিত্ব।{{তথ্যসূত্র প্রয়োজন}}
 
==জন্ম ও শিক্ষা জীবন==
 
যোগেন্দ্রনাথের জন্ম ১৮৪৫ খ্রিস্টাব্দের ১২ জুলাই [[ব্রিটিশ ভারত|বৃটিশ ভারতেরভারতে]]<nowiki/>র অধুনা পশ্চিমবঙ্গের [[নদিয়া জেলা|নদীয়া জেলারজেলা]]<nowiki/>র রানাঘাট মহকুমার সিমহাট গ্রামে তার মাতুলালয়ে। পৈতৃক বাড়ি ছিল নদীয়া জেলারই সুবর্ণপুর গ্রামে। গোঁড়া ব্রাহ্মণ পরিবারের পিতা উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ও মাতা সোনামণি দেবীর জ্যেষ্ঠ সন্তান ছিলেন তিনি। তার কনিষ্ঠ ভ্রাতা মহেন্দ্রনাথ ছিলেন লণ্ডনের প্রতিষ্ঠিত চিকিৎসক। গ্রামের বিদ্যালয়ের পাঠ শেষে প্রথমে বরিশালের জেলা স্কুলে তারপর [[বারাসত|বারাসতের]] স্কুল হয়ে কলকাতার রেভারেন্ড লং স্কুলে স্কলারশিপ নিয়ে উত্তীর্ণ হন। তের বৎসর বয়সে [[সংস্কৃত কলেজ | সংস্কৃত কলেজে]] ভর্তি হন। এখানে তিনি[[ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর| ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে]] কলেজের অধ্যক্ষ হিসাবে পান। আর সহপাঠী হিসাবে পান [[বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী]] ও [[শিবনাথ শাস্ত্রী | শিবনাথ শাস্ত্রীকে]]। ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে সংস্কৃতে এম.এ পাশের পর তিনি ও শিবনাথ শাস্ত্রী "বিদ্যাভূষণ" উপাধি লাভ করেন।
 
== কর্মজীবন==