বিসিএস পরীক্ষা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা ব্রিটিশ আমলে ব্রিটিশ ভারতীয় সরকারের [[ইম্পেরিয়াল সিভিল সার্ভিস|ইম্পেরিয়াল সিভিল সার্ভিসের]] উপর ভিত্তি করে পরিচালিত। বিসিএস পরীক্ষাকে বাংলাদেশে চাকরি প্রার্থীদের জন্য অনুষ্ঠিত সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা  হিসাবে বিবেচনা করা হয়। প্রতি বছর গড়ে ৩,৫০,০০০ থেকে ৪,০০,০০০ প্রার্থী আবেদন করে, যা বছরের চাকরি প্রার্থীদের প্রায় ৯০% শতাংশ। পরীক্ষায় সকল ক্যাডার মিলে গড় সাফল্যের হার ০.০২% এবং সাধারণ ক্যাডারের ক্ষেত্রে যা ০.০০৫% শতাংশ, যদিও প্রতি বছর এ হার পরিবর্তিত হয়।  
 
* '''প্রথম ধাপ''': প্রাথমিক পরীক্ষা - এটি বিসিএস পরীক্ষার প্রাথমিক যোগ্যতা বাছাই পর্ব। প্রতি বছর সাধারণত মে/জুন মাসে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার এক মাস আগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় এবং পরীক্ষার প্রায় এক থেকে দেড় মাস পরে ফলাফল প্রকাশিত হয়। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় পাশ নম্বর ৫০%।
* '''দ্বিতীয় ধাপ''': লিখিত পরীক্ষা - এটি বিসিএস এর প্রধান পরীক্ষা, সাধারণত প্রতি বছরের অক্টোবর/নভেম্বর/ডিসেম্বর মাসে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রায় এক মাস আগে পরীক্ষার জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় এবং পরীক্ষার প্রায় ২ থেকে ৩ মাস পর সাধারণত ফলাফল প্রকাশিত হয়। লিখিত পরীক্ষায় শতকরা ৫০ ভাগ নম্বর পেলে সাধারণত একজন প্রার্থীকে ভাইভার জন্য ডাকা হয়।
* '''তৃতীয় ধাপ''': মৌখিক পরীক্ষা (ইন্টারভিউ) - লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ২০০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় প্রার্থীকে সর্বোচ্চ নম্বরের ক্রম অনুযায়ী ক্যাডার হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। মৌখিক পরীক্ষার ১.৫ থেকে ২ মাস পর বিসিএস পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল প্রকাশিত হয়।
 
== যোগ্যতা==