শ্যামমোহিনী দেবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:বাঙালি সমাজসেবক যোগ |
বানান সংশোধন (ARR) |
||
৭ নং লাইন:
== কলকাতায় পরবর্তী জীবনে==
কলকাতায় এসে পরবর্তীকালে ১৯২৩ খ্রিস্টাব্দে ব্রাহ্ম ট্রেনিং স্কুল থেকে প্রথম স্থান অধিকার করে সিনিয়ার ট্রেনিং পাশ করেন।[[অবলা বসু|লেডি অবলা বসু]] তাঁকে
শ্যামমোহিনীর চেষ্টাতে ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে পাবনার এম.ই স্কুলটি হাই স্কুলে উন্নীত হয়। স্কুলটির খরচের অনেকখানি অংশ তিনি বহন করতেন।
১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে স্কুলের কাজ ছেড়ে অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন। মহিলা সমিতি গঠন করে চরকা,খদ্দর প্রচার বিলাতিদ্রব্য বর্জনে মহিলাদের উৎসাহিত করেন। এই সময়ে তিনি 'তিলক স্বরাজ' ফান্ডে নগদ ও অলঙ্কারে ২০ হাজার টাকা চাঁদা তুলে দেন। পাবনায় লবণ আইন অমান্য আন্দোলনের অংশ নেন।
১৩ নং লাইন:
==নারীশিক্ষা বিস্তারে অবদান==
পরে ১৯৩১ খ্রিস্টাব্দে লেডি অবলা বসুর আহ্বানে কলকাতায় এসে নারী শিক্ষা সমিতির সুপারিনটেন্ডন্টের পদ গ্রহণ করেন এবং সমিতির নানা গঠনমূলক কাজে [[অবলা বসু|লেডি অবলা বসুকে]] সাহায্য করেন। ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে অল্প কয়েকটি ছাত্রী নিয়ে স্থাপন করেন 'বাণীপীঠ' গার্লস হাই স্কুল । ওই বছরই বয়স্কাদের জন্য শর্ট ম্যাট্রিক স্কুল এবং ক্রমে ক্রমে জুনিয়র ও সিনিয়র ট্রেনিং সেন্টার, প্রাইমারি স্কুল, ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কুল এবং ছাত্রীনিবাস খোলেন। ১৯৩৫ খ্রিস্টাব্দে অনুরূপা দেবীকে সভানেত্রী করে তিনি নিখিল ভারত নারী শিক্ষা পরিষদ গঠন করে স্কুলগুলিকে তার অন্তর্ভুক্ত করেন যাতে মেয়েরা শিক্ষিত, উপার্জনক্ষম ও আত্নির্ভরশীল হতে পারে। 'কাশী বিশ্বনাথ মঞ্চ' নামে একটি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান
==মৃত্যু==
|