তারাপদ চক্রবর্তী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাব বট (আলোচনা | অবদান)
{{সূত্র তালিকা}} যোগ
AishikBot (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন (ARR)
২২ নং লাইন:
==জন্ম==
 
সংগীতাচার্য তারাপদ চক্রবর্তী ব্রিটিশ ভারতের অধুনা বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলার কোটালিপাড়ায় এক সঙ্গীতশিল্পী পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁরতার পিতা ছিলেন সঙ্গীতজ্ঞ পণ্ডিত কুলচন্দ্র চক্রবর্তী এবং মাতা দুর্গারানী দেবী। তাঁরতার পিতা, পিতামহ এবং প্রপিতামহ সকলেই সংগীতে পারদর্শী ছিলেন। সেই সূত্রে তিনি পরিবার থেকেই অনুপ্রেরণা পেয়েছেন।<ref>বাংলাপিডিয়া</ref> <ref name="anandabazar.com">{{ওয়েব উদ্ধৃতি| শিরোনাম = ছায়াহিন্দোল| ইউআরএল= https://www.anandabazar.com/supplementary/patrika/write-up-on-sangitacharya-tarapada-chakraborty-by-srijato-1.301983|সংগ্রহের-তারিখ=২০২১-০১-১১}}</ref>
 
==সঙ্গীতচর্চা==
কলকাতা বেতারে তবলা বাদকের চাকরি নেন। ক্রমেই উচ্চাঙ্গের শিল্পী হিসাবে খ্যাতি লাভ করেন। বাংলা খেয়াল ও বাংলা ঠুমরী গানের প্রবর্তক তিনি। তারাপদ বিভিন্ন সময়ে ওস্তাদ এনায়েত খাঁ, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ, ওস্তাদ হাফিজ আলী খাঁ প্রমুখ সঙ্গীত সম্রাটের সঙ্গে তবলা সঙ্গীত করেন।<ref name="ReferenceA">[[সেলিনা হোসেন]] ও নুরুল ইসলাম সম্পাদিত; ''[[বাংলা একাডেমী]] চরিতাভিধান''; ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৭; পৃষ্ঠা- ১৮৫।</ref> সংগীতাচার্য তারাপদ চক্রবর্তী কয়েকটি নূতন রাগের সৃষ্টি করেন। “ছায়াহিন্দোল” তার মধ্যে অন্যতম। <ref name="anandabazar.com"/><ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, আগস্ট ২০১৬, পৃষ্ঠা ২৭০, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref> <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি| শিরোনাম = ছায়াহিন্দোল| ইউআরএল= https://www.anandabazar.com/supplementary/patrika/write-up-on-sangitacharya-tarapada-chakraborty-by-srijato-1.301983|সংগ্রহের-তারিখ=২০২১-০১-১১}}</ref>
 
==গ্রন্থ==
৩১ নং লাইন:
 
==উপাধি==
তিনি বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত হন। ভাটপাড়া পণ্ডিতসমাজ কতৃর্ক ''সঙ্গীতাচার্য'', বিদ্বৎ সম্মিলনী থেকে ''সঙ্গীতরত্নাকর'' ও কুমিল্লা সংগীত পরিষদ থেকে ‘’সংগীতার্ণব’’ উপাধি লাভ করেন। ১৯৭২ সালে তিনি সংগীত-নাটক অ্যাকাডেমির সদস্য নির্বাচিত হন এবং রাজ্য সরকারের আকাদেমি পুরস্কার পান। ১৯৭৩ সালে ভারত সরকার তাঁকে জীবনসায়াহ্নে''[[পদ্মশ্রী]]'' উপাধিতে ভূষিত করলে তিনি ওই উপাধি গ্রহণে অসম্মতি জানান। তিনি বিশ্বভারতীর নির্বাচন-বোর্ডের সদস্য ছিলেন। <ref name="সংসদ">সুবোধ সেনগুপ্ত ও অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', প্রথম খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, আগস্ট ২০১৬, পৃষ্ঠা ২৭০, {{আইএসবিএন|978-81-7955-135-6}}</ref>
 
==মৃত্যু==